আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:৪২ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ৬, ২০২৩

অভিযুক্ত ট্রাম্পের ক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্র ধ্বংসের দিকে যাচ্ছে
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজের ফৌজদারি অপরাধে অভিযুক্ত হওয়ার ঘটনাকে ‘দেশের জন্য অবমাননাকর’ বলে মন্তব্য করেছেন। নিউ ইয়র্কের আদালতে অভিযুক্ত হওয়ার পর তিনি আরো বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ধ্বংসের দিকে যাচ্ছে।’

আদালতে আত্মসমর্পণের পর আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেপ্তার করা হয় ট্রাম্পকে। আদালতে বাণিজ্যিক দলিল জালিয়াতিসহ ৩৪ দফা অভিযোগ শোনানো হয়। সব ক্ষেত্রেই নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন সাবেক প্রেসিডেন্ট। এর কিছু সময় পর জামিন পেয়ে নিজের বিমানে চড়ে স্থানীয় সময় রাতেই ফ্লোরিডার বাড়িতে ফেরেন ট্রাম্প। সেখানে সমবেত রাজনৈতিক মিত্র ও সমর্থকদের সামনে অভিযুক্ত করার ঘটনা নিয়ে দেওয়া বক্তব্যে নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। ‘মার ও লাগো’ রিসোর্টের বলরুমে উপস্থিত সমর্থকদের উদ্দেশে ট্রাম্প বলেন, ‘আমেরিকায় এমন কিছু হতে পারে আমি ভাবতেই পারিনি। আমার একমাত্র অপরাধ, দেশকে যারা ধ্বংস করতে চায় আমি তাদের বিরুদ্ধে নির্ভয়ে লড়ে যেতে প্রতিশ্রুত।’২০২৪ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার দৌড়ে থাকা ট্রাম্প অভিযোগ করেন, ‘চরম বামপন্থী’ প্রসিকিউটর তাঁকে ‘যেকোনো মূল্যে’ অভিযুক্ত করার চেষ্টা করেছেন। সূত্র: কালের কণ্ঠ

সরকারের সমালোচনা দেশদ্রোহ নয় : ভারতের সুপ্রিম কোর্ট

ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ গতকাল এক মামলার রায়ে মন্তব্য করে বলেন, সরকারের সমালোচনার অর্থ দেশদ্রোহ নয়। সরকারের সমালোচনা করলে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার যুক্তি দেখিয়ে কোনো সংবাদমাধ্যম বন্ধ করে দেওয়া যায় না। জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার অভিযোগে দেশটির একটি টিভি চ্যানেল ‘মিডিয়া ওয়ান’-এর লাইসেন্স বাতিল করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। গতকাল সুপ্রিম কোর্ট সেই নির্দেশ খারিজ করে দিয়ে ওই মন্তব্য করেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

রাশিয়ায় ডলারকে হটিয়ে চীনের ইউয়ানের আধিপত্য

ইউক্রেন ন্যাটোতে যোগ দিতে চায়, নিজেদের নিরাপত্তার হুমকির কারণে বিরোধিতা করে আসছে রাশিয়া। এ নিয়ে নানা চাপান–উতোরের মধ্যে গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্য যুদ্ধ শুরু হয়। বিশেষ সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। এরপর রাশিয়ার বিরুদ্ধে পশ্চিমা দেশগুলো নানা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় অর্থনীতি সচল রাখতে নানা উদ্যোগ নেয় ভ্লাদিমির পুতিনের দেশটি। মিত্রদেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ায়। বিশেষ করে চীন ও ভারত এ ক্ষেত্রে এগিয়ে। বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে নিজের মুদ্রাকে ব্যবহার করে চীন ও রাশিয়া। এর পুরস্কারও পেয়েছে তারা। এক বছরের মধ্যে রাশিয়ার বাজারে লেনদেনের হিসাবে ডলারকে হটিয়ে শীর্ষে উঠে আসে চীনের মুদ্রা ইউয়ান। দ্য স্ট্রেট টাইমসের প্রতিবেদনে রাশিয়ায় আমেরিকার মুদ্রা ডলারকে সরিয়ে চীনের মুদ্রার আধিপত্যের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। মস্কোর হিসাবের ভিত্তি ধরে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুদ্ধ শুরুর পরে প্রথমবারের মতো ফেব্রুয়ারি মাসে মাসওয়ারি লেনদেনে ডলারের তুলনায় এগিয়ে ছিল ইউয়ান। মার্চ মাসে ইউয়ানের সঙ্গে ডলারের এ ব্যবধান আরও স্পষ্ট হয়েছে। ইউক্রেনে আক্রমণের আগে, রাশিয়ার বাজারে ইউয়ান লেনদেনের পরিমাণ ছিল খুবই সামান্য। তবে আগের হিসাব ছাড়িয়ে নতুন রেকর্ড গড়েছে চীনের মুদ্রাটি। সূত্র: প্রথম আলো

Nagad

আল আকসা মসজিদে ইসরাইলের হামলা

ফজরের নামাজের ওয়াক্তেই ফিলিস্তিনের আল আকসা মসজিদে মুসিল্লিদের ওপর হামলা চালায় ইসরাইল। মসজিদ প্রাঙ্গণে থাকা মুসল্লিদের মারধর, গ্যাসবোমা এবং সাউন্ড হ্রেনেড দিয়ে হামলা চালায় পুলিশ। এএফপির খবরে বলা হয়, বুধবার ভোরের এ ঘটনায় ৩৫০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে গ্রেফতার করেছে ইসরাইলের পুলিশ। এ ঘটনার রেশ ধরে ফিলিস্তিনি ছিটমহল থেকে রকেট হামলার জবাবে ইসরাইলি বিমান গাজায় হামলা চালিয়েছে। তবে এতে তাৎক্ষণিক হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। হামাস রেডিও জানিয়েছে, বুধবার ভোরে কয়েকটি ইসরাইলি বিমান গাজায় শরণার্থী শিবিরসহ বেশকিছু লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে। রয়টার্স, জেরুজালেম পোস্ট। খবরে বলা হচ্ছে, রমজানের দ্বিতীয় সপ্তাহে ফিলিস্তিনিরা নামাজ পড়র সময় আল আকসায় পূর্ব জেরুজালেমে ইসলামের তৃতীয় পবিত্রতম স্থানে হামলার পরে তারা গাজায় বিমান হামলা শুরু করেছে। প্রত্যক্ষদর্শী ও ফিলিস্তিনি রেড ক্রিসেন্ট জানিয়েছে, ইসরাইলের পুলিশ আল আকসায় মুসল্লিদের মারধর করে আহত করে। সূত্র: যুগান্তর

পাইলটের সিটে বিষধর সাপ, উড়োজাহাজের জরুরি অবতরণ

আফ্রিকার ব্লুমফন্টেইন থেকে প্রিটোরিয়া যাচ্ছিল যাত্রীবাহী একটি উড়োজাহাজ। ১১ হাজার ফুট উঁচুতে থাকা অবস্থায় উড়োজাহাজটির পাইলট রুডলফ ইরাসমাস তার পেছনে শীতল অনুভূতি টের পেলেন। প্রথমে ভেবেছিলেন হয়ত পানির বোতল থেকে চুইয়ে পড়া পানি তার শরীরে লেগেছে। পরে যেটি দেখলেন তার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না ইরাসমাস।দেখলেন তার পেছনে একটি সাপ সিট থেকে বেয়ে নিচের দিকে নামছে। উড়ন্ত অবস্থায় উড়োজাহাজে সাপ! তাও যেনতেন সাপ নয়, পাঁচ ফুট দৈর্ঘের মারাত্মক বিষধর ‘কেপ কোবরা।’ এ অবস্থায় মাথা ঠাণ্ডা রাখলেন পাইলট এবং পরবর্তীতে উড়োজাহাজটিকে সফলভাবে জরুরি অববতরণ করতে সক্ষম হন তিনি। দ্য গার্ডিয়ান ও নিউজিল্যান্ড হেরাল্ড জানায়, গত সোমবার এ ঘটনা ঘটে। উড়োজাহাজটিতে চারজন যাত্রী ছিলেন। যাত্রীর সংখ্যা কম এবং উড়োজাহাজটি ছোট হলেও সাপটির কারণে যেকোনো দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারত। সাপের দংশনে প্রাণহানি, এমনকি আতঙ্কের কারণে উড়োজাহাজটিও দুর্ঘটনার মুখে পড়তে পারত। এমন ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যেও কোনো রকম ক্ষতি ছাড়া উড়োজাহাজটি অবতরণ করতে পারায় প্রশংসায় ভাসছেন ওই পাইলট।দেখতে শান্ত স্বভাবের হলেও কেপ কোবরা আফ্রিকার সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সাপগুলোর মধ্যে একটি। ফলে সাপটি দেখে ভয়-আতঙ্কে অস্থির হয়ে পড়াটা অস্বাভাবিক নয়। তবে ইরাসমাস প্রথমে নিজেকে স্থির রাখার জন্য প্রস্তুত করলেন। পরে অন্যদের বিষয়টি জানালেন। সূত্র: দৈনিক বাংলা।

ট্রাম্পের সামনে দুই লড়াই

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন বিতর্কিত মন্তব্য, অদ্ভুত অঙ্গভঙ্গি করে সর্বদা আলোচনায় থাকতেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু গত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হেরে ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় উসকানি এবং বিলাসবহুল বাড়ি থেকে রাষ্ট্রীয় গোপন নথি উদ্ধারে ট্রাম্পের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে ছিল। ট্রাম্পকে নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছিল রিপাবলিকান শিবিরে, তার উগ্র সমর্থকরাও ঝিমিয়ে পড়েছিল। কিন্তু কেবল একটি মামলা আবারও আলোচনায় নিয়ে এলো ট্রাম্পকে, সেই সঙ্গে ভাটা পড়া জনপ্রিয়তায় ফিরে এলো জোয়ার। এসবই ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বাড়তি মনোযোগ এনে দিল। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে ট্রাম্পই হলেন প্রথম কোনো সাবেক প্রেসিডেন্ট, যাকে ফৌজদারি অপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়। কিন্তু এত বড় ঘটনাও টলাতে পারেনি ট্রাম্পকে। পর্নো তারকার মুখ বন্ধে অবৈধভাবে বিপুল অর্থ দিয়েছেন এ অভিযোগে অভিযুক্ত ও গ্রেপ্তার ট্রাম্প এখনো মচকাননি। যার প্রমাণ পাওয়া গেল আদালতে হাজিরা দিয়ে ফিরে আসা ট্রাম্পের উত্তেজিত ভাষণে। তার বিরুদ্ধে এরকম আইনি পদক্ষেপকে সামনের নির্বাচনের জন্য পুঁজি হিসেবে দাঁড় করাতে তৎপর যুক্তরাষ্ট্রের এ সাবেক প্রেসিডেন্ট। আদালত থেকে ফেরা ট্রাম্পের বক্তৃতামঞ্চেই দেখা গেছে নির্বাচনী প্রচারণার আমেজ, যেখানে তার পেছনে দেখা যায় যুক্তরাষ্ট্রের দুটি পতাকা এবং বক্তার সামনে বড় করে লেখা ‘ট্রাম্প’, এর ঠিক নিচেই লেখা আছে তার নির্বাচনী স্লোগান ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন।’ সূত্র: দেশ রুপান্তর

যুক্তরাষ্ট্রে টর্নেডোর তাণ্ডবে নিহত ৫
মিজৌরির দক্ষিণপূর্বাঞ্চলের মধ্য দিয়ে ঝড়টি বয়ে যায়, এত বলিঞ্জার কাউন্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের মিজৌরিতে টর্নেডোর তাণ্ডবে ছাদ উড়ে গিয়ে, গাছ ভেঙে পড়ে ও বৈদ্যুতিক লাইন ছিড়ে হওয়া ধ্বংসযজ্ঞের মধ্যে অন্তত পাঁচ জন নিহত হয়েছেন।স্থানীয় সময় বুধবার ভোররাতে অঙ্গরাজ্যটির দক্ষিণপূর্বাঞ্চলের মধ্য দিয়ে ঝড়টি বয়ে যায়, এত বলিঞ্জার কাউন্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় আবহাওয়া পরিষেবা ঝড় পর্যবেক্ষকদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, স্থানীয় সময় ভোররাত সাড়ে ৩টার দিকে ওই এলাকায় টর্নেডো আঘাত হানা শুরু করে।একাধিক সরকারি সংস্থার কর্মীরা গ্রামীণ এই এলাকাটির ধ্বংস হয়ে যাওয়া ঘরবাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ব্যাপক তল্লাশি ও উদ্ধার অভিযান চালায় বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। মিজৌরি অঙ্গরাজ্য হাইওয়ে পেট্রলের সুপার এরিক ওলসন জানিয়েছেন, পাঁচজন নিহত ও আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন, এর পাশাপাশি ৮৭টি অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত ও ১২টি ভবন ধ্বংস হয়েছে।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আসা ছবিতে সেইন্ট লুয়িস শহর থেকে ১৭৭ কিলোমিটার দক্ষিণে গ্লেন অ্যালেন নামের এক গ্রামের ধ্বংসযজ্ঞের চিত্র উঠে এসেছে। ছবিগুলোতে ছাদ উড়ে যাওয়া ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি, উপড়ে পড়া গাছ ও ছিঁড়ে পড়া বৈদ্যুতিক তারের পাশাপাশি রাস্তা ও বাড়ির সামনের উঠানগুলো আবর্জনায় ছেয়ে থাকতে দেখা গেছে। সূত্র: বিডি নিউজ

ক্ষমতা হারানোর পর বিভিন্ন দেশে যেসব প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর বিচার হয়েছে

ডোনাল্ড ট্রাম্পই প্রথম কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট যার বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধের অভিযোগ আনা হলো। তবে বিশ্বের অন্য অনেক দেশে সাবেক নেতাদের এমন বিচারের আওতায় আনার উদাহরণ অনেক আছে। এসব নেতাদের কারও কারও ক্ষেত্রে বিচার তাদের আবারও ক্ষমতায় ফিরে আসার পথে কোনো বাধা হতে পারেনি।ইটালি- সিলভিও বারলুসকোনি-চারবারের এই প্রধানমন্ত্রীকে অনেকবার আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়েছে এবং এক সময় বলা হতো ‘বিশ্বের ইতিহাসে তিনিই সবচেয়ে বেশি নিপীড়িত ব্যক্তি’। ২০১৩ সালে তাকে অভিযুক্ত করা হয়েছিলো কমবয়সী একজন যৌনকর্মীর সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের অভিযোগে। পরে ২০১৫ সালে তিনি ওই মামলা থেকে খালাস পান।ওই মামলার কৌঁসুলিরা দাবি করেছেন, মামলার সাক্ষীরা বিক্রি হয়ে গিয়েছিলেন এবং সে কারণে বারলুসকোনি অব্যাহতি পান। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

পুলিশের উপস্থিতিতে ইহুদি বসতি স্থাপনকারীদের আল-আকসায় প্রবেশ

পূর্ব জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদে প্রবেশ করেছে বেশ কয়েকজন ইহুদি বসতি স্থাপনকারী। বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) তারা ইসরায়েলের নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতিতে মসজিদে প্রবেশ করে।আল জাজিরার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।এর আগে, ফজরের নামাজের জন্য ফিলিস্তিনি মুসল্লিদের মসজিদে প্রবেশে বাধা দেয় ইসরায়েলি পুলিশ। স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, মসজিদে প্রবেশে বাধা দেওয়ায় শত শত ফিলিস্তিনি আল-আকসার আশপাশে ফজরের নামাজ আদায় করেছেন।এর কয়েক ঘণ্টা আগে মসজিদ প্রাঙ্গণে থাকা ফিলিস্তিনি মুসল্লিদের ওপর হামলা চালায় ইসরায়েলের পুলিশ। পবিত্র রমজান মাস চলার মধ্যেই বুধবার (৫ এপ্রিল) টানা দ্বিতীয় রাতে এ হামলার ঘটনা ঘটে।পবিত্র আল আকসা মসজিদে মুসল্লিদের ওপর হামলার ঘটনায় অধিকৃত পশ্চিম তীরজুড়ে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। ফিলিস্তিনের ওয়াফা নিউজ এজেন্সির খবর, ইসরায়েলি বাহিনী আল-আকসা প্রাঙ্গণে হামলার পর অধিকৃত পশ্চিম তীরে যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে তাতে কয়েক ডজন ফিলিস্তিনি আহত হয়েছে। সূত্র: বাংলানিউজ

 

বুলেটপ্রুফ বালতি মাথায় নিয়ে আদালতে ইমরান খান

অবিশ্বাস্য নিরাপত্তা বেষ্টনী। কমান্ডোরা চারদিকে বুলেট প্রুফ শিল্ড দিয়ে ঢেকে রেখেছেন। ভেতরে রয়েছেন ইমরান খান। তার মাথায় বালতি সদৃশ হেলমেট। গত মঙ্গলবার লাহোরের আদালতে এমন নিরাপত্তায় প্রবেশ করেন ইমরান খান।আদালতে যাওয়ার পথে ইমরান খানকে ঘিরে রাখে কামান্ডোরা। তাদের সঙ্গে ছিল বুলেট প্রুফ শিল্ড। তাদের আড়ালে হেঁটে চলেছেন পাকিস্তান তেহরিক ই ইনসাফ পার্টির প্রধান ইমরান খান। হামলার হাত থেকে বাঁচাতে ইমরান খানের মাথায় চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে একটি বিশাল বুলেটপ্রুফ হেলমেট।ভিডিওতে দেখা গেছে, ইমরানের দেহে বুলেট যাতে না লাগে সেজন্য বড় বড় ধাতব ঢাল দিয়ে ইমরানের দেহ আড়াল করছে কমান্ডোরা। এক ঝলকে দেখলে মনে হবে কালো কোনও বালতি মাথায় দিয়ে চলেছেন ইমরান। সামাজিক মাধ্যমে ওই ভিডিও ছড়িয়ে পড়ার পর ইমরান খানকে মার্কিন গায়ক মার্শমেলোর সঙ্গ তুলনা করেছেন।ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিওর কমেন্ট সেকশনে মন্তব্যও করেছেন অসংখ্য নেটিজেন। সেসবের অধিকাংশই হাস্যোদ্দীপক, কৌতুককর। এক নেটিজেন মন্তব্য করেছেন, ‘আমার জীবনে এই প্রথম এত হাস্যকর নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখলাম।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘এই দৃশ্য সত্য হতে পারে না।’ সূত্র: দৈনিক আমাদের সময়