আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর
আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বায়ু
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শনিবার সকালে ঢাকার অবস্থান ছিল ষষ্ঠ। তবে আজও ঢাকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর। সকাল ১০টা ৯মিনিটে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই-বায়ুর মান সূচক) স্কোর ১৬৫। আজ তালিকায় শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর, স্কোর ২৩৭। একিউআই স্কোরে দ্বিতীয় স্থানে আছে ভারতের দিল্লি, স্কোর ১৯৫। ১৯৩ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন। চতুর্থ স্থানে আছে ইরাকের বাগদাদ, স্কোর ১৮১। পঞ্চমে ভারতের আরেক শহর মুম্বাই (স্কোর ১৭৫)।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই স্কোর একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের কোনো ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে কি না, তা জানায়। সূত্র: সমকাল


ভূমিকম্প কাভার করা সাংবাদিকদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে তুরস্ক
৬ ফেব্রুয়ারির ভয়াবহ ভূমিকম্পের সময় এর উৎপত্তিস্থল থেকে ২০০ মাইল দূরে অবস্থান করছিলেন ফ্রিল্যান্স তুর্কি সাংবাদিক মীর আলী কোসের। ঘটনার পর ক্যামেরা ও মাইক্রোফোন নিয়ে বেরিয়ে পড়েন তিনি। ক্ষতিগ্রস্ত ও আটকেপড়াদের ঘটনার ভিডিও করে তা টুইটারে প্রকাশ করছিলেন মীর আলী কোসের। বর্তমানে তুর্কি সরকার তাকে ‘ভুয়া সংবাদ’ ছড়ানোর অভিযোগে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। খবর বিবিসি’র।
এদিকে তুরস্ক ও সিরিয়া মিলে এ ভূমিকম্পে মৃত্যুর সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে।
জিজ্ঞাসাবাদ শেষে সাংবাদিক মীর আলী কোসেরের তিন বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। মীর একা নন, ভূমিকম্প কাভার করা আরও তিন সাংবাদিককে জিজ্ঞাসাবাদ করছে তুর্কি সরকার।সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলো বলছে, আরও কয়েক ডজন সাংবাদিককে আটক করা হয়েছে এবং হেনস্তা করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তাদেরকে সংবাদ সংগ্রহ থেকে বিরত থাকতে বাধ্য করা হয়েছে। সূত্র: সমকাল
বিডিআর বিদ্রোহের দিনে খালেদা জিয়ার গতিবিধি ছিল সন্দেহজনক: হানিফ
পিলখানায় বিডিআর (বর্তমান নাম বিজিবি) বিদ্রোহ ও নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় শহীদ সেনাদের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। আজ শনিবার সকালে বনানীর সামরিক কবরস্থানে আসেন আওয়ামী লীগের নেতারা। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দলটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য মাহবুব উল আলম হানিফ শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন। শ্রদ্ধা নিবেদনের পরে মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, এটা সরকারকে উৎখাত ও সরকারের ওপর আঘাতের ষড়যন্ত্র ছিল। এ ঘটনার দিন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আচরণ ও গতিবিধি ছিল সন্দেহজনক। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আশাকরি এ বছরের মধ্যেই এ হত্যা মামলার চূড়ান্ত রায় পাওয়া যাবে।’ আজ থেকে ১৪ বছর আগে ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিডিআরের (বর্তমান নাম বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবি) সদর দপ্তর পিলখানাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিদ্রোহ হয়। পিলখানায় নির্মম হত্যাযজ্ঞের শিকার হন বিডিআরের তৎকালীন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদসহ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা। মোট নিহত হন ৭৪ জন। দুই দিনব্যাপী ওই বিদ্রোহে নিষ্ঠুর আচরণ ও পাশবিক নির্যাতনের শিকার হন বিডিআরের বিভিন্ন পর্যায়ে দায়িত্ব পালনরত অনেক কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা। সূত্র: প্রথম আলো
মার্চে মশা চার-পাঁচ গুণ বাড়বে
‘দিনের বেলায়ও মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে হয়। সন্ধ্যা হলে উৎপাত কয়েক গুণ বেড়ে যায়। খাইতে-বসতে শান্তি পাই না। সারাক্ষণ কানের কাছে ভনভন করে।’গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর মহানগর এলাকার এক চায়ের দোকানে বন্ধুকে এসব কথা বলছিলেন খাইরুল ইসলাম। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘মশার উৎপাত তো ১২ মাসই থাকে। কিন্তু এবারের মতো এত মশা গত পাঁচ বছর দেখি নাই। কয়েল, এরোসল, ক্রিম ব্যবহার—কোনো কিছুতেই কাজ হয় না। সিটি করপোরেশনের লোকজন মাঝেমধ্যে এসে ওষুধ দিয়ে যায়, কিন্তু আগের মতো মশা কমে না।’শুধু মহানগর এলাকা নয়, ঢাকার বস্তি থেকে অভিজাত এলাকা—সব জায়গায় মশার রাজত্ব। গত এক সপ্তাহে মোহাম্মদপুর, ধানমণ্ডি, বাংলামোটর, বাবুবাজার, শনির আখড়া, উত্তরা, গুলশান ও বসুন্ধরা এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দিনের বেলা মশার কামড় থেকে রেহাই পাচ্ছে না নগরবাসী। মশাবাহিত রোগ নিয়ে যেমন শঙ্কা বেড়েছে, তেমনি প্রশ্ন উঠেছে মশা নিধন কার্যক্রমের স্বচ্ছতা নিয়ে। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, মার্চে মশার ঘনত্ব চার-পাঁচ গুণ বাড়বে। সূত্র: কালের কণ্ঠ
সঞ্চয়পত্রে রিটার্নভীতি
সঞ্চয়পত্রে ২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছেন রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর আনোয়ার মোস্তফা। হঠাৎ করেই তার নামে চিঠি ইস্যু করেছে করাঞ্চল-১৪। চিঠিতে কেন আয়কর রিটার্ন জমা দেয়া হয়নি জানতে চাওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, উত্তর না দিলে নেয়া হবে আইনগত ব্যবস্থা। নিয়মানুযায়ী ৫ লাখ টাকা সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করলে কর শনাক্তকরণ নম্বর বা টিআইএন থাকা বাধ্যতামূলক। কিন্তু ২ লাখ টাকা বিনিয়োগে রিটার্ন জমার তথ্য চাওয়ায় হতবাক আনোয়ার মোস্তফা। তিনি বলেন, ‘জীবনের শেষ সম্বল সঞ্চয়পত্রে জমা করে এখন বিপদে পড়েছি। উত্তর দেয়ার জন্য আইনজীবীর শরণাপন্ন হয়েছি। বাড়তি টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে।’শুধু এই বিনিয়োগকারীই নন, আরও অনেক সাধারণ গ্রাহকও সঞ্চয়পত্র কিনে রাজস্ব বিভাগের মারপ্যাঁচে পড়ছেন। কর শনাক্তকরণ নম্বর বা টিআইএনের তথ্য দেয়া নিয়েই তৈরি হচ্ছে জটিলতা। ৫ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে টিআইএন বাধ্যতামূলক হলেও ২ লাখ টাকা বিনিয়োগেও জানতে চাওয়া হচ্ছে আয়ের উৎস ও টিআইএন নম্বর। ফলে বিড়ম্বনায় সঞ্চয়পত্র কেনা কমিয়ে দিয়েছে সাধারণ মানুষ। সূত্র: দৈনিক বাংলা।
এক ঢাকায় এত চাপ
উচ্চশিক্ষা, উন্নত চিকিৎসা, উচ্চ আদালত, সরকারি সব বড় অফিস, নাগরিক সুযোগ-সুবিধা সবকিছুই রাজধানীতে ৪৮ বছরে ঢাকার জনসংখ্যা বেড়েছে সাড়ে ছয় গুণ। শুধু উচ্চশিক্ষার জন্যই ঢাকায় থাকছে ২০ লক্ষাধিক মানুষ
জনসংখ্যার চাপে ক্রমেই বেসামাল হয়ে পড়ছে রাজধানী ঢাকা। ঢাকাকে অধিক বাসযোগ্য করতে বারবার বিকেন্দ্রীকরণের বিষয়টি সামনে এলেও উচ্চ আদালতে সারা দেশের মামলা, সরকারি-বেসরকারি সব ভালো হাসপাতাল, প্রথম সারির ইংরেজি ও বাংলা মাধ্যম স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি-বেসরকারি-স্বায়ত্তশাসিত সব প্রতিষ্ঠানের হেড অফিস, সব নিয়োগ-বদলি, ভাগ্য বদলে চাকরিপ্রত্যাশীদের ভিড়, নিয়োগ পরীক্ষা, ভর্তি ও চাকরির কোচিং- সবই ঢাকাকেন্দ্রিক। ফলে থামছেই না ঢাকামুখী জনস্রোত। প্রতিদিনই বাড়ছে চাপ। বাড়ছে শব্দদূষণ, বায়ুদূষণ, যানজটসহ নানা নাগরিক সমস্যা। ১৯৭৪ সালে প্রথম আদমশুমারিতে ঢাকা শহরের জনসংখ্যা ছিল ১৬ লাখের মতো। ২০২২ সালের সর্বশেষ আদমশুমারিতে সেই জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮৮২ জনে। ৪৮ বছরে বেড়েছে সাড়ে ছয় গুণ। এ সময় দেশের সামগ্রিক জনসংখ্যা বেড়েছে দি¦গুণের কিছু বেশি। ৩০৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই মায়াবী রাজধানীতে প্রতি বর্গকিলোমিটারে গায়ে গা লাগিয়ে বসবাস করছে প্রায় ৩৩ হাজার ৭০১ জন, যা বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
বিদ্যুতের অপ্রতিযোগিতামূলক ক্রয় চুক্তিগুলোই কি রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় বোঝা
২০১০ সাল থেকে অপ্রতিযোগিতামূলক ও অসম ক্রয় চুক্তি পাওয়ার পারচেজ এগ্রিমেন্টের (পিপিএ) ভিত্তিতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে এসেছে অনেকগুলো আইপিপি। এসব চুক্তি সম্পাদনের প্রক্রিয়াটিও অনেকটাই অস্বচ্ছ ও গোপনীয়। এসব পিপিএর ভিত্তিতে আইপিপিগুলো ঝুঁকি ও প্রতিযোগিতামুক্ত পরিবেশে ব্যবসা করার সুযোগ পেলেও বিদ্যুৎ খাতের একক ক্রেতা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) লোকসান ও দায়ের বোঝা বেড়েছে। অর্থ না থাকায় এখন আবার আইপিপিগুলোর পাওনাও পরিশোধ করতে পারছে না সংস্থাটি। বিদ্যমান পিপিএ কাঠামোর আওতায় মোটাদাগে পাঁচ ধরনের শর্ত আইপিপিগুলোকে বিপুল পরিমাণ মুনাফার নিশ্চয়তা দিলেও বিপত্তি বাড়াচ্ছে বিপিডিবির। টেক অর পে (টিওপি) শর্তের ভিত্তিতে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো পাচ্ছে যেকোনো পরিস্থিতিতে স্থাপিত সক্ষমতার ভিত্তিতে ক্যাপাসিটি চার্জ পাওয়ার নিশ্চয়তা। কেন্দ্রগুলোর জ্বালানির ব্যয় সংস্থানের ভারটিও বর্তাচ্ছে বিপিডিবির ওপরই। বিদ্যুতের দাম টাকায় পরিশোধ করা হলেও ট্যারিফ নির্ধারণ হচ্ছে ডলারে। আবার সভরেন গ্যারান্টির মাধ্যমে বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনে নেয়া বিদেশী ঋণের দায়ভারও নিজের ওপর টেনে নিচ্ছে রাষ্ট্র। এতে আইপিপিগুলো খেলাপি হওয়ার ঝুঁকি থেকে বাঁচলেও ভারী হয়ে উঠছে রাষ্ট্রীয় দায়ের বোঝা। এর সঙ্গে সঙ্গে কর অব্যাহতি ও মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে শুল্ক ছাড়ের সুবিধাও পাচ্ছে আইপিপিগুলো । সূত্র: বণিক বার্তা।
কৃষকরা যেভাবে কৃষিকে আধুনিক করছেন
চাষাবাদের জন্য প্রয়োজনীয় আনুষঙ্গিক জিনিসপত্রের, যেমন বীজ, সারের দাম দিন দিন বাড়ছে। বাড়ছে সেচ খরচ এবং শ্রমিক ঘাটতিও। এ কারণে প্রতিনিয়তই কৃষিকাজের খরচ বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে আশার আলো দেখাচ্ছে ‘সমলয়’ নামের নতুন চাষাবাদ পদ্ধতি।প্রথাগত চাষাবাদ থেকে এই চাষপদ্ধতি একটু ভিন্ন।সমলয় পদ্ধতিতে ভিন্ন ভিন্ন জমিতে পৃথক জাতের ধান চাষ না করে কৃষকরা একটি জমিতে সব প্লটে একই জাতের ধান রোপণ করেন। এই পদ্ধতিতে চারা রোপণ থেকে শুরু করে সবগুলো প্লটে ফসল কাটা পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়া আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে একই সময়ে সম্পাদিত হয়। জমির অপচয় রোধে প্রচলিত পদ্ধতিতে বীজতলা তৈরি না করে প্লাস্টিকের ফ্রেম বা ট্রেতে বীজ রোপণ করা হয়। ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে চারা রোপণের জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। প্রস্তুত হয়ে গেলে রাইস ট্রান্সপ্ল্যান্টার ব্যবহার করে চারা রোপণ করা হয়। একই সময়ে সব চারা রোপণের কারণে একটি নির্দিষ্ট এলাকার সমস্ত প্লটের ফসল একই সময়ে পাকে। ফলে সব প্লটের ধান একসঙ্গে মেশিন দিয়ে কাটা ও মাড়াই করা যায়। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।
করোনাপরবর্তী দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে দেশ
মতিয়া চৌধুরী, সভাপতিমন্ডলীর সদস্য, আওয়ামী লীগ
আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এবং শেরপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, আওয়ামী লীগের আমলে দেশের চেহারা পাল্টে গেছে। করোনাপরবর্তী দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। গতকাল শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলা পরিষদের মুজিব শতবর্ষ মঞ্চে শীতবস্ত্র-তরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।এ সময় জাতীয় সংসদের এই উপনেতা আরও বলেন, সারা বাংলাদেশ যখন ঘুমিয়ে থাকে, তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিন জেগে থাকেন। তিনি সব সময় ভাবেন কীভাবে দেশের মানুষের সেবা করা যায়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের চেহারা বদলে দিয়েছেন। আমাদের পদ্মা সেতু হয়েছে, মেট্রোরেল হয়েছে। কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষা খাতে যে উন্নয়ন হয়েছে তা অন্য কোনো সরকারের আমলে সম্ভব হয়নি। এসব উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে শুধু শেখ হাসিনার কারণে। এ জন্য তিনি উপস্থিত সবার কাছে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে জয়যুক্ত করার আহ্বানও জানান।সূত্র: দৈনিক আমাদের সময়।
খালেদা জিয়া বিতর্ক: আন্তর্জাতিক চাপ নাকি বিএনপির জন্য ‘ট্র্যাপ’?
বাংলাদেশের বিরোধীদল বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতি করা না করা নিয়ে সম্প্রতি যে বিতর্ক শুরু হয়েছে তা সরকার সচেতনভাবেই করছে বলে মনে করেন দলটির অনেক নেতা। তারা বলছেন, এর পেছনে আন্তর্জাতিক চাপসহ নানা কারণ থাকতে পারে।অবশ্য সরকার বলছে যে, খালেদা জিয়ার রাজনীতি নিয়ে যে বিতর্ক তার পেছনে সরকারের কোন দুরভিসন্ধি নেই।আর রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের যে দাবি রয়েছে তা থেকে জনগণের দৃষ্টি অন্য দিকে সরাতেই এমন বিতর্ক শুরু করতে পারে আওয়ামী লীগ।সম্প্রতি বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার রাজনীতি করা না করা নিয়ে সরকারের অন্তত চার জন মন্ত্রী নানা ধরণের মন্তব্য করেছেন যা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক।স্থানীয় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, আইনমন্ত্রী ছাড়াও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন যে খালেদা জিয়ার রাজনীতি করার কোন সুযোগ নেই। একই মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদও। সূত্র: বিবিসি বাংলা।