প্রকাশিত: ১২:০৫ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ১২, ২০২৩
সারাদিন ডেস্ক
মায়ের সঙ্গে ঝগড়া, নানির কাছে নালিশ দিতে সাইকেলে ১৩০ কিমি পথ পাড়ি শিশুর
শিশুটির বয়স মাত্র ১১ বছর। কোনো কারণে মায়ের সঙ্গে ঝগড়া হয়েছিল। বকা খেয়ে সে ভেবেছিল, নানির কাছে গিয়ে মায়ের নামে নালিশ জানাবে। কিন্তু নানি যে থাকেন অনেক দূরে। অগত্যা সাইকেল নিয়ে নানিবাড়ির উদ্দেশে রওনা দেয় শিশুটি। ২৪ ঘণ্টায় ১৩০ কিলোমিটার পথ পাড়িও দেয় সে। অবশেষে টানা সাইকেল চালিয়ে ক্লান্ত, একাকী শিশুটিকে ব্যস্ত মহাসড়কে খুঁজে পায় পুলিশ। ফিরিয়ে দেয় পরিবারের কাছে।অবাক করা ঘটনাটি ঘটেছে ২ এপ্রিল, চীনে। ওই শিশুর নানির বাড়ি ঝেইজিয়াং প্রদেশের মেইজিয়াং এলাকায়। মায়ের সঙ্গে ঝগড়া করার পর ভীষণ মন খারাপ হয়েছিল শিশুটির। তাই সে নানির কাছে নালিশ জানাতে মেইজিয়াং যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। একা একা সাইকেল নিয়ে রওনা দেয়।টানা ২৪ ঘণ্টা সাইকেল চালিয়ে শিশুটি ১৩০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেয়। সড়কের পাশে থাকা চিহ্ন দেখে দেখে পথ খুঁজে নিয়েছিল সে। অবশ্য কয়েকটি ভুল বাঁক নেওয়ায় শিশুটির সময় বেশি লেগেছিল। বাড়ি থেকে সঙ্গে আনা রুটি ও পানি খেয়ে ক্ষুধা মিটায় সে। গন্তব্য থেকে মাত্র ঘণ্টাখানেকের দূরত্বে ছিল শিশুটি। ব্যস্ত মহাসড়কে একাকী একটি শিশুকে সাইকেল চালাতে দেখে পুলিশকে খবর দেন লোকজন। পুলিশ এসে শিশুটির সঙ্গে কথা বলে। একা এতটা পথ একটানা সাইকেল চালানোর মতো দুঃসাহসিক কাজের কথা শুনে অবাক হয়ে যান পুলিশ কর্মকর্তারা। সূত্র: প্রথম আলো
সীমান্ত বিরোধ
ডোকলামের কাছে চীনা সেনার আবাস
ভুটানের ডোকলাম মালভূমির কাছে সেনা স্থাপনা নির্মাণ করছে চীন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে ‘ইন্ডিয়া টুডে’ গতকাল মঙ্গলবার এ নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে দাবি করে, বিষয়টি নিয়ে ভারতীয় সেনা কর্মকর্তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সম্প্রতি ডোকলাম নিয়ে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোটে শেরিংয়ের তাৎপর্যপূর্ণ একটি মন্তব্যের পর গতকাল এ খবর সামনে এলো।প্রতিবেদনে বলা হয়, ভুটানের ‘আমো চু’ নদীর তীরে ডোকলাম মালভূমির কাছে চীনা ভূখণ্ডে বেইজিং সেনাদের জন্য স্থায়ী আবাসনসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ করা হচ্ছে। এটি ভারতের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে সেভেন সিস্টার্সভুক্ত রাজ্যগুলোকে সংযোগকারী ‘শিলিগুড়ি করিডরের’ বেশ কাছের এলাকা। সরু এই করিডর দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে বাকি অংশের যোগাযোগের একমাত্র স্থলপথ। ডোকলামকে কেন্দ্র করে ২০১৭ সালে চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) এবং ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে সংঘাতময় পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। ওই সময় চীন ডোকলামে রাস্তা তৈরি করতে চাইলে নয়াদিল্লির সেনারা তাতে বাধা দেয়। পরে দুই পরাশক্তির সেনারাই পিছু হটে। সূত্র: কালের কণ্ঠ
ভারতে জাতীয় দলের তকমা হারাল তৃণমূল, এনসিপি ও সিপিআই
জাতীয় দল হতে তিনটি শর্তের অন্তত একটি পূরণ করতে হয়। এর মধ্যে অন্যতম লোকসভায় অন্তত চারটি রাজ্য থেকে ৬ শতাংশ ভোট পেতে হবে
২০১৬ সালের ২ সেপ্টেম্বর ভারতের নির্বাচন কমিশন তৃণমূল কংগ্রেসকে জাতীয় দলের স্বীকৃতি দেয়। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের ফলের নিরিখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সেই বছর পাঁচ রাজ্যে ছয় শতাংশের বেশি ভোট পেয়েছিল তৃণমূল। পশ্চিমবঙ্গে ৪২টি আসনের মধ্যে জিতেছিল ৩৪টিতে। সাত বছর পর সেই স্বীকৃতি হারাল মমতা ব্যানার্জির দল।তৃণমূলের ক্ষেত্রে ঘটনাটি এমন সময় ঘটল যখন ভারতের জাতীয় স্তরের রাজনীতিতে প্রভাব তৈরির চেষ্টা করছিলেন মমতা ব্যানার্জি। শুধু মমতার দলই নয়, একই সঙ্গে মহারাষ্ট্রভিত্তিক মারাঠা রাজনীতির লৌহপুরুষ খ্যাত শারদ পাওয়ারের এনসিপি (ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি) এবং বাম দল সিপিআইয়ের (কমিউনিস্ট পার্টি অব ইন্ডিয়া) সর্বভারতীয় রাজনৈতিক দলের স্বীকৃতি কেড়ে নিল নির্বাচন কমিশন। তবে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টিকে জাতীয় দল হিসেবে ঘোষণা করেছে ভারতের জাতীয় নির্বাচন কমিশন। কমিশনের সর্বশেষ তালিকা অনুযায়ী, ছয়টি জাতীয় দল বিজেপি, কংগ্রেস, আপ, সিপিএম, বিএসপি ও এনপিপি। ২০১৯-এর লোকসভা ভোটে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল ধাক্কা খাওয়ার পর জাতীয় দলের স্বীকৃতি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। কিন্তু সে যাত্রায় স্বীকৃতি বাতিল হয়ে যায়নি। বস্তুত স্বীকৃতি অক্ষুণ্ণ রাখতে তৃণমূল কংগ্রেস ত্রিপুরা, গোয়া, মণিপুর, অরুণাচল প্রদেশ, মেঘালয়ের মতো রাজ্যে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। তা সত্ত্বেও শেষ রক্ষা হলো না। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ‘নথি ফাঁস’, তদন্ত করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফাঁস হওয়া কথিত নথিতে দক্ষিণ কোরিয়ার শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ আলোচনার বিষয়বস্তু রয়েছে। অর্থাৎ, যুক্তরাষ্ট্র তার মিত্রদেশের ওপর গোয়েন্দাগিরি করেছে। তবে ওই নথিকে অসত্য ও বিকৃত করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন মার্কিন কর্মকর্তারা। আসলেই নথি ফাঁস হয়েছে কি না নিশ্চিত হতে তদন্ত শুরু হয়েছে। পেন্টাগন, হোয়াইট হাউস ও যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি বিচার বিভাগও এই ফাঁসের ঘটনাটি এখন তদন্ত করে দেখছে। এসব নথি প্রথমে টুইটার ও টেলিগ্রামের মতো আরও কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখা যায়। খবর- আল-জাজিরা।ফাঁস হওয়া নথিগুলোর মধ্যে একটি নথি দক্ষিণ কোরিয়াকে নিয়ে। তারিখবিহীন ওই নথিতে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওলের সঙ্গে শীর্ষ সহযোগীদের মধ্যে কথিত অভ্যন্তরীণ আলোচনার বিষয়টি উঠে এসেছে। তাতে বলা হয়েছে, ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে সিউলকে অস্ত্র দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। সূত্র; সমকাল
তাইওয়ানে এখনো চীনা রণতরী
তাইওয়ানের চার পাশে তিন দিনের সামরিক মহড়া শেষ করেছে চীন। শনিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত চলা এই মহড়ার পরও দেশটির চার পাশে ঘিরে রয়েছে আটটি চীনা যুদ্ধজাহাজ। মঙ্গলবার তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিবিসি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে আরও জানানো হয়, মহড়ার শেষ দিনেও ১২টি চীনা যুদ্ধজাহাজ এবং ৯১টি বিমান তাইওয়ানের চার পাশে শনাক্ত করা হয়েছে। যার মধ্যে ৫৪টি বিমান দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় বিমান প্রতিরক্ষা শনাক্তকরণ অঞ্চল (এডিআইজেট) দিয়ে অতিক্রম করেছে। ২০২১ সালের অক্টোবরের পর থেকে এই অঞ্চলে বিমানের এরূপ অনুপ্রবেশ ছিল এক দিনে সর্বোচ্চ রেকর্ড। এমনকি মহড়া চলাকালীন জে-১৫ যুদ্ধবিমানকেও চীনের শানডং বিমানবাহী রণতরী থেকে মোতায়েন করা হয়েছিল।মহড়াটি আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হওয়ার কয়েক ঘণ্টার পরেই তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন সোমবার এর নিন্দা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের এক পোস্টে বলেন, চীন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে তাইওয়ানের সম্পৃক্ততাকে সামরিক অনুশীলন শুরুর অজুহাত হিসাবে ব্যবহার করছে। দেশটি তাইওয়ানে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে চাইছে। সূত্র: যুগান্তর
প্রশান্ত মহাসাগরে টানা অশান্তি
তাইওয়ানকে ঘিরে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের স্নায়ুযুদ্ধ আরও প্রকট হয়ে উঠছে। তিন দিনের ঘোষিত সামরিক মহড়ার পরও তাইওয়ানের আশপাশে চীনা যুদ্ধবিমান ও রণতরী সরে যায়নি। গত সোমবার রাতে চীন মহড়ার সমাপ্তির ঘোষণা করলেও তাইওয়ান দাবি করছে, ৯টি চীনা রণতরী ও ২৬টি যুদ্ধবিমান এখনো সেই অঞ্চলে টহল দিচ্ছে। বারবার সামরিক মহড়ার নিন্দা করলেও তাইওয়ান উত্তেজনা আরও না বাড়ানোর অঙ্গীকার করেছে। এদিকে এমন উত্তেজনার মধ্যেই ফিলিপাইনের সঙ্গে সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
পূর্ব নির্ধারিত বলে দাবি করা এ মহড়ায় প্রায় ১৮ হাজার সেনা অংশ নিচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ার ১০০ সেনাও এতে যোগ দিচ্ছে। এর আওতায় এই প্রথম দক্ষিণ চীন সাগরেও ‘লাইভ ফায়ার ড্রিল’ চালানো হচ্ছে। তাইওয়ান থেকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরে ফিলিপাইনের লুজোন দ্বীপেও হেলিকপ্টার দিয়ে মহড়া চালানো হচ্ছে। দুই সপ্তাহের এই বালিকাটান-তাগালক বা কাঁধে-কাঁধ নামের এ মহড়ায় ফিলিপিনো এবং যুক্তরাষ্টের সামরিক বাহিনী দক্ষিণ চীন সাগরে নকল লক্ষ্যবস্তু হিসেবে থাকা যুদ্ধজাহাজ উড়িয়ে দেবে। ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ফার্দিনান্দ মার্কোস যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা আরও জোরদার করার যে অঙ্গীকার করেছিলেন, তার আওতায় এমন মহড়া বাড়তি গুরুত্ব পাচ্ছে। গত কয়েক মাসে দুই দেশ আবার যৌথভাবে দক্ষিণ চীন সাগরে টহলেরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফিলিপাইনে যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী সামরিক উপস্থিতিও বাড়ানো হচ্ছে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ম্যানিলার সঙ্গে একটি নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি করে ওয়াশিংটন। চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ জলসীমার কাছাকাছি অবস্থিত ফিলিপাইনের দ্বীপগুলোতে চারটি নতুন নৌ-ঘাঁটি স্থাপন করা হবে। সূত্র: দেশ রুপান্তর
পাঞ্জাবে সামরিক ঘাঁটিতে গুলি, ৪ জওয়ান নিহত
ভারতের পাঞ্জাবের একটি সামরিক ঘাঁটিতে গুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে এখন পর্যন্ত চার জওয়ান নিহত হওয়ার খবর মিলেছে।বুধবার ভোরে রাজ্যের বাথিন্ডা সামরিক ঘাঁটিতে এ ঘটনা ঘটে। খবর এনডিটিভির।ভারতীয় সামরিক বাহিনীর দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলীয় কমান্ড এক বিবৃতিতে বলেছে, গুলির ঘটনার পর ওই এলাকা ঘিরে ফেলা হয়েছে। জরুরি বাহিনী সেখানে অনুসন্ধান চালাচ্ছে। ঘটনার বর্ণনায় বিবৃতিতে বলা হয়, ভোর ৪টা ৪৫ মিনিটে গুলির ঘটনা ঘটে। তখনই তৎপর হয় ঘাঁটির কুইক রিঅ্যাকশন টিম। সঙ্গে সঙ্গেই ওই এলাকা নিরাপত্তার জালে ঘিরে ফেলা হয়। অনুসন্ধান চলছে। এখন পর্যন্ত চারজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে।’সেনাবাহিনী জানিয়েছে, দুদিন আগে ঘাঁটি থেকে একটি রাইফেল ও ২৮ রাউন্ড গুলি খোয়া যায়।সূত্র মতে, ঘাঁটির অফিসার্স মেসে গুলির ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ জানায়, ঘটনাটির পর ঘাঁটির চারটি ফটকই বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।বাথিন্ডা পুলিশের সিনিয়র সুপারিটেন্ডেন্ট জিএস খুরানা বলেছেন, ঘাঁটির বাইরে পুলিশের একটি টিম অবস্থান নিয়েছে। তবে সেনাবাহিনী এখনো ভেতরে ঢুকতে অনুমতি দেয়নি। সূত্র: দৈনিক বাংলা।
চ্যাটজিপিটি, গুগলের ল্যামডার পর এআই চ্যাটবটের প্রতিযোগিতায় নামছে আলিবাবা
বিশ্বের বড় বড় কোম্পানিগুলো যখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই-ভিত্তিক চ্যাটবট তৈরির প্রতিযোগিতায় নেমে পড়েছে – তখন চীনের প্রযুক্তি কোম্পানি আলিবাবার পক্ষে হয়তো হাত গুটিয়ে বসে থাকা সম্ভব ছিল না।সম্প্রতি মাইক্রোসফট এবং গুগলের মতো বেশি ক’টি বৃহৎ কোম্পানি তাদের নিজস্ব ‘জেনারেটিভ এ আই চ্যাটবট’ উন্মোচন করেছে। ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে মাইক্রোসফটের ওপেনএআই বাজারে ছেড়েছে চ্যাটজিপিটি।গুগল-ও ইতোমধ্যে বার্ড নামের চ্যাটবট পরীক্ষামূলকভাবে চালু করেছে – শুধু ১৮ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য।চীনা প্রযুক্তি কোম্পানি বাইদু-ও একই ধরনের চ্যাটবট ছাড়ার কথা ঘোষণা করেছে।বলা হচ্ছে, এআই হচ্ছে আগামী দিনের প্রযুক্তি – এবং বৃহৎ কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে তীব্র প্রতিযোগিতা, নতুন নতুন জিনিস তৈরি হচ্ছে অতি দ্রুতগতিতে।সারা দুনিয়ার প্রযুক্তি জগতেই এ নিয়ে শুরু হয়েছে হৈচৈ – সৃষ্টি হয়েছে কৃত্রিম-বৃদ্ধিমত্তার পক্ষে-বিপক্ষে নানামুখী বিতর্ক। সূত্র: বিবিসি বাংলা
ভারতের বাজার মাথায় রেখে বাংলাদেশে শিল্প কেন্দ্র গড়ার প্রস্তাব জাপানের
বাংলাদেশে একটি শিল্প কেন্দ্র গড়ে তোলার প্রস্তাব দিয়েছে জাপান, যেখানে বন্দর ও পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটিয়ে ভারতের স্থলবেষ্টিত উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর পাশাপাশি নেপাল ও ভুটানে পণ্য সরবরাহের ‘সাপ্লাই চেইন’ তৈরি করা যাবে।গত মাসে জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার ভারত সফরের পর এই প্রস্তাব এল। সেখানে তিনি বঙ্গোপসাগরীয় অঞ্চল এবং ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল নিয়ে নতুন একটি শিল্প কেন্দ্র গড়ার ভাবনার কথা বলেন, যা ৩০ কোটি মানুষের এ অঞ্চলের উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। কিশিদার ওই সফরের পর তার সরকার বাংলাদেশে তিনটি অবকাঠামো প্রকল্পে ১.২৭ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দরও রয়েছে, যেখান থেকে ত্রিপুরাসহ ভারতের স্থলবেষ্টিত রাজ্যগুলো এবং আরও বড় আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্য পরিবহন সম্ভব। ভারতে জাপানের রাষ্ট্রদূত হিরোশি সুজুকি মঙ্গলবার ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলায় ভারতীয়, বাংলাদেশি এবং জাপানি কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে শিল্প কেন্দ্র গড়ে তোলার ওই প্রস্তাব তুলে ধরে বলেন, “এটা ভারত ও বাংলাদেশ সবার জন্যই লাভজনক হতে পারে।” সূত্র: বিডি নিউজ
দাবদাহে জ্বলছে পশ্চিমবঙ্গ, তাপমাত্রা ৪০ ছুঁইছুঁই
পবিত্র রমজান মাসের শেষের দিকে এসে ভয়ংকর হয়ে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের তাপমাত্রা। এখনো গ্রীষ্মকাল শুরু হতে কয়েকদিন বাকি। কিন্তু এরই মধ্যে রাজ্যের বেশিরভাগ স্থানে উষ্ণতার রেকর্ড গড়েছে। কলকাতা ও আশপাশের জেলাতে তাপমাত্রার পারদ ৪০ ডিগ্ৰি সেলসিয়াসের কাছাকাছি চলে গেছে।এমন দাবদাহে হাঁসফাঁস অবস্থা মানুষের। রাস্তায় বের হলেই রোদের তেজ যেন শরীর পুড়িয়ে দিচ্ছে। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর আগেই সতর্ক করেছে, এমন আবহাওয়ায় ভরদুপুরে রাস্তায় বের হবেন না। এতে হিট স্ট্রোকের আশঙ্কা রয়েছে। হতে পারে ডিহাইড্রেশনের সমস্যাও। সূত্র: জাগো নিউজ