প্রকাশিত: ১১:২৬ পূর্বাহ্ণ, অক্টোবর ৫, ২০২৩
সারাদিন ডেস্ক
রিজার্ভ কমছেই, পতন ঠেকানো যাচ্ছে না
আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী রিজার্ভ ২,০৯০ কোটি ডলার, তবে প্রকৃত রিজার্ভ ১,৭০০ কোটি ডলারের কম। প্রতি মাসে রিজার্ভ কমছে ১০০ কোটি ডলার করে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ কমছেই। আমদানি নিয়ন্ত্রণসহ নানা চেষ্টার পরও রিজার্ভের পতন ঠেকানো যাচ্ছে না। ২০২১ সালের আগস্টে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ ছিল ৪ হাজার ৮০০ কোটি বা ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি। সেই রিজার্ভ এখন কমে হয়েছে ২ হাজার ৬৭৪ কোটি (২৬ দশমিক ৭৪ বিলিয়ন) ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি বিপিএম ৬ অনুযায়ী, রিজার্ভ বর্তমানে ২ হাজার ৯০ কোটি (২০ দশমিক ৯০ বিলিয়ন) ডলার।এর বাইরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা শুধু আইএমএফকে দেওয়া হয়। প্রকাশ করা হয় না। আইএমএফ সূত্রে জানা গেছে, সেই হিসাবে দেশের প্রকৃত রিজার্ভ এখন প্রায় ১ হাজার ৭০০ কোটি বা ১৭ বিলিয়ন ডলার। গত দুই বছরে প্রতি মাসেই রিজার্ভ গড়ে ১০০ কোটি বা ১ বিলিয়ন ডলার করে কমেছে। সূত্র: প্রথম আলো
পারমাণবিক ক্লাবে ঢুকছে বাংলাদেশ
রূপপুরে নির্মীয়মাণ দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মাধ্যমে পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের যুগে প্রবেশ করছে বাংলাদেশ। বিশ্বের ৩৩তম পারমাণবিক ক্লাবের সদস্যও হতে যাচ্ছে দেশটি।দুই ইউনিটের বিদ্যুৎকেন্দ্রটির প্রথম ইউনিটের সামগ্রিক কাজের ৯০ শতাংশ সম্পন্ন হওয়ায় সম্প্রতি রাশিয়া থেকে জ্বালানি হিসেবে ইউরেনিয়ামের প্রথম চালান কঠোর নিরাপত্তায় প্রকল্পে আনা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকল্প এলাকায় বাংলাদেশের কাছে ইউরেনিয়াম হস্তান্তর করবেন রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পরমাণু শক্তি করপোরেশনের (রোসাটম) মহাপরিচালক আলেক্সি লিখাচেভ। অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) মহাপরিচালক রাফায়েল গ্রোসিও ভার্চুয়ালি যুক্ত থাকবেন। এর মধ্যে ইউরেনিয়াম হস্তান্তর প্রক্রিয়ার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে কর্তৃপক্ষ। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইউরেনিয়াম হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে আরেকটি ইতিহাস গড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ।অনুষ্ঠানটি ঘিরে বর্ণিল সাজে সাজানো হয়েছে পুরো প্রকল্প এলাকা। সূত্র: কালের কণ্ঠ
দেশে ফিরে ভোট প্রস্তুতির নির্দেশ শেখ হাসিনার
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্বাচনী জোর প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশনা দিয়ে বলেছেন, যথাসময়েই নির্বাচন হবে। প্রস্তুত হোন। সংবিধান মোতাবেক নির্বাচন হবে। সে নির্বাচনে জনগণের রায় নিয়ে আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় আসবে। দলের প্রত্যেক নেতা-কর্মীকে ভোটের প্রস্তুতি নিতে হবে। আর যারা এই ভোট ঠেকাতে আসবে তাদের প্রতিহত করতে হবে। সরকারের অর্জনগুলো জনগণের সামনে তুলে ধরতে হবে। একই সঙ্গে বিএনপির জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস, অর্থ লুটপাট, আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের নির্মমভাবে হত্যা, হামলা-মামলা, নির্যাতনের চিত্র জনগণের সামনে তুলে ধরতে হবে। একই সঙ্গে দলের নেতা-কর্মী যারা টকশোতে আলোচনায় অংশ নেন, তাদের বিএনপি-জামায়াতের সহিংসতা বেশি করে তুলে ধরার নির্দেশ দেন তিনি। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর শেষে গতকাল দুপুরে দেশে ফিরেছেন। ১৬ দিনের সরকারি সফর শেষে গণভবনে পৌঁছালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা তাঁকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। এ সময় তিনি উপস্থিত নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে এ নির্দেশনা দেন। গণভবনে উপস্থিত একাধিক নেতা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইট (বিজি-২০৮) গতকাল বেলা ১২টা ১৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সূত্র: প্রতিদিন।
ওয়াসার নষ্ট মিটারে আজগুবি বিল
এরশাদ আলী থাকেন খুলনা নগরীর টিবি ক্রস রোডে। মাস ফুরালে তাঁর পানির বিল আসছিল বড়জোর ৭০০ টাকা। নির্ধারিত সময়েই ওয়াসাকে মিটিয়ে দেন বিল। গত বছরের আগস্টে ৩৩ হাজার ৫০৬ টাকা পানির বিল দেখে এরশাদ আলীর চক্ষু চড়কগাছ! তিনি ওই দিনই ছোটেন ওয়াসার আঞ্চলিক কার্যালয়ে; কর্তৃপক্ষকে জানান নালিশ।
পরে ওয়াসার প্রকৌশলী, রাজস্ব বিভাগের কর্মকর্তারা এরশাদ আলীর বাড়িতে গিয়ে পরখ করেন মিটার। তারা জানান, মিটারে সমস্যা থাকায় এতদিন দেওয়া হয়েছে ভুল বিল। জমে থাকা প্রকৃত পানির বিল একসঙ্গে করায় টাকার অঙ্ক ৩৩ হাজারের বেশি দেখাচ্ছে। আবার ভড়কে গেলেন এরশাদ আলী। তাঁর প্রশ্ন, মিটার দেখে ওয়াসা যে বিল দিয়েছে, সেটাই পরিশোধ করেছি। কখনও কম আসে, কখনও বেশি। মাসের পর মাস ভুল বিল দিল– এ দায় গ্রাহক নেবে কেন? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে এরশাদ আলী ওয়াসার আঞ্চলিক ও প্রধান কার্যালয়ে কর্মকর্তাদের টেবিলে টেবিলে ঘুরেছেন। হয়নি ভুল বিলের কিনারা। ঘোরাঘুরির সুফল বলতে এটুকুই, এত টাকা একসঙ্গে পরিশোধ কষ্টসাধ্য হওয়ায় কিস্তিতে দেওয়ার সুযোগ দিয়েছে ওয়াসা। নষ্ট মিটারের সেই ভুলের কিস্তি এখনও টানছেন এরশাদ আলী। সূত্র: সমকাল
সিকিমে আকস্মিক বন্যায় ১৪ জনের মৃত্যু, সেনাসহ নিখোঁজ ১০২
ভারতের হিমালয়ার ছোট রাজ্য সিকিমে ব্যাপক বৃষ্টি ও আকস্মিক বন্যায় এখন পর্যন্ত ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। সেইসঙ্গে ১৪ সেনাসহ অন্তত ১০২ জন নিখোঁজ রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। দেশটির সরকারি একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ইতিমধ্যে অন্তত ১৪টি ব্রিজ ধসে গেছে। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গাজুড়ে তিন হাজারের বেশি পর্যটক আটকা পড়ে আছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। গতকাল আকস্মিক এ বন্যায় ভেসে যাওয়া ২৩ জন সেনার মধ্যে একজনকে জীবিত উদ্ধার করা গেছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনী ও ভারত তিব্বত সীমা পুলিশের অনেকগুলি ছাউনি, গাড়ি এবং বহু বসতবাড়ি নদীর পানিতে ভেসে গেছে। সূত্র: ইত্তেফাক
আওয়ামী লীগে ‘আত্মবিশ্বাস’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সরকারের ওপর দেশ-বিদেশের নানা চাপ অব্যাহত আছে। শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে মাঠের বিরোধী দল বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রে থাকতেই মার্কিন ভিসানীতি প্রয়োগের ঘোষণা এসেছে। অবশ্য, বিদেশি চাপ ও দেশীয় আন্দোলন কোনো কিছুতেই দুশ্চিন্তা-দুর্ভাবনার ছাপ নেই আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের বক্তব্যে। বরং তাদের কণ্ঠে আত্মবিশ্বাসীই ঝরছে।
উন্নত চিকিৎসার জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশ যেতে সুযোগ না দেওয়া ও আমেরিকার ভিসানীতি উপেক্ষা করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে ক্ষমতাসীন দলটি আত্মবিশ্বাসী। আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, সংবিধানসম্মতভাবে নির্বাচন প্রশ্নে দেশি-বিদেশি কোনো শক্তির সঙ্গেই আপস করবেন না তারা। ক্ষমতাসীন দলটির এমন আত্মবিশ্বাসের কারণ খুঁজতে গিয়ে জানা গেছে, বিএনপির আন্দোলনকে তারা এখনো হুমকি মনে করছে না। বিদেশি চাপ থাকলেও বিএনপি তাদের সাংগঠনিক দুর্বলতার কারণে আন্দোলন করে এর সুবিধা নিতে পারছে না বলেও মনে করছে আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের দাবি, যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া অন্য দেশগুলো নিরপেক্ষ অবস্থানে আছে, যা দলটিকে চাপমুক্ত রেখেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে ১৬ দিনের সফর শেষে দেশে ফিরে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন সফর সফল হয়েছে। সেটাও আওয়ামী লীগকে আত্মবিশ্বাসী হওয়ার জ্বালানি জুগিয়েছে। সূত্র :দেশ রুপান্তর
বাংলাদেশ ব্যাংক-আইএমএফ বৈঠক শুরু
ঋণখেলাপির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা চায় আইএমএফ
তালিকা তৈরি ও জিরো টলারেন্সের আশ্বাস গভর্নরের * নতুন ঋণ অনুমোদন বন্ধ ও বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা
আশঙ্কাজনক হারে খেলাপি ঋণ বেড়ে যাওয়ায় চরম অসন্তোষ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। বিশেষ করে ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের তালিকা তৈরি করে তাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তাব দিয়েছে সংস্থাটি। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের অবস্থান জানতে চাইলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার জিরো টলারেন্স নীতির কথা জানান। পদক্ষেপের অংশ হিসাবে খেলাপির ওপর নিয়ন্ত্রণ ও ব্যাংকে সুশাসন ফেরাতে ইতোমধ্যে ব্যাংক কোম্পানি আইন সংশোধনের কথা জানানো হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের তালিকা তৈরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে সব খেলাপির জন্য নতুন ঋণ অনুমোদন বন্ধ ও বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথাও জানিয়েছেন। পাশাপাশি খেলাপিদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ও যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মগুলোর নিবন্ধকে (আরজেএসসি) নতুন করে তালিকাভুক্তির সুযোগ বন্ধ রাখার প্রস্তাব দিয়েছে।বুধবার বিকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে আইএমএফ প্রতিনিধিদলের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে এসব বিষয় ওঠে আসে। সভায় সংশ্লিষ্ট ডেপুটি গভর্নর, নির্বাহী পরিচালক ও পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন। আইএমএফ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন রাহুল আনন্দ। সভায় নীতি সুদ ও ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদ নিয়েও আলোচনা হয়েছে। এর আগে সকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করে আইএমএফ প্রতিনিধিদল। সূত্র: যুগান্তর
ধার দেওয়ার নামে নিয়মিত পাচার হয় চিকিৎসা সরঞ্জাম
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের রক্ত পরিসঞ্চালন বিভাগ থেকে নিয়মিত পাচার হয় চিকিৎসাসংক্রান্ত সরঞ্জাম। সম্প্রতি ৭২ পিস এফেরেসিস প্লাটিলেট কিট ও ৮০ পিস এসিডি প্যাক হাসপাতালের বাইরে পাচারকালে কর্তৃপক্ষের নজরে পড়ে। সেগুলোর মূল্য প্রায় ১০ লাখ টাকা। এই বিভাগে নিয়মিত ঘটছে আরও নানা অনিয়ম। পাচারের ঘটনায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্তে ওই বিভাগে নিয়মিত এমন পাচারের তথ্য বেরিয়ে আসে। জানা গেছে, গত ২০ জুলাই হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের রক্ত পরিসঞ্চালন বিভাগ থেকে ৯ বাক্স এফেরেসিস প্লাটিলেট কিট পাচারের উদ্দেশ্যে বের করা হয়। প্রতি বাক্সে ৮ পিস করে ৭২ পিস কিট ছিল। এর দাম ৯ লাখ টাকা। এরপর ২৭ আগস্ট একই প্রক্রিয়ায় বের করা হয় ৮০ পিস এসিডি প্যাক। এর দাম ৮০ হাজার টাকা। পাচারের সময় ওই বিভাগের মেডিকেল অফিসার শাহরিয়ার কাওসারের সিলসহ সই করা গেটপাস ছিল। তাতে লেখা ছিল ‘ডায়ামেড কোম্পানিকে ৯ বক্স কিট লোন দেওয়া হলো’। সূত্র: আজকের পত্রিকা ।
কী এমন করেছি আমাদের ওপর আস্থা রাখতে পারছেন না : ইসি রাশেদা
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) রাশেদা সুলতানা বলেছেন, আমাদের কাজ হচ্ছে, জাল ভোটার থাকবে না, অবাধ ও উৎসবমুখর ভোট করা। জনগণ যাকে ভোট দেবে সে নির্বাচিত হবেন। আমরা কী এমন করেছি, আমাদের ওপর আস্থা আনা যাচ্ছে না! অনেককে বলতে দেখেছি- আমরা নাকি লোক দেখানো কাজ করছি।বুধবার (৪ অক্টোবর) নগরীর নির্বাচন ভবনে ‘অবাধ ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রার্থী ও পোলিং এজেন্টদের ভূমিকা’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
ইসি রাশেদা বলেন, সবাইকে এক করা আমাদের কাজ না। তারপরও সবাইকে নিয়ে বসেছি। জনগণের জন্য গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে কাজ করছি। সংলাপ করেছি। সিইসি চিঠি দিয়েছে তারপরও আসেনি। যারা বলছে সুষ্ঠু ভোট করতে আমাদের সদিচ্ছা নেই এটা অমূলক। সূত্র: কালবেলা