আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর
দেশে শিশুমৃত্যু কমছে না
তিন বছর শিশুমৃত্যুর হার কমার গতি থেমে ছিল। এখন দেখা যাচ্ছে মৃত্যু বাড়ছে।
স্বাস্থ্য খাতের অগ্রগতির একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচকে বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভালো দেখা যাচ্ছে না। দেশে শিশুমৃত্যুর হার কমছে না; বরং বাড়ছে। সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিএসএস) শিশুমৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়ার এই তথ্য প্রকাশ করেছে।স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা প্রতিদিনই সভা-সেমিনারে বা গণমাধ্যমের কাছে স্বাস্থ্য খাতের অগ্রগতির কথা বলছেন। কিন্তু কেন শিশুমৃত্যুর হার কমছে না বা কমাতে পারছেন না, তার ব্যাখ্যা তাঁদের কাছ থেকে পাওয়া যায় না। শিশুমৃত্যুর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সার্কভুক্ত প্রতিবেশী কয়েকটি দেশের মধ্যে পিছিয়ে আছে। এমনকি আফ্রিকার কোনো কোনো দেশ থেকেও বাংলাদেশের পরিস্থিতি খারাপ। গতকাল মঙ্গলবার বিবিএস নিজ কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘বাংলাদেশ স্যাম্পেল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২২’ প্রকাশ করেছে। তাতে বলা হয়েছে, ২০২২ সালে ১ হাজার শিশু জন্ম নিলে তাদের মধ্যে ২৫টি শিশু মারা যায় বয়স এক বছর পূর্ণ হওয়ার আগে। ২০২১ সালে এই সংখ্যা ছিল ২২। ২০২১ সালে পাঁচ বছর বয়সীদের মৃত্যুহার (প্রতি হাজার জীবিত জন্মে) ছিল ২৮। ২০২২ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৩১। অর্থাৎ ১ হাজার শিশু জন্ম নিলে তাদের বয়স পাঁচ বছর হওয়ার আগেই ৩১টি শিশু মারা যাচ্ছে। সূত্র: প্রথম আলো


টিকিট ব্যবসার ফাঁদে হজযাত্রীরা
হজযাত্রীদের বিমানভাড়া কমাতে দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছে হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব)। কিন্তু গত বছর থেকে হাব সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম নিজেই হজযাত্রীদের উড়োজাহাজের টিকিটের ব্যবসা শুরু করেছেন। এবার টিকিটের দাম বেড়েছে ৫৭ হাজার ৭৯৭ টাকা।
বিমান বাংলাদেশ, সৌদি এয়ারলাইনস ও ফ্লাইনাস এয়ারলাইনস—এই তিনটি সংস্থা এবার বাংলাদেশের এক লাখ ২২ হাজার ২২১ জন হাজযাত্রী পরিবহন করছে।এ বছর যাত্রীপ্রতি টিকিটের মূল্য এক লাখ ৯৭ হাজার ৭৯৭ টাকা ধরা হয়। এবার হজের খরচ বেড়ে গেছে এবং হজযাত্রী কমেছে। ১০ বার সময় বাড়িয়েও বাংলাদেশের জন্য সৌদি আরব সরকারের দেওয়া নির্ধারিত কোটা পূরণ করা যায়নি। ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সাল থেকে শুধু বিমান ও সৌদি এয়ারলাইনস বাংলাদেশের হজযাত্রীদের পরিবহন করে আসছিল। সূত্র কালের কণ্ঠ
নগদ অর্থের তীব্র সংকটে বিদ্যুৎ খাত
অর্থের সংকটে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীদের বিল পরিশোধ করতে পারছে না বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)। অন্যদিকে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি আমদানিতে বিল পরিশোধ করা যাচ্ছে না ডলারের অভাবে। এ নগদ অর্থ ও ডলারের সংকট দেশের বিদ্যুৎ খাতকে সার্কুলার ডেবট বা চক্রাকার ঋণের আবর্তে ঠেলে দিচ্ছে বলে আশঙ্কা করছেন অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞরা। কোনো এক পক্ষ দেনা পরিশোধে ব্যর্থ হলে গোটা পেমেন্ট চেইনে যে বিশৃঙ্খলা ও ঋণের দুষ্টচক্র তৈরি হয়, সেটিকেই বলা হয় সার্কুলার ডেবট। বিদ্যুৎ খাতের ক্রেতা সংস্থা উৎপাদনকারী কেন্দ্রগুলোর পাওনা বিল পরিশোধে ব্যর্থ হলে এ সংকট তৈরি হয়। পাওনা বিল না পেলে বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর পক্ষে জ্বালানির বিল ও ব্যাংকের অর্থ পরিশোধ করা মুশকিল হয়ে পড়ে। সূত্র: বণিক বার্তা ।
সিটি নির্বাচনকে সুষ্ঠু নির্বাচনের ‘মডেল’ বলছে আওয়ামী লীগ
সাম্প্রতিক সময়ে অনুষ্ঠিত গাজীপুর, বরিশাল ও খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত আওয়ামী লীগ। এসব নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য বলেও মনে করছে। এবার এই সাফল্যের মুকুটে আরো দুই পালক: রাজশাহী ও সিলেট সিটি নির্বাচনকে যুক্ত করতে চায় সরকারি দল।দলের নীতিনির্ধারকরা মনে করছেন, এতে তাদের সবচেয়ে বড় অর্জন: বর্তমান সরকারের অধীনেই অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্যভাবে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্র প্রস্তুত হয়েছে।জাতীয় নির্বাচন বিএনপি বয়কট করতে পারে, এনিয়ে তাদের দুর্ভাবনা নেই। বরং আ. লীগ মনে করে, নির্বাচনে অংশ না নিলে তাদের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।
মুদ্রানীতিতে নীতি সুদহার বাড়াবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে নীতি সুদহার বাড়াবে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে মুদ্রানীতির এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সভা সূত্র জানায়, চলতি অর্থবছর প্রথম ছয় মাসের জন্য (জানুয়ারি-জুলাই) নতুন মুদ্রানীতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার বা রেপো রেট বাড়াবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বর্তমানে নীতি সুদহার ৬ শতাংশ, যা গত মুদ্রানীতিতে (জানুয়ারি-জুন) ছয় মাসের জন্য ঘোষণা করা হয়েছিল। রেপো বা পুনঃক্রয় চুক্তির মাধ্যমে ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ধার নিয়ে থাকে। ব্যাংকের কেনা ট্রেজারি বিল ও বন্ড জমা রেখে স্বল্প সময়ের জন্য এই ধার দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একইভাবে বাজার থেকে টাকা তোলার প্রয়োজন হলে রিভার্স রেপো বা বিপরীত পুনঃক্রয় চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক টাকা তুলে নেয়।সাধারণত কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো মূল্যস্ফীতি রোধে এবং মূল্য স্থিতিশীলতা রক্ষায় সুদের হার বাড়িয়ে থাকে। এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (এডিবি) মতে, উচ্চ সুদহার বজায় থাকলে প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি পর্যায়ে ঋণের চাহিদা কমে যায়। এতে ব্যয় ও বিনিয়োগ দুটিই কমে। এটি অর্থনীতিতে সামগ্রিক চাহিদা কমিয়ে মূল্যস্ফীতির চাপ কমায়। বাংলাদেশে পলিসি রেট রেপো সুদহার হিসেবে পরিচিত। এ ধরনের সুদহারকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ঋণ ও আমানত উভয়ের সুদের হার নির্ধারণের ক্ষেত্রে বেঞ্চমার্ক হিসেবে বিবেচনা করে থাকে। সূত্র: দৈনিক বাংলা ।
ভোটব্যাংকের অঙ্ক বদল
এক মাসেরও কম সময়ের ব্যবধানে অনুষ্ঠিত তিন সিটি করপোরেশন নির্বাচনের (গাজীপুর, বরিশাল ও খুলনা) ভোটে সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টিকে (জাপা) পেছনে ফেলে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পরেই অবস্থান নিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। ২০১৮ সাল থেকে স্থানীয় পর্যায়সহ যেকোনো ধরনের নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার ঘোষণা দিয়ে রেখেছে বিএনপি। গত কয়েক দশকে দেশের নির্বাচনী ফলাফল পর্যালোচনায় দেখা গেছে, প্রধান দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির পরেই অবস্থান ছিল সেনাপ্রধান থেকে রাষ্ট্রপতি হওয়া হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের গড়া জাতীয় পার্টি। কিন্তু গত এক দশক ধরে তাদের অবস্থান ক্রমেই নিচের দিকে যাচ্ছে।গত সোমবার অনুষ্ঠিত বরিশাল ও খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচন ও এর আগে ২৫ মে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে হটিয়ে আওয়ামী লীগের পরে অবস্থান নিয়েছে ইসলামী আন্দোলন। যদিও গাজীপুরে দলটির অবস্থান ছিল তিন নম্বরে। সেখানে জাতীয় পার্টির অবস্থান ষষ্ঠ।ইসলামী আন্দোলনের ধারাবাহিক এ সাফল্য সরকারের নমনীয়তা নাকি বিএনপির শূন্যতার কারণে হয়েছে, তা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা আছে। সূত্র: দেশ রুপান্তর
সি টি নি র্বা চ ন
‘আমরা আর মামুদের খেলায়’ লাভ কিন্তু বিএনপির
খুলনা ও বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সরকারেরটা সরকার পেল। বিরোধীদের যা প্রাপ্য সেটিও তারা পেয়েছে। কিন্তু কী পেল বর্তমানের একমাত্র অবাধ ও স্বাধীন বিরোধী রাজনৈতিক দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ? এ ব্যাপারে একটি নীতিকাহিনি শোনা যাক। কিছু চতুর ব্যক্তি একবার মহামতি যিশুকে পরীক্ষা করতে এসেছেন। তাঁরা জানতেন, তিনি সত্য ছাড়া মিথ্যা বলবেন না। তখন ফিলিস্তিনে রোমান সিজারের শাসন চলে। কিন্তু যিশু প্রচার করছিলেন ন্যায়রাজ্যের কথা, যেখানে সাম্য থাকবে; সম্রাটের আনুগত্য করতে হবে না কাউকে। চতুর অবিশ্বাসীরা চেয়েছিলেন যিশুখ্রিস্টের মুখ দিয়ে যদি সিজারের বিরুদ্ধে কোনো কথা বলানো যায়, তাহলে তাঁকে বিপদে ফেলা যাবে। তো তাঁরা যিশুকে জিজ্ঞাসা করলেন, সম্রাট সিজারকে রাজস্ব দেওয়া বিধিসংগত কিনা? যিশু চালাকিটা ধরে ফেললেন। বললেন, আমাকে কেন পরীক্ষা করতে এসেছ? আচ্ছা যাও, তোমরা এই রাজ্যের একটা মুদ্রা নিয়ে আস। তাঁরা নিয়ে এলেন। তিনি প্রশ্ন করলেন, এর ওপর কার প্রতীক আঁকা? তাঁরা বললেন, সিজারের। তখন তিনি বললেন, ‘যাঁর জিনিস তাঁকেই দিয়ে আস। যা সিজারের তা সিজারকে দাও, যা খোদার তা খোদার কাছে সমর্পণ করো।’ সংবাদ থেকে জানা গেল, খুলনার ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী মাওলানা আবদুল আউয়াল অভিযোগ করেছেন যে, ইভিএম মেশিনে তাঁদের দলীয় প্রতীক হাতপাখায় চাপ দিলে নৌকায় চলে যাচ্ছে। অভাজনের প্রশ্ন– এই ইভিএম কে দিয়েছে? সরকার। গত কয়েক বছর এই হাতপাখার গায়ে বাতাস দিয়ে গেছে কে? উত্তর হবে– ক্ষমতাসীন দল ও সরকার। যখন কেউ কোথাও কোনো প্রতিবাদ করতে পারতেন না; বড় জনসভা বা মিছিল করা যেত না; তখনও চরমোনাই পীরের ইসলামী আন্দোলন বিনা বাধায় রাজনীতি করেছে। স্বাধীন জবানে বক্তৃতা করেছেন তাঁদের নেতারা। সূত্র; সমকাল
সুষ্ঠু ভোটেও ভোটার কম
বরিশালে ১৫ বছরে কমেছে ৩০, খুলনায় ১৩ শতাংশ
খুলনা ও বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সুষ্ঠু ভোটেও ভোটার উপস্থিতি কমেছে। বরিশাল সিটিতে ২০০৮ সালে ভোট পড়েছিল ৮১ দশমিক ৯৯ শতাংশ; ২০১৩ সালে ৭২ দশমিক ১ শতাংশ এবং ২০১৮ সালে ৫৫ শতাংশের বেশি। এবার ভোট পড়েছে ৫১ দশমিক ৪৬ শতাংশ। একইভাবে খুলনা সিটিতে ২০০৮ সালে ভোট পড়েছিল ৭৭ দশমিক ৮০ শতাংশ; ২০১৩ সালে ৬৮ দশমিক ৭০ শতাংশ এবং ২০১৮ সালে ৬২ শতাংশ। এবার ভোট পড়েছে ৪৮ দশমিক ১৭ শতাংশ। বিগত চার নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণে এ তথ্য মিলেছে। বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ১৫ বছরে বরিশালে ভোট কমেছে ৩০ শতাংশ আর খুলনায় ১৩ শতাংশ। অবশ্য ভোটের আগ থেকেই ভোটারদের কেন্দ্রে উপস্থিত করার চ্যালেঞ্জ ছিল মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের। সবাই প্রচারে ভোটারদের কেন্দ্রে আসতে উৎসাহিত করেছেন। বরিশালের বিভিন্ন নির্বাচনের ফলাফল : বরিশাল সিটি নির্বাচনে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের শওকত হোসেন হিরণ, ২০১৩ সালে বিএনপির আহসান হাবিব কামাল ও ২০১৮ সালে নৌকার প্রার্থী সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ মেয়র নির্বাচিত হন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
হাওরপাড়ের স্কুলে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ শিক্ষার্থী, পড়াশোনা ব্যাহত
নেত্রকোণার প্রত্যন্ত হাওরাঞ্চল খালিয়াজুরী উপজেলা। ২৫ হাজারেরও বেশি মানুষের এ উপজেলা সদরে মাত্র একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। নেই কোনো বেসরকারি বিদ্যালয়। ফলে এই বিদ্যালয়ে ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত চাপে শিশুরা মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অভিভাবক ও শিক্ষকরা। এ অবস্থায় শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও জনপ্রতিনিধিদের দাবি আরও একটি স্কুল স্থাপন করে মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করার।সরেজমিনে খালিয়াজুরী মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, অতিরিক্ত শিক্ষার্থীর নিয়ে চলছে শিক্ষা কার্যক্রম। এখানে প্রাক-প্রাথমিকসহ পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত ৪৫২ জনের বেশি শিক্ষার্থী রয়েছে। আর শিক্ষক আছেন ১০ জন। সূত্র:বিডি নিউজ
নির্বাচন কমিশন থেকে এনআইডি সেবা স্বরাষ্ট্রে গেলে কী পরিবর্তন আসবে?
বাংলাদেশের সব নাগরিকের জন্ম থেকেই একটি ইউনিক নাম্বার দেয়ার পরিকল্পনা করছে সরকার। নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে জাতীয় পরিচয় পত্র বা এনআইডির দায়িত্ব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নেয়ার পর এই কার্যক্রম শুরু করা হবে। সোমবার জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন আইন-২০২৩ নামের একটি নতুন আইনের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশের মন্ত্রিসভা।এতদিন ধরে জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা নির্বাচন কমিশনের হাতে থাকলেও এখন থেকে সেটি থাকবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের নিয়ন্ত্রণে। এজন্য একটি নিবন্ধনের কার্যালয়ও স্থাপন করা হবে।খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়ায় এখন সেটি সংসদে পাঠানো হবে। সেখানে যাচাই বাছাইয়ের পর অনুমোদন দেয়া হলে আইনে পরিণত হবে।এই স্থানান্তরের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে আপত্তি জানালেও সরকার অবশেষে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা ।