প্রকাশিত: ৬:১৭ অপরাহ্ণ, মে ২৯, ২০২৪
তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিবেদক:
পড়াশোনার বিস্তৃত জগতের আনন্দ আরো বাড়িয়ে দেয় হাতে থাকা স্মার্টফোন। খুব দ্রুত তথ্য পাওয়া সম্ভব। তেমনি ই-বুক বা কোনো ভিডিও থেকে জেনে নেয়া যায় কোনো বিষয় সম্পর্কে। সেজন্য চাই ভালো ডিসপ্লে, ব্যাটারি। দামটাও চাই হাতের নাগালে। এসব দিক বিবেচনা করেই ওয়াই সিরিজের নতুন স্মার্টফোন নিয়ে আসছে গ্লোবাল স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভিভো। খুব শিগগিরই দেশে আসছে ভিভো ওয়াই১৮।
৬.৫৬ ইঞ্চির ডিসপ্লে থাকছে ভিভো ওয়াই১৮ তে। শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে ৮৪০ নিটস পিক ব্রাইটনেস দিচ্ছে ভিভো। এমনকি বাজেটের মধ্যেই ৯০ হার্জ হাই স্ক্রীন রিফ্রেশ রেট পাওয়া যাবে স্মার্টফোনটিতে।
বাজেটের মধ্যেই ৬ জিবি র্যামে এবং ১২৮ জিবি রম সুবিধা দেবে ভিভো ওয়াই১৮। চাইলে নিজেদের প্রয়োজন অনুসারে আরো ৬ জিবি র্যাম বাড়াতে পারবে শিক্ষার্থীরা। এতে শিক্ষার্থীর স্মার্টফোনটি ব্যবহার করার পাশাপাশি সব প্রয়োজনীয় ডেটা সংরক্ষণে পাবে বিশাল স্টোরেজ সুবিধা।
তরুণ শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার সাথে ফটোগ্রাফিতেও নিজেদের প্রতিভার বিকাশ করতে সাহায্য করছে ভিভো। দারুণ সব ফিচারের সাথে ৫০ মেগাপিক্সেল আল্ট্রা ক্লিয়ার ক্যামেরা থাকছে ভিভো ওয়াই১৮ তে। সাথে থাকছে ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা।
ভিভো ওয়াই১৮ তে থাকছে মিডিয়াটেক জি৮৫ হেলিও প্রসেসর এবং এর অপারেটিং সিস্টেমে থাকছে ফানটাচ ওএস১৪। আপডেটেড অ্যান্ডরয়েড ১৪ সমৃদ্ধ ফানটাচ ওএস১৪ শিক্ষার্থীদের কাজকে আরো সহজ করবে।
ভিভো ওয়াই১৮ এর ৫০০০ মিলিঅ্যাম্পায়ারের ব্যাটারির সাথে থাকবে ১৫ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং সুবিধা। এতে কম সময়ে দ্রুত চার্জে সুযোগ পাবেন শিক্ষার্থীরা। একই সাথে ক্লাস, টিউশন সামলে নিজেদেরকে মাল্টিটাস্কিংয়ে দক্ষ করার প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করবে ভিভো ওয়াই১৮।
বাজেটের মধ্যে আপডেটেড সব ধরণের সুবিধা নিয়ে খুব শিগগিরই শিক্ষার্থীদের হাতে মুঠোয় আসছে ভিভো ওয়াই১৮।
ভিভো প্রসঙ্গে
ভিভো একটি প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান যা মানুষের চাহিদাকে প্রাধান্য দিয়ে স্মার্ট ডিভাইস ও ইন্টেলিজেন্ট সার্ভিসের মাধ্যমে পণ্য উৎপাদন করে। মানুষ আর ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করাই প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্য। অনন্য সৃজনশীলতার মাধ্যমে ভিভো ব্যবহারকারীদের হাতে যথোপযুক্ত স্মার্টফোন ও ডিজিটাল আনুষাঙ্গিক তুলে দিচ্ছে। প্রতিষ্ঠানের মূল্যবোধকে অনুসরণ করে ভিভো টেকসই উন্নয়ন কৌশল বাস্তবায়ন করেছে; সমৃদ্ধ ও দীর্ঘস্থায়ী বিশ্বমানের প্রতিষ্ঠান হওয়াই যার ভিশন।
স্থানীয় মেধাবী কর্মীদের নিয়োগ ও উন্নয়নের মাধ্যমে শেনজেন, ডনগান, নানজিং, বেজিং, হংঝু, সাংহাই, জিয়ান, তাইপে, টোকিও এবং সান ডিয়াগো এই ১০টি গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্রে (আরএন্ডডি) কাজ করছে ভিভো। যা স্টেট-অফ-দ্য-আর্ট কনজ্যুমার টেকনোলজির উন্নয়ন, ফাইভজি, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইন, ফটোগ্রাফি এবং আসন্ন প্রযুক্তির ওপর কাজ করে যাচ্ছে। চীন, দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় ভিভোর পাঁচটি প্রোডাকশন হাব আছে (ব্র্যান্ড অথোরাইজড ম্যানুফ্যাকচারিং সেন্টারসহ) যেখানে বছরে প্রায় ২০০ মিলিয়ন স্মার্টফোন বানানোর সামর্থ্য আছে। এখন পর্যন্ত ৬০টিরও বেশি দেশে বিক্রয়ের নেটওয়ার্ক আছে ভিভোর এবং বিশ্বজুড়ে ৪০০ মিলিয়নের বেশি ভিভো স্মার্টফোন ব্যবহারকারী রয়েছে।