আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:১০ পূর্বাহ্ণ, জানুয়ারি ১৫, ২০২৪

এমন শীত আরও কয়েক দিন

যাঁরা ভাবছেন শীতের তীব্রতা সামনে কমে আসবে, তাঁদের জন্য কিছুটা দুঃসংবাদ আছে। এই জানুয়ারি মাসের বাকি অর্ধেকটা সময় শীতের তীব্রতা খুব বেশি কমে আসার সম্ভাবনা তেমন নেই। এমনিতেই গড় তাপমাত্রা বিবেচনায় বছরের সবচেয়ে শীতলতম মাস জানুয়ারি, এর পরই ডিসেম্বর। তবে এবার ডিসেম্বরে দেশের সব এলাকায় শীতের তীব্রতা ছিল না। বিশেষ করে রাজধানী ঢাকায় শীতের অনুভূতি ছিল তুলনামূলকভাবে কম। তবে এখন পরিস্থিতি বদলেছে। রাজধানী ঢাকায় দিনে দেড়–দুই ঘণ্টার বেশি রোদ থাকছে না—চার দিন ধরে এমন পরিস্থিতি বিরাজ করছে। অন্যদিকে দেশের উত্তরাঞ্চলের অনেক এলাকায় সারা দিনে একবারও ঠিকমতো সূর্যের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না। তিন দিন ধরে পরিস্থিতি এমন, যেন ঘন কুয়াশার চাদর ঘিরে রেখেছে আশপাশ। শীতের কষ্ট থেকে রক্ষা পেতে উত্তরাঞ্চলের অনেক এলাকার মানুষ জরুরি প্রয়োজন ছাড়া সন্ধ্যার পর বাইরে কমই বের হচ্ছেন। সূত্র: প্রথম আলো

মন্ত্রীদের কণ্ঠে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার অঙ্গীকার

রাজনীতি, অর্থনীতি, কূটনীতিসহ নানা ধরনের চ্যালেঞ্জ সামনে নিয়ে যাত্রা শুরু করেছেন নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা। আওয়ামী লীগের নতুন সরকারে দায়িত্ব পাওয়ার পর গতকাল রবিবার প্রথম দিনের মতো সচিবালয়ে নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ে আসেন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা। মন্ত্রণালয়ে এসে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা তাঁদের দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার পাশাপাশি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা সচিবালয়ে পৌঁছলে সেখানে আগে থেকেই অপেক্ষমাণ কর্মকর্তারা নতুন মন্ত্রীদের ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ করে নেন। শুভেচ্ছা জানাতে সচিবালয়ে ছিল অতিরিক্ত মানুষের চাপ। মন্ত্রণালয়, দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তারা ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ের সুহৃদ-শুভাকাঙ্ক্ষীদের ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হয়েছেন তাঁরা। পরিবর্তন করা হয়েছে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীদের নেমপ্লেট। সূত্র: কালের কণ্ঠ

কীভাবে মিটবে ঘরের লড়াই
আওয়ামী লীগের নৌকা বনাম স্বতন্ত্র সমর্থকদের গৃহবিবাদ চলছেই

ভোটের মাঠে নৌকা ও স্বতন্ত্রের লড়াই থেকে শুরু হওয়া আওয়ামী লীগ নেতাদের অভ্যন্তরীণ বিরোধ থামছেই না। বিভিন্ন নির্বাচনি এলাকায় দফায় দফায় সংঘাত-সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছেন নিজ দলের নেতা-কর্মীরাই। স্থানীয় আওয়ামী লীগের চেইন অব কমান্ড মানছে না কোনো পক্ষই। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, আওয়ামী লীগের ঘরের এই লড়াই থেকে দিন দিন সংঘাত-সংঘর্ষ চরম রূপ নিতে পারে। এই বিবাদ ক্ষমতাসীন দলকেই সাংগঠনিকভাবে বিপর্যয়ের সম্মুখীন করে তুলতে পারে। এখন পর্যন্ত বিবাদ নিরসনে নেওয়া হয়নি কোনো বাস্তবমুখী পদক্ষেপও। ফলে সার্বিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আওয়ামী লীগ। দলের ভিতরে-বাইরে প্রশ্ন উঠেছে, কীভাবে মিটবে আওয়ামী লীগের ঘরের এই লড়াই। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

Nagad

মূল্যস্ফীতিই সরকারের মাথাব্যথার কারণ
মূল্যস্ফীতির হার গত ডিসেম্বরে ৮ শতাংশের ঘরে নামিয়ে আনার লক্ষ্য থাকলেও তা অর্জন সম্ভব হয়নি। তাই সামষ্টিক অর্থনীতিতে নানা চাপ থাকলেও মূল্যস্ফীতিই বর্তমানে সরকারের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে নতুন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীকে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরসহ সংশ্লিষ্টরা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখারও পরামর্শ দিয়েছেন তারা। গতকাল সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের মাল্টিপারপাস হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ মন্ত্রণালয়ের চারজন সচিব ও সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন অর্থমন্ত্রী। দেশের বর্তমান অর্থনীতির চিত্র অর্থমন্ত্রীকে অবহিত করার সময় এমন মন্তব্য করেন তারা। এদিন ছিল নতুন অর্থমন্ত্রীর প্রথম কার্যদিবস। পরে সাংবাদিকদের অর্থমন্ত্রী বলেন, অর্থনীতিতে অনেক চ্যালেঞ্জ ছিল, আছে। একে মোকাবিলা করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। সমস্যার সমাধান করতে হবে। তবে রাতারাতি সব সংকট দূর করা যাবে না। বিষয়গুলো বুঝতে তাঁরও কিছুটা সময় প্রয়োজন বলে জানান তিনি। সূত্র: সমকাল

সচিবালয়ে প্রথম কর্মদিবস
মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের কঠোর বার্তা

দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে নিজ নিজ সেক্টর নিয়ে কঠোর বার্তা দিলেন কয়েকজন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী। অনিয়ম-দুর্নীতি, সিন্ডিকেট, মজুতদারির বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার ঘোষণা দেন তারা। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের নির্বাচনি ইশতেহার বাস্তবায়ন করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তারা। আসন্ন রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে উচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। উন্নয়ন প্রকল্প শেষে পরিবহণ পুলে গাড়ি জমা না দিলে আগামী দিনে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। তিনি জানান, ক্যাডার বৈষম্য নিরসনে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হবে। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম (টিটু) বলেছেন, দেশে নিত্যপণ্যের বাজারে কোনো সিন্ডিকেট থাকতে পারবে না। পণ্যের মজুতদারদের শক্ত হাতে দমন করা হবে। সূত্র যুগান্তর।

মাঠের বিরোধী দলও আ.লীগ!

সংসদে সম্ভাব্য বিরোধী দল স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যরা (এমপি) কি মাঠেও বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করবেন? ক্ষমতায় থাকা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ কি স্বতন্ত্র এমপিদের সেই সুযোগ করে দিতে যাচ্ছে নানা মহলে এমন আলোচনা ঘুরপাক খাচ্ছে। এমন আলোচনাও রয়েছে, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনা বাদে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সরকারের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের সহায়ক শক্তি হিসেবে মাঠে থাকবেন এ স্বতন্ত্র এমপিরা। ধীরে ধীরে জনআকাক্সক্ষা পূরণ ও জনআস্থা নিয়ে রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে উঠবেন। ইতিমধ্যে স্বতন্ত্র এমপিরা নিজেদের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রার্থীর বিরুদ্ধে কথা বলছেন। আরও বড় পরিসরে এমন কথা বলার সম্ভাবনাও রয়েছে বলে জানা গেছে। সূত্র: দেশ রুপান্তর

আইসিজেতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার গণহত্যা মামলা, বাংলাদেশের সমর্থন

আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত বা ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। এই মামলায় সমর্থন জানিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। গতকাল রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিবৃতিতে বিষয়টি জানিয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা আ হ ম মাসুম বিল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অধিকৃত গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনিদের ইস্যুতে ১৯৪৮ সালের জেনোসাইড কনভেনশন লঙ্ঘন করায় আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকা যে কার্যক্রম শুরু করেছে বাংলাদেশ সেই আবেদনের সমর্থনে দক্ষিণ আফ্রিকার পাশে দাঁড়িয়েছে। সূত্র: আজকের পত্রিকা।

এসজিএফএল
কূপে লোনা পানি বাড়ায় গ্যাসের উৎপাদনে প্রতিবন্ধকতা

দেশের গ্যাস চাহিদার বড় একটি অংশের সরবরাহ আসে সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেডের (এসজিএফএল) আওতাধীন কূপগুলো থেকে। উৎপাদন আরো বাড়াতে নেয়া হয়েছে জোরালো পদক্ষেপ। ফিল্ডের কিছু কূপে লবণাক্ত পানি ওঠায় উল্টো উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে গ্যাস উৎপাদন। এ পরিস্থিতিতে সিলেটের হরিপুর ও বিয়ানীবাজারের চারটি কূপের ওয়ার্কওভার বা পুনঃখনন করে উৎপাদন বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে সংস্থাটি। জানা গেছে, এফজিএফএলের মোট চারটি গ্যাসফিল্ড উৎপাদনে রয়েছে। সেগুলো হলো সিলেটের হরিপুর, কৈলাশটিলা, রশিদপুর ও বিয়ানীবাজার। এসব ফিল্ডের আওতায় মোট ১৩টি গ্যাসকূপ উৎপাদনে রয়েছে। পেট্রোবাংলার তথ্যানুযায়ী, এসজিএফএলের দৈনিক গ্যাস উৎপাদন ৯৮ মিলিয়ন ঘনফুট।এসজিএফএলের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, অতিরিক্ত লোনা পানি আসায় সংস্থাটির বিয়ানীবাজার গ্যাস ফিল্ডের ২ নম্বর কূপটি বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে আবারো সেটি উৎপাদনে নিয়ে আসতে ওয়ার্কওভারের উদ্যোগ নিয়েছে এসজিএফএল। এর আগেও হরিপুর গ্যাস ফিল্ডের আওতাধীন সিলেট-২ কূপে পানির প্রবাহ বেড়ে যাওয়ায় গ্যাস উত্তোলন বন্ধ রাখা হয়। সূত্র: বণিক বার্তা্

‘জাপার প্রার্থীরা চান ‘মাথা বিক্রি’র টাকার হিসাব’

বিভিন্ন আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর পরাজয় নিয়ে সমকালের প্রধান শিরোনাম, ‘জাপার প্রার্থীরা চান ‘মাথা বিক্রি’র টাকার হিসাব’।প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ভরাডুবির জন্য দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের এবং মহাসচিব মুজিবুল চুন্নুকে দায়ী করে ক্ষোভ ঝেড়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) পরাজিত প্রার্থীরা। তাঁদের দাবি, তৃণমূলের নেতাদের মতামতের বিরুদ্ধে নির্বাচনে অংশ নিয়ে বেঈমান হয়েছেন জি এম কাদের।লাঙলের প্রার্থীদের মাথা বিক্রি করে সরকারের কাছ থেকে টাকা পেয়েছেন। সেই টাকার হিসাব চান লাঙলের প্রার্থীরা।তাঁদের অভিযোগ, নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। জাপা চেয়ারম্যান তাঁর স্ত্রী শেরীফা কাদেরের জন্য আসন বাগাতে দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের বলি দিয়েছেন।
রোববার রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটি্‌উটে সভায় এসব অভিযোগ করেছেন প্রার্থীরা।দলের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিক্ষুব্ধ নেতারা এই সভা করেছেন। লাঙলের ২৬৫ প্রার্থীর ১২২ জন সভায় অংশ নেন। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

এবার ভোটের হার কমলো কেন?
এক দশক আগে ২০১৪ সালে বিএনপির বর্জনের ওই নির্বাচনেও ভোট পড়েছিল কম।

ভোটকেন্দ্রের পরিবেশ জানার ও বোঝার কৌতূহল থেকেই প্রথমবার ভোট দিতে গিয়েছেন ঢাকার রূপনগরের নীলা ইসলাম। কোনো ঝুট ঝামেলা শুরু হওয়ার আগেই ৭ জানুয়ারি সকাল সকাল দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোট দেন তিনি। একই এলাকার আরেকজন নতুন ভোটার মিতুল রহমান বলেন, “বাড়ির প্রায় সবাইকে এতদিন ভোট দিতে দেখেছি, তাতে আমারও ভোট দেওয়ার ইচ্ছা ছিল। এবার সুযোগ পেলাম, তাই হাতছাড়া করিনি।”ভিন্ন ধর্মী কৌতুহল ও আগ্রহ নিয়ে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ঢাকার নতুন এ দুই ভোটার গেছেন কেন্দ্রে। তবে বিএনপির বর্জনের ভোটে জয়ের পাল্লা যেখানে যেখানে আওয়ামী লীগের নিজেদের প্রার্থীর দিকেই শতভাগ ঝুঁকেছে সেসব এলাকায় ভোট দিতে আগ্রহ কম ছিল সবার মাঝেই। এটিকেই ভোট দিতে না যাওয়ার কারণ হিসেবে তুলে ধরেছেন অনেক ভোটার ও বিশ্লেষকদের কয়েকজন।এমনই একজন সাভারের রাজাশন এলাকার মনীর চৌধুরী। তিনি বলছিলেন, আসনটিতে মূল লড়াইয়ে নামা তিন প্রার্থীই আওয়ামী লীগের নেতা। এমন একটি পরিস্থিতিতে তার পরিবারের চারজন ভোটারের কেউই ভোট দিতে যায়নি। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “নির্বাচনে ক্ষমতার অনিশ্চয়তা তৈরি হলে মানুষ তার ভোটকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। তার একটি ভোট পছন্দের বা অপছন্দের দলের জয়-পরাজয়ের নির্ধারক হয়ে যেতে পারে। সূত্র: বিডি নিউজ