আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:১৬ অপরাহ্ণ, মে ৩০, ২০২৩

সর্বজনীন পেনশনের ঘোষণা আসছে বাজেটে, বাধ্যতামূলক হবে ২০২৮ সালের পর

সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি চালুর ব্যাপারে সরকার এখনো পুরোপুরি প্রস্তুত নয়। গত জানুয়ারিতে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইন, ২০২৩ পাস হয়েছে। আর ফেব্রুয়ারিতে হয়েছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ গঠনের প্রজ্ঞাপন। তবে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ এখনো গঠিত হয়নি। কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান, সদস্যসহ ১৬ সদস্যের যে পরিচালনা পর্ষদ গঠিত হওয়ার কথা, তা–ও হয়নি এখনো। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ কর্তৃপক্ষের জন্য একটি অফিস খুঁজে পেতেও ব্যর্থ হয়েছে। তহবিল, কর্মসূচি ইত্যাদির জন্য বিধিমালা তৈরি হওয়া দরকার। সে কাজও হয়নি।তবু বর্তমান মেয়াদের শেষ বাজেট বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল পরীক্ষামূলকভাবে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি চালুর ঘোষণা দেবেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, প্রবাসী, বেসরকারি প্রাতিষ্ঠানিক চাকরিজীবী, শ্রমিকশ্রেণি, অপ্রাতিষ্ঠানিক ব্যক্তি, সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচিভুক্ত জনগোষ্ঠী ও শিক্ষার্থী—তাঁদের জন্য আলাদা ছয় ধরনের কর্মসূচি করার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে অর্থ বিভাগ। অর্থ বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, কাজটি অনেক জটিল। ২০২৮ সালের আগে সর্বজনীন পেনশন বাধ্যতামূলকভাবে শুরু করার বাস্তবতা নেই। তার আগপর্যন্ত বিভিন্ন কর্মসূচি ঐচ্ছিক হিসেবে চলবে। আগামী অর্থবছরে এ ব্যাপারে কোনো বরাদ্দও থাকছে না। সূত্র প্রথম আলো

সরকারি কর্মীদের বেতন বৃদ্ধির প্রক্রিয়া শুরু

মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সমন্বয় করে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বৃদ্ধির প্রক্রিয়া শুরু করেছে সরকারের অর্থ বিভাগ। এ জন্য চাকরি (বেতন-ভাতাদি) আদেশ-২০১৫ সংশোধন করা হচ্ছে। বেতন-ভাতাদি আদেশের ৩ ধারায় সরকারি চাকরিজীবীদের প্রতিবছর বেতন বৃদ্ধির হার নির্ধারণ করা আছে। সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতার আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বেতন বৃদ্ধির নির্দেশনা দেন।সে অনুযায়ী শুরুতে বেতন বৃদ্ধির বিদ্যমান হার পরিবর্তন করা হবে। এরপর ১ থেকে ২০ গ্রেড পর্যন্ত সমান হারে বেতন বৃদ্ধির প্রস্তাব আসতে পারে। এতে সব গ্রেডের বেতন সমন্বয় হবে।
আসছে বাজেটে মূল্যস্ফীতি ধরা হচ্ছে ৬.৫ শতাংশ। সূত্র: কালের কণ্ঠ

কৃষিপণ্যের উৎপাদন বাড়লেও বছরজুড়ে অস্থির ছিল বাজার

বিশ্ববাজারে খাদ্য ও কৃষিপণ্যের দাম কয়েক মাস ধরেই নিম্নমুখী। আবার দেশেও এসব পণ্যের উৎপাদন বাড়ছে বলে সরকারি বিভিন্ন সংস্থার পরিসংখ্যানে উঠে আসছে। যদিও দেশের বাজারে চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের (জুলাই-জুন) প্রায় পুরো সময়জুড়েই মারাত্মক অস্থিরতার মধ্য দিয়ে গেছে কৃষিপণ্যের দাম। দেশে আলু-পেঁয়াজের মতো কিছু খাদ্যপণ্যের উৎপাদন হচ্ছে চাহিদার চেয়ে বেশি। এর পরও সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বাজারে খাদ্যপণ্য দুটির দাম ব্যাপক হারে বেড়েছে। গত এক বছরে দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ৯৩ শতাংশ। আলুর দাম বেড়েছে ৭৩ শতাংশ। অন্যান্য খাদ্য ও কৃষিপণ্যের বাজারেও একই পরিস্থিতি। এক বছরের ব্যবধানে আদা ও চিনির দাম বেড়েছে যথাক্রমে ২১২ ও ৬৪ শতাংশ। সূত্র: বণিক বার্তা।

Nagad

বাজেটে মূল্যস্ফীতি মোকাবিলা ও প্রকল্প অর্থায়নে অগ্রাধিকার
আগামী ১ জুলাই থেকে শুরু হতে চলা নতুন অর্থবছরের বাজেট প্রণয়নের ক্ষেত্রে রাজস্ব আয় বাড়ানো ও আমদানি-জনিত মূল্যস্ফীতির মতোন চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এরমধ্যেই সরকারের অগ্রাধিকারভুক্ত প্রকল্পগুলোয় অর্থায়ন অব্যাহত রেখে- বিনিয়োগ ও প্রবৃদ্ধিকে চাঙ্গা রাখার চ্যালেঞ্জও নতুন উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে। এমনটাই জানা গেছে অর্থ বিভাগের একটি নথি সূত্রে। অর্থ বিভাগের সূত্রগুলো জানায়, মন্ত্রিসভার জন্য প্রস্তুত করা অর্থ বিভাগের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটের সার-সংক্ষেপে চিহ্নিত আটটি মূল চ্যালেঞ্জের মধ্যে ভর্তুকির চাহিদা মেটানোর বিষয়টিও রয়েছে।আরেকটি প্রতিবন্ধকতা, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতের প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি।আগামী ১ জুন, জাতীয় সংসদে নতুন অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব তুলে ধরবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এসব চ্যালেঞ্জ নির্ধারণ এবং তা মোকাবিলা করতে আগামী বাজেটে কি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, তা-ও তুলে ধরা হয়েছে নথিতে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

কিন্তু ফেরে না আগের দামে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের মতো ভোগ্যপণ্যের মূল্যও চাহিদা ও সরবরাহের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়। শেয়ারের কৃত্রিম সংকট ও গুজব ছড়িয়ে কারসাজির মাধ্যমে যেভাবে দাম বাড়ানো হয়, একইভাবে ভোগ্যপণ্য কিংবা নিত্যপণ্যের দামও অস্বাভাবিক হারে বাড়াতে দেখা যায়। পুঁজিবাজারের মতো এখানেও রয়েছে বিভিন্ন সিন্ডিকেট, যারা সরবরাহজনিত কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়িয়ে অস্বাভাবিক মুনাফা হাতিয়ে নিচ্ছে। এতে দেশ ভুগছে উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে। আর সাধারণ মানুষ নিত্যপণ্যের বর্ধিত মূল্য মেটাতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। পুঁজিবাজার ও পণ্যবাজারে কারসাজির একই হাতিয়ার ব্যবহার করা হচ্ছে।
২০২০ সালে করোনার সময়ে পুঁজিবাজারের মন্দার সময়ে বীমাসহ বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারে কারসাজির মাধ্যমে চাঙ্গাভাব ফিরিয়ে আনা হয়। আর এ চাঙ্গাভাবের মধ্যে বাজারের চিহ্নিত কারসাজিকারকরা বিভিন্ন শেয়ারের কৃত্রিম সংকট ও গুজব ছড়িয়ে, অস্বাভাবিক দাম বাড়িয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। আর অস্বাভাবিক দরে শেয়ার কিনে ধরা খেয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা, আটকে গেছে বিনিয়োগ। তবে শেয়ারে এ কারসাজির তদন্ত এবং কখনো কখনো দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলেও নিত্যপণ্যের মূল্য কারসাজির হোতারা অধরাই থাকেন। সূত্র: দেশ রুপান্তর

রাজনীতি এখন কূটনীতির জালে
বিদেশিদের কাছে ধরনা বিরোধীদের, মার্কিন ভিসানীতি ঘিরে ঘরে-বাইরে আলোচনা

দেশের রাজনীতি এখন কূটনীতির জালে আটকা পড়েছে। রাজনীতির প্রধান আলোচ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে কূটনীতি। আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি ঘোষণার পর থেকেই ভিতরে বাইরে দেখা দিয়েছে তীব্র উত্তেজনা। সরকার বলছে, ভিসা নিষেধাজ্ঞায় সমস্যায় পড়বে বিএনপি। কারণ বিএনপি ভোটে না গিয়ে বাধা দিলে এ নিষেধাজ্ঞা তাদের ওপরই পড়বে। আবার বিরোধীরা বলছে, বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের আলাদা ভিসানীতি ঘোষণা সবার জন্য লজ্জাজনক। এমন পরিস্থিতির দায় নিতে হবে সরকারকেই। জানা যায়, বাংলাদেশের জন্য গত বুধবার একটি নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এ নীতি সম্পর্কে বলেছেন, এর আওতায় যে কোনো বাংলাদেশি ব্যক্তি যদি গণতান্ত্রিক নির্বাচনের প্রক্রিয়া ব্যাহত করার জন্য দায়ী হন বা এরকম চেষ্টা করেছেন বলে প্রতীয়মান হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র তাকে ভিসা দেওয়ার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারবে। যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচনকে সমর্থন দিতে যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাশনালিটি অ্যাক্টের ২১২(এ)(৩)(সি)(৩সি) ধারাবলে এ নতুন নীতিটি তারা ঘোষণা করল। সূত্র: বিডি প্রতিদিন ।

আলোচনায় সাকিব ফেরদৌস পরশ ও জসিমের নাম
ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনে কে পাচ্ছেন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন

উপনির্বাচনের তপশিল ঘোষণা না হলেও ঢাকা-১৭ আসনে বইছে ভোটের হাওয়া। বীর মুক্তিযোদ্ধা ও চিত্রনায়ক আকবর হোসেন খান পাঠান ফারুকের মৃত্যুতে শূন্য আসনটিতে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়ে মাঠে নেমেছেন অনেকেই। বিশেষ করে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে দলের নীতিনির্ধারক নেতাদের কাছে লবিং-তদবির করছেন কেউ কেউ। পোস্টার ছাপিয়ে আগাম প্রার্থিতার জানান দিতেও শুরু করেছেন দু-একজন। তবে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে নিয়ে জোরালো আলোচনা চলছে। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে তাঁকেই প্রার্থী করা হচ্ছে– এমন গুঞ্জন ছড়িয়েছে। সাকিব ছাড়াও কয়েকজন রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীর নাম আলোচনায় রয়েছে। বিনোদন জগতের দু-একজনও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে চাইছেন।এই আসনের আওয়ামী লীগদলীয় সংসদ সদস্য ফারুক গত ১৫ মে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ১৮ মে আসনটি শূন্য ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সংসদ সচিবালয়। কোনো সংসদীয় আসন শূন্য হওয়ার পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে উপনির্বাচনের বিধান রয়েছে। তবে তপশিল কবে ঘোষণা হবে, এ বিষয়ে এখনও কিছু জানায়নি নির্বাচন কমিশন। সূত্র: সমকাল

উচ্চাভিলাষী রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য
করের খড়গে বাড়বে খরচ

রাজস্ব আয়ের উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আগামী বাজেটে করহার ব্যাপকভাবে বাড়ানো হচ্ছে। নিত্যব্যবহার্য সামগ্রী যেমন : প্লাস্টিক ও অ্যালুমিনিয়ামের তৈজসপত্র, টয়লেট টিস্যু, কলম, মোবাইল ফোন উৎপাদনে ভ্যাট বাড়ানো হচ্ছে। নিম্নআয়ের মানুষের কাছ থেকে আয়কর আদায় করতে ন্যূনতম করের প্রস্তাব থাকছে। এছাড়া ডলার সাশ্রয়ে এবং শুল্ক ফাঁকি রোধে কাজুবাদাম, খেজুরের মতো খাদ্যসামগ্রীর আমদানি শুল্ক বাড়ানো হচ্ছে। সব মিলিয়ে আগামী বাজেট জীবনযাত্রার খরচ বাড়াবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।আগামী বাজেটে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা, যা চলতি অর্থবছরের মূল লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ১৬ শতাংশ বেশি। গত ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) রাজস্ব আয়ে রেকর্ড পরিমাণ ঘাটতি হয়েছে, প্রায় ৩৪ হাজার ৬৩১ কোটি টাকা। অর্থবছর শেষে ঘাটতির পরিমাণ ৩০ হাজার কোটি টাকা হলে আগামী অর্থবছরের রাজস্ব লক্ষ্য অর্জনে ২৬ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে। এই বিশাল পরিমাণ প্রবৃদ্ধি অর্জনে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) করজাল বাড়ানোর পাশাপাশি করহার বাড়ানোর দিকে এগোচ্ছে। প্রতিবছর বাজেটে রাজস্ব আয় বাড়াতে এনবিআর পণ্যের শুল্ককর ও ভ্যাট হ্রাস-বৃদ্ধি করে থাকে। এতে বাজারে ওইসব পণ্যের দাম বাড়ে-কমে। কর আদায় বাড়াতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত মেনে বাজেটে নিত্যব্যবহার্য বেশ কয়েকটি পণ্যের করহার বাড়ানো হচ্ছে। ফলে স্বাভাবিক কারণেই সেসব পণ্যের দাম বাড়বে। আবার কিছু পণ্যের কর কমানো হচ্ছে, যদিও সেই তালিকা একেবারেই ছোট। সূত্র: যুগান্তর

কেন ক্ষয়ে যাচ্ছে সেন্ট মার্টিন?
অধ্যাপক আফতাব আলম খান বলছেন, ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে সেন্ট মার্টিনের ‘লাইন ইরোশন’ হয়নি। ভূতাত্ত্বিক গঠন ও অবস্থানের কারণেই দীর্ঘদিন ধরে দ্বীপের উত্তর ও মাঝের অংশে ক্ষয় হচ্ছে।

সেন্ট মার্টিনের পরিবেশ-প্রতিবেশ রক্ষায় নানা উদ্যোগের মধ্যে সম্প্রতি ঘূর্ণিঝড় মোখার তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত এ প্রবালদ্বীপের অস্তিত্ব নিয়ে নতুন উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। গত ১৪ মে ঘূর্ণিঝড় মোখা বাংলাদেশের কক্সবাজার উপকূল ছুঁয়ে যায়। ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র বাংলাদেশের উপর দিয়ে না গেলেও এবং ভাটার সময় ঝড় আঘাত হানায় জলোচ্ছ্বাস তেমন না হলেও প্রবালদ্বীপটির পশ্চিমপাড়া, পূর্বপাড়া, দক্ষিণপাড়া, উত্তরপাড়া, নজরুলপাড়া, মাঝেরপাড়া, ডেইলপাড়া, কোনারপাড়া, গলাচিপাপাড়ায় সাগরতীরের কয়েক ফুট অংশ ভেঙে সাগরে মিশে গেছে।ভূতাত্ত্বিক গঠনের কারণে সেন্ট মার্টিনের কয়েকটি এলাকা ক্ষয়ের ঝুঁকিতে থাকলেও এ ধরনের ক্ষয়কে কেবল ‘মোখা’র প্রভাব বলতে নারাজ একজন বিশেষজ্ঞ। সাময়িকভাবে দ্বীপের স্থলভাগের কী পরিমাণ ক্ষয় হয়েছে বা সাগরে মিশে গেছে তা চিহ্নিত করার কাজ চলছে বলে জানিয়েছে প্রশাসন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

‘করের ক্ষেত্রে বড় পরিবর্তন আসছে বাজেটে’
দৈনিক সমকালের প্রধান শিরোনাম হচ্ছে – “বড় পরিবর্তন আসছে করে”। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, এবারের বাজেটে রাজস্ব আয় বাড়াতে এবং আইএমএফের শর্ত পূরণে করের ক্ষেত্রে অনেক পরিবর্তন আনা হচ্ছে। ছু ক্ষেত্রে কর ছাড় থাকবে না এবং কিছু ক্ষেত্রে কমবে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রত্যাহার করা হবে। নতুন করদাতা যুক্ত করা বা করের জাল বাড়াতে বেশ কিছু পদক্ষেপ থাকবে। ভ্যাটের হার ও আওতা বাড়ানো হবে। ফলে মূল্যস্ফীতির চাপে থাকা মানুষের একটি বড় অংশ নতুন করে আরও চাপে পড়তে পারে বলে বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন। কর প্রসঙ্গ নিয়ে প্রধান শিরোনাম করেছে দৈনিক যুগান্তর – “করের খড়গে বাড়বে খরচ”। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, রাজস্ব আয়ের উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আগামী বাজেটে কর হার ব্যাপকভাবে বাড়ানো হচ্ছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা ।