প্রকাশিত: ১০:৫৭ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ১৮, ২০২৩
সারাদিন ডেস্ক
হাসপাতালে বোমা, নিহত ৫০০
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছেন, মঙ্গলবার রাতে একটি হাসপাতালে ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহতের সংখ্যা পাঁচ শতে উঠেছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর একজন মুখপাত্র বলেছেন, এ ঘটনার কারণ জানা যায়নি এবং সেনাবাহিনী বিস্তারিত খতিয়ে দেখছে। ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট তিন দিনের শোক ঘোষণা করেছেন।হাসপাতালে বোমা, নিহত ৫০০একজন সার্জন জানান, হাসপাতালটির একাংশে আগুন লেগে যায় এবং বহু লোক চাপা পড়ে।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক গাজার আল আহলি আরব হাসপাতালে হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।টেড্রোস আধানম গেব্রিয়েসাস বলেছেন, প্রাথমিক প্রতিবেদনে শত শত নিহত ও আহত হওয়ার ইঙ্গিত রয়েছে।এদিকে ইসরায়েলি গির্জার নেতা বলেছেন, ‘বোমা এখনই বন্ধ করতে হবে। এর পক্ষে কোনো যুক্তি থাকতে পারে না। সূত্র: কালের কণ্ঠ
ফিলিস্তিন–ইসরায়েল সংঘাতের সর্বশেষ
ইসরায়েল–ফিলিস্তিন যুদ্ধের ১২তম দিন পার হলো। ৮ অক্টোবর হামাসের হামলার মধ্য দিয়ে এ যুদ্ধের শুরু। হামলার পরপরই ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালায়। গাজার স্বাস্থ্য বিভাগ বলেছে,এখন পর্যন্ত এ যুদ্ধে তিন হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। হামাসের হামলার পর এ পর্যন্ত ১৪ শর বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে ইসরায়েল। # ফিলিস্তিনের গাজায় একটি হাসপাতালে ইসরায়েলের বোমা হামলায় নিহত ব্যক্তির সংখ্যা বেড়ে ৫০০ হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে মধ্য গাজার আল–আহলি আরব নামের হাসপাতালে এই হামলা চালানো হয়। এর আগে ইসরায়েলি হামলায় আহত শত শত রোগী ও গৃহহীন অসংখ্য বাসিন্দা ‘নিরাপদ’ ভেবে ওই হাসপাতালে আশ্রয় নিয়েছিলেন। গাজায় ২০০৭ সালের পর কোনো একটি হামলায় এটি সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রাণহানির ঘটনা।গাজায় হাসপাতালে হামলার জেরে বাইডেনের সঙ্গে বৈঠক বাতিল আরব নেতাদের -# গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, যে হাসপাতালে হামলা চালানো হয়েছে তার নাম আল–আহালি আর–আরাবি। এটি ব্যাপটিস্ট হাসপাতাল নামেও পরিচিত। সূত্র: প্রথম আলো
বেঁচে থাকার চেষ্টায় লাখ লাখ মানুষ
গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ এই অঞ্চলের পরিস্থিতিকে এমন পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে, যা আগে কখনো দেখা যায়নি। এমন আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা। কাতারের জর্জ টাউন ইউনিভার্সিটির মধ্যপ্রাচ্য ইতিহাসের সহযোগী অধ্যাপক আবদুল্লাহ আল আরিয়ান বলেন, এর আগে কোনো সংঘর্ষে আমরা এ ধরনের একাধিক ফ্রন্ট দেখিনি। সবকিছুই নজিরবিহীন।’ তিনি বলেন, আমরা জানি, ২০০৬ সালে লেবাননের বিরুদ্ধে যুদ্ধের সময় সংঘাত সেখানেই সীমাবদ্ধ ছিল। গাজায় এর আগে ইসরায়েলে অনেক হামলা মূলত সেখানেই সীমাবদ্ধ ছিল। ২০০৬ সালে, হিজবুল্লাহ এবং ইসরায়েল ৩৪ দিনের যুদ্ধে লেবাননে ১,২০০ এরও বেশি নিহত হয়েছিল, যাদের বেশির ভাগই বেসামরিক নাগরিক এবং ১৬০ জন ইসরায়েলি যাদের বেশির ভাগই সৈন্য ছিল।ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধের ১১ দিন হয়ে গেল। ৮ অক্টোবর হামাসের হামলার মধ্য দিয়ে এ যুদ্ধের শুরু। হামাসের এই হামলার পরপরই পাল্টা হামলা চালায় ইসরায়েল। এখনো এ যুদ্ধ চলছে, প্রতিদিন ঝরছে প্রাণ। মার্কিন নেতৃত্বাধীন কূটনৈতিক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকার পরও গাজায় বোমাবর্ষণে আটকে পড়া ২০ লাখ ফিলিস্তিনির দুর্দশা কমেনি। এ এলাকায় পানি, খাদ্য ও ওষুধের সরবরাহ সব শেষ হয়ে গেছে। মানবিক বিপর্যয়ের আশঙ্কা তৈরি করেছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
ধ্বংসস্তূপের নিচে মানুষের চিৎকার
ধসে পড়া ভবনগুলোতে এখনো চাপা পড়ে আছে ১,২০০ জন * যুদ্ধ শুরুর পর থেকে গাজায় নিহত এক হাজারের বেশি শিশু * ইসরাইলিরা ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড ‘চোর’ : তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ইসরাইলের একের পর এক হামলায় গাজা এখন মৃত্যুপুরী। বিমান, বোমা ও অস্ত্রো-বারুদে ঝাঁঝরা হয়ে যাচ্ছে ৪১ কিমি. দৈর্ঘ্যরে ছোট্ট উপত্যকাটি। ইট পাথরের দালানগুলো ভেঙে মাটিতে মিশে গেছে। ধসে পড়া সেসব ভবনের নিচ থেকেই ভেসে আসছে চিৎকার। ধ্বংস্তূপের ভেতর থেকে আসা সেসব আওয়াজে গাজার আকাশ আরও ভারী হয়ে উঠেছে। ধ্বংসাবশেষের নিচে চাপা পড়া মানুষদের উদ্ধার কাজে কিছুই করা সম্ভব হচ্ছে না-এমনটাই জানিয়েছেন স্থানীয় এক চিকিৎসক। কেননা ভারী ভারী ধ্বংসাবশেষ তোলার জন্য গাজায় কোনো ভালো যন্ত্রপাতি নেই। ফলে সম্পদ ও সক্ষমতার অভাবেও মারা যাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। আলজাজিরা, এপি।ইসরাইলের অবিরাম বোমাবর্ষণের মধ্যে গাজার ভয়াবহ পরিস্থিতি বর্ণনা করেছেন ডাক্তার আহমেদ শাহীন। তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যাচ্ছে। বোমাবাজি এখনো চলছে, থামছে না। তারা চারদিক থেকে বোমাবর্ষণ করছে। ধসে পড়া ভবনের নিচে আটকে পড়া লোকজনকে বাঁচানো যাচ্ছে না। আমরা তাদের চিৎকার শুনতে পাই, কিন্তু কিছুই করতে পারি না। সূত্র; যুগান্তর
গাজায় নিরাপদ অঞ্চল ও ত্রাণ নিয়ে চুক্তির চেষ্টা
বোমা হামলা চলছেই, ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া মানুষের চিৎকার
আজ তেল আবিব যাচ্ছেন বাইডেন
হামলা বন্ধ করতে খামেনির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলের নির্বিচার বিমান হামলায় বিপর্যস্ত গাজা উপত্যকা। খাবার, পানি ও ওষুধ সংকটে চলছে হাহাকার। শেষ হয়ে আসছে হাসপাতালগুলোর জ্বালানিও। মানবিক বিপর্যয়ে পড়েছে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ অঞ্চলটির ২৩ লাখ মানুষ। সীমান্তেও প্রস্তুত ইসরায়েলি সৈন্যরা, যে কোনো সময় শুরু হতে পারে স্থল অভিযান। এ অবস্থায় গাজায় নিরাপদ অঞ্চল প্রতিষ্ঠা এবং মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন কূটনীতিকরা। এরই মধ্যে এ নিয়ে পরিকল্পনা প্রস্তুত করতে সম্মত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল। খবর নিউইয়র্ক টাইমস, রয়টার্স ও আলজাজিরার। মঙ্গলবার সকালে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেছেন, ইসরায়েলের স্থল আক্রমণ শুরুর আগেই নিরাপদ অঞ্চল প্রতিষ্ঠা এবং মানবিক সহায়তার পরিকল্পনা তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
গাজায় মানবিক সহায়তা দিতে বিশ্বজুড়ে চাপ তৈরি হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে আজ বুধবার ইসরায়েল সফরে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। কয়েক দিন ধরে চলা গাজার সঙ্গে মিসরের সীমান্ত রাফাহ ক্রসিং দিয়ে মানবিক সহায়তা দেওয়ার প্রচেষ্টা ফলপ্রসূ হয়নি। বাইডেনের তেল আবিব সফরে দক্ষিণ গাজায় ‘নিরাপদ অঞ্চল’ প্রতিষ্ঠা ও ত্রাণ চুক্তির ঘোষণা আসতে পারে বলে আশা করছেন বিশ্লেষকরা। জাতিসংঘ বলেছে, উত্তর গাজা ছাড়তে ইসরায়েলের আলটিমেটামের পর ৬ লাখ ফিলিস্তিনি বাড়িঘর ছেড়ে দক্ষিণ গাজায় আশ্রয় নিয়েছে। যদিও সেখানে এখনও কয়েক লাখ মানুষ রয়ে গেছে। সূত্র: সমকাল
বাইডেন-সিসির সঙ্গে বৈঠক বাতিল করলেন জর্ডানের বাদশাহ আব্দুল্লাহ
জর্ডানের রাজধানী আম্মানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও মিসরের প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল-সিসির সঙ্গে হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ ইস্যুতে আলোচনার কথা ছিল জর্ডানের বাদশাহ দ্বিতীয় আব্দুল্লাহর। কিন্তু ইসরায়েল গাজার হাসপাতালে হামলা করে ৫০০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করায় বৈঠক বাতিল করেছেন বাদশাহ আব্দুল্লাহ। এই বৈঠকে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের যোগ দেওয়ার কথা ছিল। তিনিও এই বৈঠকে যোগ দেবেন না। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আয়মান সাফাদি বৈঠক বাতিলের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এই বৈঠক তখনই অনুষ্ঠিত হবে যখন যাদের সঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে তারা ফিলিস্তিনিদের ওপর চলমান যুদ্ধ ও গণহত্যা বন্ধে একমত হতে পারবে। তিনি এ সময় বলেন, ইসরায়েল তার সামরিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে এই অঞ্চলকে খাদের কিনারে ঠেলে দিচ্ছে। সূত্র: আজকের পত্রিকা।
গাজার হাসপাতালে হামলায় “ক্ষুব্ধ ও গভীরভাবে দুঃখিত” বাইডেন
মঙ্গলবার রাতে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার আল আহলি আরব হাসপাতালে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৫০০ জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া হাসপাতালের ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন অনেকেই। ইসরায়েলের হামলায় আহতসহ শত শত রোগী ভর্তি ছিলেন হাসপাতালটিতে। এ ছাড়া জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরাও এখানে আশ্রয় নিয়েছিলেন। গাজার হাসপাতালে ভয়াবহ হামলার ঘটনায় ‘ক্ষুব্ধ এবং গভীরভাবে দুঃখিত’ হওয়ার কথা জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। একইসঙ্গে এই ঘটনায় নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের আরও বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করতে বলেছেন তিনি।বুধবার (১৮ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এক বিবৃতিতে বলেন, গাজার আল আহলি আরব হাসপাতালে বিস্ফোরণ এবং এর ফলে ভয়াবহ প্রাণহানির ঘটনায় আমি ক্ষুব্ধ ও গভীরভাবে দুঃখিত। হামলার খবর পাওয়ার সাথে সাথে আমি জর্ডানের রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহ-সূত্র: দেশ রুপান্তর
সমকামী বিয়েকে বৈধতা দিল না ভারতের সুপ্রিম কোর্ট
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট সমলিঙ্গের বিবাহ বা সমকামী বিয়েকে বৈধতা দেয়ার আবেদন নাকচ করে দিয়েছে।
প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের এই রায় এসেছে বেশিরভাগ বিচারপতির রায়ের ভিত্তিতে। আদালত এটাও বলেছে যে এ ধরনের বিবাহকে বৈধতা দেওয়ার ক্ষমতা তাদের নেই, বরং আইন তৈরি করার ক্ষমতা সংসদের।বিচারপতিরা সমকামী দম্পতিদের রেশন কার্ড, পেনশন, গ্র্যাচুইটি এবং উত্তরাধিকারের মতো ব্যবহারিক সমস্যাগুলি সমাধানের জন্য একটি কমিটি গঠনের জন্য কেন্দ্রকে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন।ভারতের সরকার এবং ধর্মীয় নেতারা সম-লিঙ্গের বিবাহের তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন।
সাংবিধানিক অধিকার হিসাবে ভারতের সম-লিঙ্গের বিবাহ করতে চেয়ে ১৮ জন সমকামী দম্পতির পিটিশন এবং এ সংক্রান্ত বিভিন্ন মামলা একত্র করে শুনানি করেছিল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। সেই শুনানির ভিত্তিতে এই রায় হলো। সূত্র: বিবিসি বাংলা।
গাজায় জাতিসংঘ-পরিচালিত স্কুলে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৬
জাতিসংঘের ত্রাণ ও কর্মসংস্থান সংস্থার কমিশনার জেনারেল বলেন, গাজায় কোনও জায়গাই আর নিরাপদ নয়। এমনকী জাতিসংঘ সংস্থা পরিচালরিত প্রতিষ্ঠানও নয়। গাজায় ৪ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়ে থাকা জাতিসংঘ পরিচালিত একটি স্কুলে ইসরায়েলের বিমান হামলায় অন্তত ৬ জন নিহত হয়েছে। জাতিসংঘের ত্রাণ ও কর্মসংস্থান সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ) কমিশনার জেনারেল ফিলিপিন্সের ল্যাজারিনি বলেন, গাজায় কোনও জায়গাই আর নিরাপদ নয়। এমনকী ইউএনআরডব্লিউএ পরিচালরিত প্রতিষ্ঠানও নয়।স্কুলটিতে হামলায় অনেকে আহতও হয়েছে এবং হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা এক বিবৃতিতে প্রকাশ করেছে ইউএনআরডব্লিউএ। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “ এটি লজ্জাজনক। ইসরায়েল আবারও সাধারণ মানুষের জীবনকে প্রকাশ্যেই অশ্রদ্ধা দেখিয়েছে।”ইসরায়েলি সেনবাহিনী গাজাবাসীকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পর অন্তত ৬ লাখ মানুষ উত্তর গাজা থেকে দক্ষিণে সরে গেছে। ইসরায়েলের সেনাবাহিনী এর আগে জোর দিয়ে বলেছিল, তারা সাধারণ মানুষকে হামলার নিশানা করছে না। তারা কেবল হামাসকে লক্ষ্য করে হামলা চালানোরই দাবি করেছে। সূত্র: বিডি নিউজ
লেবানন ভ্রমণে নাগরিকদের সতর্ক করলো যুক্তরাষ্ট্র
লেবাননে ভ্রমণ না করার বিষয়ে সতর্ক করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েল এবং লেবাননের হিজবুল্লাহ সংগঠনের মধ্যে চলমান সংঘাতের কারণে এমন সতর্কতা জারি করা হয়েছে। রকেট, ক্ষেপণাস্ত্র এবং কামান দিয়ে দুপক্ষের মধ্যে সংঘাতের কারণে নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। লেবাননে ‘ভ্রমণ করবেন না’ এমন সতর্কতা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র।হামাস ইসরায়েলে হামলা শুরু করার পর থেকে ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে উত্তেজনা বেড়ে গেছে। ইসরায়েল এবং লেবানন উভয়ই উত্তেজনার আশঙ্কার কারণে সীমান্তের কাছাকাছি এলাকা থেকে লোকজনকে সরিয়ে নিয়েছে।এদিকে গাজার হাসপাতালে হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে লেবাননের রাজধানী বৈরুতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাসের বাইরে মঙ্গলবার রাতে বিক্ষোভ হয়েছে। পরে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ারগ্যাস ছোড়া হয়।মঙ্গলবার গাজার আল আহলি আরব হাসপাতালে ইসরায়েলি বিমান হামলায় অন্তত ৫০০ প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে সেখানকার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। গাজায় হামাস সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, এটি যুদ্ধাপরাধ। হাসপাতালটি শত শত আহত ও অসুস্থ মানুষের আশ্রয়স্থল ছিল। সূত্র: জাগো নিউজ