কোহলির অর্ধশতকে লড়াকু পুঁজি ভারতের
পাওয়ারপ্লের ১ ওভার বাকি থাকতেই রোহিত শর্মা, ঋষভ পান্ত ও সুর্যকুমারের উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল ভারত। তবে অন্যপ্রান্তে উইকেটে থিতু হচ্ছিলেন বিরাট কোহলি। এরপর পাঁচে নামা অক্ষর প্যাটেলের সঙ্গে গড়েন ৭২ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি। রানআউটের ফাঁদে পড়ে ‘অ্যাগ্রেসর’র ভূমিকায় নামা অক্ষর ফিরলেও রানের গতি বাড়াতে থাকেন কিং কোহলি। শেষ পর্যন্ত তার ৭৬ রানে ভর করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে চ্যালেঞ্জিং পুঁজি পেয়েছে টিম ইন্ডিয়া।
বার্বাডোজের ব্রিজটাউনের কেনসিংটন ওভালে শিরোপা নির্ধারনীর এই ম্যাচে টসে জিতে ব্যাট করার সিধান্ত নেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। ব্যাট করতে নেমে প্রোটিয়া বোলারদের তোপে শুরুতেই ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে ভারত। তবে একপ্রান্ত আগলে রেখে চাপ সামাল দেন বিরাট কোহলি। তার অর্ধশতকে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৭৬ রানের সংগ্রহ পায় ভারত।
![](https://www.saradin.news/wp-content/uploads/2023/10/KSRM_500-X-114.png)
![](https://www.saradin.news/wp-content/uploads/2023/10/KSRM_500-X-114.png)
দ্রুত তিন উইকেট পড়ার পর প্রমোশন পেয়ে পাঁচে ব্যাটিং করতে নামলেন অক্ষর প্যাটেল। দলের স্বীকৃত এই বোলার বিরাট কোহলিকে নিয়ে দলকে স্বস্তি এনে দেন। তাদের ৭২ রানের জুটিতে দলের স্কোর একশো পার হয়। তবে এরপরই দলীয় ১০৬ রানে কুইন্টন ডি ককের চমৎকার থ্রোতে নন স্ট্রাইক প্রান্তে রানআউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি। যাবার আগে ৩১ বলে ৪৭ রান করেন তিনি।
এরপর ব্যাট হাতে উইকেটে আসেন শিবম দুবি। তাকে সঙ্গে রানের চাকা সচল রাখেন কোহলি। ইনিংসের ১৭তম ওভারে নিজের অর্ধশতকও তুলে নেন বিরাট। এরপর প্রোটিয়া ব্যাটারদের ওপর চড়াও হন তিনি। তবে দলীয় ১৬৩ রানে আউট হলে ভাঙে এই জুটি। সাজঘরে যাবার আগে ৭৬ রান করেন তিনি।