আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:৫৫ পূর্বাহ্ণ, এপ্রিল ৩০, ২০২৩

তিন মাসে আট হাজার আর্সেনিক রোগী শনাক্ত

চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে আট হাজার আর্সেনিক আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। দেশের বিভিণ্ন হাসপাতালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর পরিচালিত জরিপে এই তথ্য উঠে এসেছে। ২০০৩ সালে সারা দেশে আর্সেনিক আক্রান্ত রোগী ছিল ৩৮ হাজার ৪১২ জন। ২০১৩ সালে রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৫৭ হাজার ২৮০।জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র ও অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. রোবেদ আমিন কালের কণ্ঠকে বলেন, ২০১৮ সালের পর থেকে আর্সেনিক রোগী শনাক্ত করা ও বিনা মূল্যে সেবা দেওয়ার কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে। সামনে এ প্রকল্প চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে।বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ও জাতিসংঘ শিশু তহবিলের (ইউনিসেফ) ২০১৯ সালের গুচ্ছ জরিপের তথ্যানুযায়ী দেশের ১১.৮ শতাংশ মানুষ আর্সেনিকযুক্ত পানি পান করে। সেই হিসাবে প্রায় দুই কোটি মানুষ এই পানি পান করছে।এই অবস্থার বিপরীতে একটি আশার তথ্যও আছে। দেশে গত ২০ বছরে ২১ শতাংশ নলকূপে আর্সেনিক কমেছে। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের (ডিপিএইচই) সাম্প্রতিক এক সমীক্ষা থেকে এ তথ্য জানা গেছে। অবশ্য গভীর নলকূপ বসানোর হার বৃদ্ধি পাওয়ায় এই ইতিবাচক ফল এসেছে বলে মনে করা হচ্ছে। সূত্র: কালের কণ্ঠ

জাপায় বিরোধ দানা বাঁধছে

নির্বাচন যতই কাছাকাছি আসছে, জি এম কাদের ও রওশন এরশাদকে ঘিরে জাতীয় পার্টিতে (জাপা) অভ্যন্তরীণ বিরোধ ততই দানা বাঁধছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, জাতীয় সংসদে প্রধান বিরোধী দল জাপার ভেতরকার এই বিরোধ মূলত দলটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এই বিরোধের অনেকটাই নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে দলের বাইরে থেকে। ফলে এই বিরোধ নিরসনের সম্ভাবনা কম বলে মনে করছেন দলটির নেতাদের অনেকে।জাপার গুরুত্বপূর্ণ একাধিক নেতা প্রথম আলোকে বলেন, দলের কর্তৃত্ব, কমিটি গঠন ও প্রার্থিতা নিয়ে দুই পক্ষের বিরোধ সামনে আরও প্রকাশ্য হতে পারে। নেতা-কর্মীদের বড় অংশটি এখন পর্যন্ত দলীয় চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের সঙ্গে থাকলেও একটা পক্ষ নির্বাচন সামনে রেখে জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদকে ঘিরে তৎপর রয়েছেন। আবার অনেকে দুই দিকেই সম্পর্ক রেখে চলছেন। সূত্র: প্রথম আলো

পাইপলাইনে জেট ফুয়েল সরবরাহ
থমকে থাকা কাজে গতি ফেরাতে অনভিজ্ঞ ঠিকাদার বদলাতে চিঠি

নারায়ণগঞ্জের গোদনাইল ডিপো থেকে সহজেই উড়োজাহাজের জ্বালানি (জেট এ-১) ঢাকায় নিয়ে আসতে ভূগর্ভস্থ পাইপলাইন নির্মাণ করছে সরকার। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (পেট্রোবাংলা) প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পেয়েছে নৌবাহিনীর বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান নৌ-কল্যাণ ফাউন্ডেশন ট্রেডিং কোম্পানি লিমিটেড (এনকেএফটিসিএল)। সহঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বারাকা ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড (বেল) ২০১৬ সালে জেট এ-১ পাইপলাইনটি স্থাপনের কাজ শুরু করে। তবে ২০২০ সালের মধ্যে প্রকল্পকাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও অগ্রগতি কেবল ৪৮ শতাংশ। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অনভিজ্ঞ হওয়ায় কাজটি এখন থমকে আছে। তাই গতি ফেরাতে ঠিকাদার বদলের অনুরোধ জানিয়ে জ্বালানি বিভাগে চিঠি দিয়েছে প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্বে থাকা প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকের আলোচনায় বিষয়টি উঠে আসে। পরে বৈঠক থেকে জেট-এ-১ পাইপলাইন স্থাপনসংক্রান্ত জটিলতা নিরসনে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণ এবং পাইপলাইন স্থাপন প্রকল্পের সর্বশেষ অগ্রগিত জানতে চেয়ে সুপারিশ করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সংসদীয় কমিটিতে একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করে জ্বালানি বিভাগ। সেখানে ওই প্রকল্পসংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। সূত্র: বণিক বার্তা।

Nagad

বাংলাদেশ কিছুটা স্বস্তির জন্য আইএমএফের ঋণ নিয়েছে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ কিছুটা স্বস্তির জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে ঋণ নিয়েছে। ওয়াশিংটনের স্থানীয় সময় শনিবার বিকেলে দ্য রিজ-কার্লটন হোটেলের সভাকক্ষে আইএমএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিভার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। খবর বাসসের । পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য উদ্ধৃত করে বলেন, ‘আমরা কিছুটা স্বস্তির জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে ঋণ নিয়েছি।’আইএমএফ সম্প্রতি বাংলাদেশের জন্যে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অগ্রগতির ব্যাপক প্রশংসা করেছেন আইএমএফের এমডি, যা কভিড-১৯ মহামারির পরে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করে তুলেছে। সূত্র: সমকাল

সরকারবিরোধী আন্দোলন
কঠিন পরীক্ষায় বিএনপি
জয়ের বিকল্প ভাবছে না দলের নেতারা * ব্যর্থ হলে অস্তিত্ব সংকটে পড়তে পারে দল

সরকারবিরোধী আন্দোলনে কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি বিএনপি। নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে টানা আন্দোলনে কোনো সাফল্য নেই। এবার সফল পরিসমাপ্তি হবে কিনা সেটাও বড় চ্যালেঞ্জ। আন্দোলনের ফসল ঘরে তুলতে না পারলে ভয়াবহ চাপে পড়বে দল।এ অবস্থায় ব্যর্থতার বৃত্ত ভাঙতে মরিয়া দলের শীর্ষ থেকে তৃণমূল পর্যায়ের প্রতিটি নেতাকর্মী। তারা জয়ের বিকল্প ভাবছেন না। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে তারা বিজয় নিশ্চিত করতে চান। তবে এ আন্দোলন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই এগিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তাদের শুভাকাঙ্ক্ষীরা।বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যুগান্তরকে বলেন, ‘সরকার হটানোর এবারের আন্দোলনই শেষ লড়াই। এবার আমাদের জীবন-মরণ লড়াই করতে হবে, হয় জীবন না হয় মরণ। তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, আসুন আমরা সেই লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজপথে দুর্বার গণআন্দোলন গড়ে তুলি। যা উত্তাল সমুদ্রের সুনামির মতো এই সরকারকে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে।’ সূত্র: যুগান্তর

সাশ্রয়ী অফশোর বায়ু বিদ্যুতে জ্বলবে বাতি, চলছে সম্ভাব্যতা যাচাই

জল-বিদ্যুতের নিম্ন সম্ভাবনা এবং সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনে ভূমির সংকট থাকায় – শক্তি উৎপাদনের বিকল্প উৎস হিসেবে, বায়ু বিদ্যুতের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখছে সরকার।বঙ্গোপসাগরে অফশোর উইন্ড ফার্ম গড়ে তোলার প্রাক-সম্ভাব্যতা এবং পূর্ণাঙ্গ সম্ভাব্যতা অধ্যয়নে, নেদারল্যান্ডস-ভিত্তিক বিএলআইএক্স কনসালটেন্সি এবং তাদের যৌথ উদ্যোগ অংশীদারদের সাথে একটি চুক্তি করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। চলতি বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়েছে সম্ভাব্যতা যাচাই কাজ, এতে অর্থায়ন করছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক। এর আওতায়, অফশোর বা সাগরে বায়ু বিদ্যুৎ উন্নয়নের সম্ভাব্য স্থানগুলোকে চিহ্নিত করার লক্ষ্য আছে। বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মো. হাবিবুর রহমান বিষয়টি দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে নিশ্চিত করে বলেছেন, পরিবেশ-বান্ধব শক্তি উৎপাদনে সরকারের প্রচেষ্টার অংশ এই প্রকল্প। যৌথ উদ্যোগ-ভিত্তিক আন্তর্জাতিক পরামর্শক দলের ডেপুটি টিম লিডার মো. শাহরিয়ার আহমেদ চৌধুরী জানান, তারা বঙ্গোপসাগরের অফশোর এলাকাগুলোয় বায়ু বিদ্যুতের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখবেন। সাগরে উইন্ড ফার্ম স্থাপনের উপযুক্ত স্থানও চিহ্নিত করবেন তারা। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।

নিত্যপণ্যের দাম কমার ইঙ্গিত নেই
আগামী অর্থবছরের বাজেটে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমাতে গতানুগতিক অঙ্গীকার থাকলেও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সুপারিশ মতো আসছে বাজেটে অনেক নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ওপর থেকে ভ্যাট অব্যাহতি তুলে নিতে বাধ্য হচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ ছাড়া উৎসে করে ছাড় না দেওয়া এবং সুপার শপে অতিরিক্ত ৫ শতাংশ হারে ভ্যাট প্রত্যাহার করা হচ্ছে না। ফলে আগামী অর্থবছরের বাজেটে নিত্যপণ্যের দামের লাগাম টানার কোনো আভাস নেই।এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য চাল, গম, আলু, পেঁয়াজ, রসুন, ছোলা, বুট, ডাল, হলুদ, মরিচ, ভুট্টা, আটা, ময়দা, লবণ, ভোজ্য তেল, চিনি এবং সব ধরনের ফল সরবরাহ পর্যায়ে উৎসে কর বহাল থাকছে। বিদ্যমান উৎসে করে ছাড় দেওয়া হলে পণ্যের দাম কমাতে বাধ্য হতেন ব্যবসায়ীরা। চেইন শপে পণ্য কিনতে প্রতি পণ্যে ভোক্তাকে সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট দিতে হয়। পাশাপাশি চেইন শপ থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কেনার কারণে ক্রেতাকে নিয়মিত দামের বাইরে আরও ৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হয়, যা আগামী অর্থবছরেও বহাল থাকছে। সূত্র: দেশ রুপান্তর

নির্বাচনের আগে বড় পরিবর্তন
♦ ইউএনও পদে শতাধিক নতুন মুখ আগামী মাসেই ♦ ফিটলিস্ট চূড়ান্ত, নির্দেশনা পেলেই নতুন ডিসি নিয়োগ, পদায়ন পাবে ২৫ ও ২৭ ব্যাচ ♦ ইউএনও ৩৫, এডিসি পদায়ন পাবে ৩১ ও ৩৩ ব্যাচ

জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হচ্ছে মাঠ প্রশাসনে। সে অনুযায়ী বর্তমান সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তারা মাঠ প্রশাসনের বিভিন্ন পদে পদায়ন পাবেন। নতুন পদায়ন পাওয়া এই কর্মকর্তারা কমপক্ষে এক বছর কর্মস্থলে থাকবেন। তারাই নির্বাচনকালীন বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করবেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পদে শতাধিক নতুন মুখ আসছে আগামী মাসে। জুন-জুলাইয়ে পরিবর্তন আসবে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি) পদে। আর সরকারের নির্দেশনা পেলে যে কোনো সময় নতুন ডিসি পদায়ন করা হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। নির্বাচনী বছর হওয়ায় কর্মকর্তাদের ফিটলিস্ট প্রণয়নের ক্ষেত্রে আমলে নেওয়া হচ্ছে এ ধরনের নানান বিষয়। প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, বর্তমানে প্রশাসন ক্যাডারের ৩১, ৩৩ ও ৩৪তম ব্যাচের কর্মকর্তারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তাদের মধ্যে ৩১তম ব্যাচের রয়েছেন মাত্র সাতজন। আর ৩৩তম ব্যাচের দেড় শতাধিক ও ৩৪তম ব্যাচের দুই শতাধিক কর্মকর্তা রয়েছেন। এই কর্মকর্তাদের সবাই বর্তমান সরকারের শাসনামলে নিয়োগ পেয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে পদায়নের জন্য ৩৫তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের ফিটলিস্ট প্রণয়ন শেষ পর্যায়ে রয়েছে। চলতি মাসেই এ তালিকা চূড়ান্ত হবে। এরপর প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে এই কর্মকর্তাদের। মে মাসের মধ্যেই ৩১তম ব্যাচের সব কর্মকর্তা এবং ৩৩তম ব্যাচের বৃহৎ সংখ্যক কর্মকর্তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করা হবে। আর ইউএনও পদে পদায়ন পাবেন ৩৫তম ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তারা। এরপর ৩৩তম ব্যাচের ক্যাডার কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে ফিটলিস্ট প্রণয়ন করে তাদের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসেবে পদায়ন করবে সরকার। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

রূপপুর প্রকল্পের ঋণ শোধ নিয়ে যে কারণে আবারও অনিশ্চয়তা

বাংলাদেশের পাবনা জেলার রূপপুরে রাশিয়ার ঋণে যে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মিত হচ্ছে তার ঋণের কিস্তি ফেরত দেয়া নিয়ে আবারো জটিলতা তৈরি হয়েছে।সপ্তাহ দুয়েক আগে বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে সমঝোতা হয় যে ঋণের প্রথম কিস্তির প্রায় ৩২ কোটি ডলার সমমানের অর্থ পরিশোধ করা হবে চীনা মুদ্রা ইউয়ানে। কিন্তু রূপপুরে যেই সংস্থা বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করছে, তাদের ওপর নতুন করে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ায় আবারো ঋণ শোধের উপায় নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা গেছে।এর আগে আর্থিক লেনদেনের আন্তর্জাতিক চ্যানেল সুইফট থেকে রাশিয়ার ব্যাংক প্রত্যাহার, রুশ ব্যাংকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা, রাশিয়ার জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে সময়মত আসতে না দেয়ার মতো বেশকিছু কারণে ঋণ পরিশোধ প্রক্রিয়া বারবার বাধাগ্রস্ত হয়েছে। যে রুশ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি রূপপুরের প্রকল্পের কাজ করছে, সেটি রাশিয়ার পারমাণবিক শক্তি ও বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী ‘রোসাটম’এর একটি সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান। আর এই রোসাটম আমেরিকার সাম্প্রতিক নিষেধাজ্ঞার তালিকায় থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

মাধ্যমিকে বসেছে ২০ লাখ শিক্ষার্থী

নয়টি সাধারণ এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাবোর্ড মিলিয়ে গতবারের তুলনায় এবার পরীক্ষার্থী বেড়েছে ৫০ হাজার।দেশ ও দেশের বাইরে ৩ হাজার ৮১৮ কেন্দ্রে একযোগে শুরু হয়েছে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা, যাতে অংশ নিচ্ছে ১১টি শিক্ষাবোর্ডের ২০ লাখ ৭২ হাজার ১৬৩ জন শিক্ষার্থী।রোববার সকাল ১০টায় নয় বোর্ডের অধীনে এসএসসিতে বাংলা (আবশ্যিক) প্রথম পত্র, সহজ বাংলা প্রথম পত্র; এসএসসি ভোকেশনালে বাংলা-২ এবং মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে কুরআন মজিদ ও তাজভিদ বিষয়ের পরীক্ষা শুরু হয়েছে। নির্দেশনা ছিল, পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগেই ঢুকতে হবে কেন্দ্রে, তাই সকাল ৯টা থেকেই শুরু হয়ে যায় শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রে ঢোকার প্রস্তুতি। সিট প্ল্যান দেখে নিজ নিজ আসনে বসে যায় শিক্ষার্থীরা।শিক্ষার্থীদের সাথে সাথে আসেন অভিভাবকেরাও। তাই কেন্দ্রগুলোর সামনে ছিল অভিভাবকদের উপচে পড়া ভিড়। সূত্র: বিডি নিউজ