প্রকাশিত: ১২:১৯ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ২৪, ২০২৩
সারাদিন ডেস্ক
২৪৫ প্রস্তাবে যা যা চেয়েছেন ডিসিরা
কারাগারে বন্দীদের সাক্ষাতের সুবিধার্থে ভিডিও কলের মাধ্যমে আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে কথা বলার ব্যবস্থা চেয়েছেন ডিসিরা। একই সঙ্গে কারাগারের সাক্ষাৎকক্ষে স্বচ্ছ গ্লাসের নিরাপত্তাবেষ্টনীর মধ্যে ইন্টারকমের মাধ্যমে কথা বলার ব্যবস্থা নেওয়ারও প্রস্তাব দিয়েছেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ডিসিরা। আজ মঙ্গলবার শুরু হতে যাওয়া তিন দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক সম্মেলনে (ডিসি সম্মেলন) আলোচনার জন্য এসব প্রস্তাব দিয়েছেন ডিসিরা। এ রকম মোট ২৪৫টি প্রস্তাব এসেছে ডিসিদের পক্ষ থেকে। তাতে তাঁরা বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেছেন। সম্মেলনে তিন দিনে ২৬টি অধিবেশনে এসব প্রস্তাবসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। তার ভিত্তিতেই নেওয়া হবে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত। সূত্র: প্রথম আলো
বায়ুদূষণে নীরবে ধুঁকছে ঢাকা
দিনের পর দিন অস্বাস্থ্যকর থাকছে রাজধানীর বাতাস। মাঝেমধ্যে সারা বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে উঠে আসছে। গত ১৩ জানুয়ারি রাজধানীর বায়ুমান সূচক ছিল ৪০৪.০৮, অথচ ৩০০-এর বেশি হলে তা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রার চেয়েও বেশি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত। সূচক ২০০ থেকে ৩০০-এর মধ্যে হলে তা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’। অনেক জেলা শহরেও দূষণ ঝুঁকির পর্যায়ে পৌঁছেছে। এমনকি কখনও কখনও ঢাকাকে ছাড়িয়ে গেছে রংপুর-সিলেটের মতো কিছু শহর। তবু সরকার এ বিষয়ে সতর্কবার্তা জারি করছে না; বরং দূষণের মাত্রা কমিয়ে দেখাচ্ছে। বায়ুদূষণে অ্যাজমা, নিউমোনিয়ার মতো রোগীর সংখ্যা বাড়ছে প্রতিনিয়ত। তা ছাড়া গর্ভপাত, জন্মত্রুটি, শিশুর স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশেও বড় ধরনের বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে বায়ুদূষণ। ব্রঙ্কাইটিস, ফুসফুসে প্রদাহ, নিউমোনিয়াসহ ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশনে আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে। ঢাকার শ্যামলীর টিবি হাসপাতালে গত নভেম্বরে ৯ হাজারের বেশি রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন, যা গত বছরের চেয়ে বেশি। অন্তত দুই যুগ আগে ঢাকার বায়ুদূষণ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে আলোচনায় আসে।
সরকার ব্যাপক তোড়জোড় করে ঢাকার ডিজেলচালিত যানগুলো সিএনজিতে রূপান্তরের উদ্যোগ নেয় বায়ুদূষণ কমানোর জন্য। পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ করা হয় ক্ষতিকর ধোঁয়া থেকে পরিবেশ রক্ষার জন্য। তারও আগে থেকে মোটরযান অধ্যাদেশ-১৯৮৩ আইন হয়। সূত্র: প্রতিদিনের বাংলাদেশ
আধা লিটার পানির দাম বেড়ে ২০ টাকা
বোতলজাত পানির বাজার
যকৃতের প্রদাহ বা হেপাটাইটিস থেকে কিছুটা সুস্থ হয়েছেন রফিকুল ইসলাম। বাইরের খোলা পানি এড়িয়ে চলেন। কাঁঠালবাগান ঢালের একটি মুদি দোকানে আধা লিটারের একটি বোতলজাত পানি কিনতে ১৫ টাকা বাড়িয়ে দিলেন দোকানিকে। কিন্তু দোকানি বললেন, আরও ৫ টাকা লাগবে। চমকে উঠলেন রফিকুল। বললেন, আধা লিটার পানির দাম এক লাফে ৫ টাকা বেড়েছে? আর এক লিটারে ১০ টাকা? কীভাবে সম্ভব? সবকিছুর দাম এভাবে বাড়লে কীভাবে বেঁচে থাকা সম্ভব।এটি একটি খণ্ডচিত্র মাত্র। সাম্প্রতিক সময়ে নানা অজুহাতে বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে বোতলজাত পানির দাম। এ ক্ষেত্রে বাজারে অ্যাকুয়াফিনা ব্র্যান্ডের পানির বোতলের গায়ে ১৫ টাকার স্থলে লেখা ২০ টাকা। সবার আগে এই ব্র্যান্ডই বাড়িয়েছে পানির দাম।তবে অন্যান্য ব্র্যান্ডের বাড়তি দামের বোতলজাত পানির দাম এখনো পুরোপুরি বাজারে আসেনি। দোকানিরা বলছেন, কোম্পানিগুলোর বিক্রয় প্রতিনিধিরা ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছেন, নতুন পানির ক্ষেত্রে আধা লিটারের দাম হবে ২০ টাকা। তাই অনেকেই দোকানে পানি তুলছেন না। সূত্র: দৈনিক বাংলা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ইভিএম কেনার প্রকল্প পাশ হচ্ছে না
আর্থিক সামর্থ্য বিবেচনায় সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে-ইসি সচিব
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দুই লাখ ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনার প্রকল্প পাশ করছে না সরকার। অর্থনৈতিক সংকটের কথা জানিয়ে সরকার এ সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনকে জানিয়ে দিয়েছে। ফলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৫০ আসনে ইভিএম ব্যবহার করে ভোটগ্রহণের যে সিদ্ধান্ত ছিল, তা থেকে সরে এসেছে ইসি। তবে ইসির হাতে যে সংখ্যক সচল ইভিএম রয়েছে, সেগুলো আগামী নির্বাচনে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত বহাল রেখেছে। এতে ৫০-৬০ আসনে এ মেশিনে ভোটগ্রহণ সম্ভব হতে পারে। সোমবার দুপুর ১টায় নির্বাচন ভবনে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলন করে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম ইভিএমের প্রকল্প পাশ না করার বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্তের কথা জানান। যদিও এর আগে বেলা ১১টার দিকে নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ইভিএম প্রস্তাবের বিষয়ে কোনো আপডেট আমরা জানি না। প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির বৈঠকও হয়নি। এজন্য আমরা তো অনির্দিষ্টকাল বসে থাকতে পারি না। তিনি বলেন, আমাদের কাছে যত ইভিএম আছে, সেগুলো দেখে সিদ্ধান্ত নেব যে কত আসনে ইভিএমে ভোট হবে।ইসি সূত্র জানায়, ইভিএম প্রকল্প পাশ হচ্ছে না জানিয়ে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন। ওই চিঠি পাওয়ার পর সোমবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের রুমে নির্বাচন কমিশনাররা রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। ওই বৈঠকের পর ইসি সচিব জরুরি এ সংবাদ সম্মেলন করে ইসির অবস্থান জানান। এ প্রকল্প পাশ না হওয়ায় ১৫০ আসনে ইভিএম ব্যবহারে ইসির সিদ্ধান্ত হোঁচট খেল। তবে পুরোনো ইভিএম মেশিন ব্যবহারে ইসির সিদ্ধান্ত বহাল রয়েছে। সূত্র: যুগান্তর
ব্যালটেই সংসদ নির্বাচন
♦ ২ লাখ ইভিএম কেনার প্রকল্প স্থগিত ♦ ইসির হাতে থাকা ইভিএমে ৫০-৬০ আসনে ভোট হতে পারে ♦ প্রমাণ করব ইভিএমের পাশাপাশি ব্যালটেও নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করা সম্ভব : আহসান হাবিব খান
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অধিকাংশ আসনে ব্যালট পেপারে হচ্ছে ভোট গ্রহণ। সর্বোচ্চ ১৫০ আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ব্যবহারের পরিকল্পনা নিয়ে নির্বাচন কমিশন ২ লাখ মেশিন কেনার নতুন প্রকল্প গ্রহণ করলেও তা স্থগিত করা হয়েছে। বৈশ্বিক পরিস্থিতি আর আর্থিক সংকট বিবেচনায় এ প্রকল্প আপাতত স্থগিত রাখার ঘোষণা সিদ্ধান্ত দিয়েছে সরকার। এ জন্য নির্বাচন কমিশন ব্যালট পেপারে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এক্ষেত্রে ইসির হাতে যেসব ইভিএম রয়েছে তা ব্যবহার করা হতে পারে। নির্বাচন কমিশন সচিব বলেছেন, ইসির হাতে ব্যবহার যোগ্য যে সব ইভিএম রয়েছে, তা দিয়ে ৫০-৬০ আসনে ভোট গ্রহণ সম্ভব। ইসির কর্মকর্তারা বলেছেন, আসন্ন সংসদ নির্বাচনে কত আসনে ইভিএম ব্যবহার হবে সেই সিদ্ধান্ত আগামী মাসে আসতে পারে। এ জন্য নির্বাচন কমিশন দেশব্যাপী ছড়িয়ে থাকা ইভিএমের কোয়ালিটি চেক করছে। ইতোমধ্যে ইসির ১০টি অঞ্চলের মধ্যে পাঁচ অঞ্চলের কিইউসি কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে। তা দিয়ে ২৫ আসনে ভোট গ্রহণ সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে। তবে ১০ অঞ্চলের কিইউসি হলে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কমিশন। বিগত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পরীক্ষামূলকভাবে ছয়টি আসনে ইভিএম ব্যবহার করা হয়। বৈশ্বিক পরিস্থিতি আর আর্থিক সংকটের বিবেচনায় ২ লাখ ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কেনার নতুন প্রকল্প আপাতত স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত দিয়েছে সরকার। নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাঙ্গীর আলম গতকাল সরকারের এই সিদ্ধান্তের কথা সাংবাদিকদের জানান। এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে ইসি সচিব বলেন, ‘আমরা পরিকল্পনা কমিশন থেকে সিদ্ধান্ত পেয়েছি। এ মুহূর্তে প্রকল্পটি তারা প্রক্রিয়াজাতকরণ করছে না। বাতিল হচ্ছে না, তবে এ মুহূর্তে হচ্ছে না।’ তবে ইসির হাতে এই মুহূর্তে যে ইভিএম আছে, তা দিয়ে ৫০-৬০টি আসনে ইভিএমে ভোট গ্রহণের প্রস্তুতি চলবে বলে জাহাঙ্গীর আলমের ভাষ্য। সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন
সীমান্তের ২১ জেলায় ব্যাংকে সোয়া ৩ লাখ কোটি টাকার নগদ লেনদেন
সীমান্তবর্তী জেলাগুলোয় নগদ অর্থের লেনদেন বাড়ছে। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) সূত্রে জানা গেছে, গত অর্থবছরে (২০২১-২২) জামালপুর ছাড়া দেশের সীমান্তবর্তী আর সব জেলায় নগদ অর্থের লেনদেন ব্যাপক মাত্রায় বেড়েছে। বিশেষ করে কুমিল্লা, যশোর, দিনাজপুর ও ময়মনসিংহ জেলায় এ ধরনের লেনদেন হয়েছে সবচেয়ে বেশি। কোনো নির্দিষ্ট ব্যাংক হিসাবে দিনে ১০ লাখ টাকা বা এর বেশি নগদ জমা অথবা উত্তোলন হলে সেটিকে চিহ্নিত করা হয় ক্যাশ ট্রানজেকশন (সিটিআর) বা নগদ লেনদেন হিসেবে। ব্যাংকগুলোর বিএফআইইউতে এ ধরনের লেনদেনের তথ্য জানানোর বাধ্যবাধকতা রয়েছে। আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থাটির সন্দেহজনক আর্থিক লেনদেন ও অপরাধ শনাক্ত করার ক্ষেত্রে অন্যতম বড় টুল বা মাধ্যম হলো সিটিআর। সূত্র: বণিক বার্তা।
সোনালী ব্যাংকের বেশি সুদের তহবিলের দিকে ঝুঁকছে সংকটে থাকা ইসলামী, আল-আরাফাহ, ন্যাশনাল ব্যাংক
বর্তমানে বাণিজ্যিক পর্যায়ে ব্যাংক ঋণের সর্বোচ্চ সুদহারেই – রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক থেকে ঋণ নিচ্ছে, অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে তারল্য সংকটে ভুগতে থাকা ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড ও ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের মতো বেসরকারি ব্যাংক।কোনো ব্যাংক তারল্য বা নগদ অর্থ সংকটে পড়লে, আন্তঃব্যাংক মুদ্রা বাজারের মাধ্যমে অপর ব্যাংক থেকে থেকে অর্থ ধার করতে পারে – যেখানে সুদের হারও বাণিজ্যিক হারের চেয়ে কম। কিন্তু, বেসরকারি এ তিনটি ব্যাংকের তারল্য পরিস্থিতি এতটাই শোচনীয় যে তারা আরেকটি ব্যাংক থেকে বাণিজ্যিক পর্যায়ের সর্বোচ্চ সুদে ঋণ নিতে বাধ্য হচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গাইডলাইন অনুযায়ী, অটো লোন এবং পার্সোনাল লোনের মতো ভোক্তা ঋণ– যে ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সুদহার ১২ শতাংশ– ব্যতীত অন্য সব ধরনের ঋণের ওপর ব্যাংকগুলো সর্বোচ্চ ৯% সুদ নিতে পারে।তবে গত বছরের ১৩ ডিসেম্বর ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের অনুকূলে ফান্ড প্লেসমেন্ট খাতে ২০০ কোটি টাকা এবং আল-আরাফা ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড এর অনুকূলে ৭৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ অনুমোদন করেছে জিয়াউল হাসান সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সোনালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। ৯০ দিন মেয়াদে ৯% সুদ হারে এই তহবিল দেওয়া হচ্ছে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।
সরকারি হাসপাতালে প্রাইভেট প্রাকটিস – রোগীর লাভ-ক্ষতি কী হতে পারে
বাংলাদেশের সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা পহেলা মার্চ থেকে নিজ প্রতিষ্ঠানে রোগী দেখতে পারবেন। অর্থাৎ ডাক্তাররা সরকারি হাসপাতালে ডিউটি শেষে ওই হাসপাতালেই প্রাইভেট প্র্যাকটিসের সুবিধা পাবেন, অর্থাৎ টাকা নিয়ে রোগী দেখতে পারবেন। এজন্য তাদেরকে আর বাইরে ব্যক্তিগত চেম্বার, ক্লিনিক, ফার্মেসি কিংবা বেসরকারি হাসপাতালে গিয়ে রোগী দেখতে হবে না।রোববার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এক জরুরি সভা শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এসব কথা জানান। স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে এই কার্যক্রমকে বলা হচ্ছে ইন্সটিটিউশনাল প্র্যাকটিস।তবে অনেক জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বলছেন এই সিদ্ধান্তে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের সেবা ব্যহত হতে পারে।ইন্সটিটিউশনাল প্র্যাকটিস কিভাবে কাজ করবে-বাংলাদেশের সব সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকরা রোগী দেখেন সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত। এরপর বেশিরভাগ চিকিৎসক বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক বা ব্যক্তিগত চেম্বারে রোগী দেখে থাকেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা
সড়কের পাশে প্রসব বেদনায় ভারসাম্যহীন নারী, ছুটে গেল পুলিশ
চট্টগ্রাম নগরীতে রাস্তার পাশে প্রসব বেদনায় কাতরাচ্ছিলেন মানসিক ভারসাম্যহীন এক অন্তঃসত্ত্বা নারী; ৯৯৯ নম্বরে সেই খবর পেয়ে ছুটে আসেন পুলিশের এক এসআই, পরে তারই তত্ত্বাবধানে চিকিৎসক ও নার্সের সহযোগিতায় এক পুত্র সন্তানের জন্ম দেন ওই নারী। নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (কোতোয়ালি জোন) অতনু চক্রবর্তী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, প্রসবের পর মা ও সন্তানকে হাসপাতালে পাঠানো হয়, তাদের অবস্থা এখন স্থিতিশীল।তিনি জানান, সোমবার রাতে জামালখান মোড়ে সড়কের পাশে মানসিক ভারসাম্যহীন অন্তঃসত্ত্বা ওই নারীকে চিৎকার করতে দেখে এক পথচারী জাতীয় জরুরি সেবার নম্বরে ফোন করে। “খবর পেয়েই কোতোয়ালি থানার এসআই মো. মোস্তফা ঘটনাস্থলে ছুটে যান। পরিস্থিতি দেখে তিনি কাছের বেসরকারি একটি হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসক ও নার্স ডেকে এনে সন্তান প্রসবের ব্যবস্থা করেন।” সূত্র: বিডি নিউজ
হাইকোর্টের রায়
অভিভাবকের বিকল্প হিসেবে মায়ের নাম গ্রহণযোগ্য
শিক্ষাসহ প্রয়োজনীয় যে কোনো ফরমপূরণের ক্ষেত্রে অভিভাবকের আসনে বাবা, মা অথবা আইনগত অভিভাবককে রাখার নির্দেশ দিয়ে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। এতদিন অভিভাবকের ক্ষেত্রে কেবলমাত্র বাবার নাম দেওয়ার সুযোগ ছিল। এ রায়ের ফলে বাবার অনুপস্থিতিতে বিকল্প হিসেবে অভিভাবকের আসনে মায়ের নাম গ্রহণযোগ্য হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মায়ের নামে ফরমপূরণ করে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ চেয়ে করা এক রিটের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) হাইকোর্টের বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় দেন।আদালতে আজ রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আইনুন নাহার সিদ্দিকা। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী এস এম রেজাউল করিম এবং আয়েশা আক্তার। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত। সূত্র: জাগো নিউজ