আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে বাড়িতে ঢুকে গুলি, মা-শিশুসহ নিহত ৬
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় একটি বাড়িতে ঢুকে দুজন বন্দুকধারী গুলি চালালে ছয়জন নিহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজন কিশোরী মা এবং তার ছয় মাস বয়সী শিশু আছে। স্থানীয় সময় সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটায় বন্দুক হামলার এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকারি কর্মকর্তারা এবং পুলিশ।
বন্দুক হামলার এ ঘটনাটি ঘটেছে ক্যালিফোর্নিয়ার মধ্যাঞ্চলের টুলারে কাউন্টিতে। ওই কাউন্টির শেরিফ মাইক বোদেরাক্স এই হামলাকে ভয়ানক অপরাধ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, এটা পূর্বপরিকল্পিত হামলা। এ হামলার সঙ্গে কোনো অপরাধী চক্র ও মাদক চোরাকারবারীদের যোগ থাকতে পারে। স্থানীয় পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সোমবার ভোররাতে দুজন বন্দুকধারী ওই বাড়িতে ঢুকে একাধিকবার গুলি করেন। গুলির শব্দ শুনে পাশের বাড়ির এক ব্যক্তি পুলিশকে ফোনে বিষয়টি জানান। এর সাত মিনিট পরেই তিনি ঘটনাস্থলে যান। ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনি বাড়ির ভেতরে ও বাইরে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন।শেরিফ বোদেরাক্স বলেন, ‘পুরো ঘটনাটাই মর্মান্তিক। তবে মাথায় গুলিবিদ্ধি হয়ে ১৭ বছর বয়সী এক মা ও তাঁর ছয় মাস বয়সী শিশুর মৃত্যু সবচেয়ে মর্মান্তিক।’ সূত্র: প্রথম আলো


রাশিয়ার সঙ্গে যৌথ বিমান মহড়া
বেলারুশেরও জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা
ইউক্রেনের প্রতিবেশী বেলারুশ তার ভূখণ্ডে মিত্র রাশিয়ার সঙ্গে যৌথ বিমান মহড়া শুরু করেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে ইউক্রেন যুদ্ধে মস্কোর পাশাপাশি লড়াইয়ে অংশ নিতে মিনস্ককে টেনে আনা হচ্ছে। তবে প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো জোর দিয়ে বলেছেন, তিনি ইউক্রেনে বেলারুশীয় সেনা পাঠাবেন না। লুকাশেঙ্কো রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। ইউক্রেনের উত্তরেই অবস্থিত বেলারুশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, ফেব্রুয়ারির ১ তারিখ পর্যন্ত রাশিয়ার সঙ্গে তাদের যৌথ বিমান মহড়া চলবে। এর মূল লক্ষ্য হলো যুদ্ধ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ‘যৌথ কার্যক্রমের সামঞ্জস্য বাড়ানো।’মহড়ায় বেলারুশের সব বিমান ঘাঁটি অংশ নেবে বলে জানিয়েছে মিনস্ক কর্তৃপক্ষ। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরো বলেছে, মহড়ার মধ্যে থাকবে প্রতিপক্ষের শক্তিমত্তা বোঝা, সীমান্তে যৌথ টহল, কৌশলগত বিমান হামলা বাস্তবায়ন, পণ্য সরবরাহ এবং আহতদের সরিয়ে নেওয়ার প্রশিক্ষণ। সরকারি কর্মকর্তারা এই মহড়াকে নিছক প্রতিরক্ষামূলক বলে বর্ণনা করেছেন।বেলারুশ সরকারের নিরাপত্তা পরিষদের ফার্স্ট ডেপুটি স্টেট সেক্রেটারি পাভেল মুরাভেইকো বলেন, ‘ইউক্রেনের সঙ্গে সীমান্তের পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় নেই। কিয়েভের তরফ থেকে আসা যেকোনো উসকানিমূলক কার্যক্রমের জন্য সর্বদা প্রস্তুত মিনস্ক।’ সূত্র: কালের কণ্ঠ
সংঘাত গুলি আগুন ভাঙচুর ধরপাকড়
দেশজুড়ে বিএনপির কর্মসূচি
রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি সাম্প্রতিক সময়ে সরকারবিরোধী নানা কর্মসূচি নির্ঝঞ্ঝাটে শেষ করলেও গতকাল সোমবার বেশ কয়েকটি জেলায় ছড়িয়ে পড়ে উত্তাপ। পূর্বঘোষিত কেন্দ্রীয় কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়েন দলটির নেতাকর্মীরা। হয়েছে সংঘাত, গুলি, ভাঙচুর, লাঠিপেটা, অগ্নিসংযোগ ও ধরপাকড়। সরকারের পদত্যাগ, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবি এবং বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে গতকাল দেশজুড়ে এ কর্মসূচির ডাক দেয় বিএনপি। সবচেয়ে বড় সংঘাতের ঘটনাটি ঘটেছে বন্দরনগরী চট্টগ্রামে। সেখানে বিএনপি নেতাকর্মীর সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। পুলিশের মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি বেশ কিছু গাড়ি ভাঙচুর করে দলটির কর্মীরা। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাটিপেটা, মুহুর্মুহু কাঁদানে গ্যাসের শেল ও ফাঁকা গুলি ছোড়ে। রাত ৯টায় এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১৬ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের নামে মামলার প্রস্তুতি চলছে। এ ঘটনার জন্য পুলিশকে দায়ী করছে বিএনপি। তবে পুলিশ বলছে, বিএনপি পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী হামলা চালিয়েছে। এ হামলায় পুলিশের ১৫ সদস্য রক্তাক্ত হয়েছেন বলেও দাবি করা হয়েছে। আহতদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।এদিকে নরসিংদীর পলাশে ছাত্রলীগের মিছিল থেকে গুলি চালানোর অভিযোগ করেছে ছাত্রদল। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন স্থানীয় ছাত্রদলের সদস্য সচিব মোস্তাফিজুর রহমান পাপন। গাজীপুরের কাপাসিয়ায় আওয়ামী লীগের হামলায় বিএনপির ১০ নেতাকর্মী আহত হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে পুলিশের পিটুনিতে আহত হয়েছেন দলটির পাঁচ নেতাকর্মী। এ ছাড়া ফেনীর দাগনভুঞা, রংপুরের মিঠাপুকুর, মাগুরা, সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া, পাবনার চাটমোহর এবং রাজশাহীর বাঘায় বিএনপির কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দেওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এদিকে ঢাকার ধামরাইয়ে ৯ এবং কিশোরগঞ্জে তিন নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। সূত্র; সমকাল
বৃহৎ কোম্পানিগুলোর ওপর কর বৃদ্ধির আহ্বান অক্সফামের
বিশ্বজুড়েই ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে মরিয়া রাষ্ট্রগুলো। যদিও এর প্রভাব সব প্রতিষ্ঠান বা ব্যবসায়ের জন্য একই মাত্রায় নয়, বরং কিছু প্রতিষ্ঠান আছে যারা মূল্যস্ফীতি দিয়ে বরং লাভবান হচ্ছে। বিশেষ করে জ্বালানি ও খাদ্য কোম্পানিগুলো। বড় অংকের মুনাফা করছে তারা। এ সম্পর্কে অক্সফাম ইন্টারন্যাশনাল মনে করে বিশ্বব্যাপী বৈষম্য নিরসনে সাহায্য করার লক্ষ্যে খাদ্য কোম্পানিগুলোর লাভের বিপরীতে বড় অংকের কর প্রদান করা উচিত। সোমবার সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বার্ষিক সভায় বিষয়টি তুলে ধরে দারিদ্র্যবিরোধী সংস্থাটি। খবর এপি। অক্সফাম ইন্টারন্যাশনাল দাভোসের রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক অভিজাতদের এ সম্মেলনে বিশ্বজুড়ে বৈষম্যের অবস্থা তুলে ধরতে প্রায় এক দশক ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাই সম্মেলনে করপোরেট ও সরকারি নেতাদের সমন্বিত প্যানেলগুলোয় এ বিষয়ক আলোচনাকে উসকে দেয়ার লক্ষ্যে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়। সূত্র: বণিক বার্তা।
পশ্চিমা অস্ত্রকে পাত্তা দিচ্ছে না রাশিয়া
ইউক্রেনে সর্বাধুনিক ট্যাংক পাঠানোর পরিকল্পনা করছে ব্রিটেন। শিগগিরই এ ধরনের ১৪টি ট্যাংক পাঠানো হবে। এই ঘোষণার পর গতকাল রাশিয়া পাল্টা হুমকি দিয়ে বলেছে, এসব ট্যাংকও পুড়বে। ক্রেমলিন মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, তারা রুশবিরোধী লক্ষ্য অর্জনের জন্য ইউক্রেনকে একটি হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। এই ট্যাংকগুলো পুড়ছে এবং বাকিগুলোর মতো পুড়বে। পেসকভ আরও বলেছেন, ব্রিটেন ও পোল্যান্ডের পাঠানো নতুন অস্ত্র রণক্ষেত্রের পরিস্থিতি পাল্টাতে পারবে না।
যুক্তরাজ্যের এই ট্যাংকগুলোর নাম চ্যালেঞ্জার টু। ট্যাকগুলো সম্পর্কে শনিবার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক বলছেন, তাদের ট্যাংক রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে ইউক্রেনকে আরও বেশি শক্তিশালী করবে। ধারণা করা হচ্ছে, এ ছাড়া ব্রিটেনের তৈরি আরও ৩০টি বড় আকারের স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র এএস৯০ পাঠানো হবে। বাখমুতের পতনও কি আসন্ন : যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর বিগত ছয় মাসের মধ্যে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় সফলতা হিসেবে দেখা হচ্ছে পূর্ব ইউক্রেনের লবণখনির শহর হিসেবে পরিচিত সোলেদারের দখল। দুই দিন আগে পুরো শহরই নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার দাবি করেছে মস্কো। বিমান, গোলা, ক্ষেপণাস্ত্র হামলাসহ রুশ বাহিনীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এটি সফল হয়েছে। এরপর রাশিয়া দাবি করেছে, এখন তারা ইউক্রেনের দনবাস অঞ্চলের যুদ্ধে কৌশলগত গুরুত্বের শহর বাখমুতও প্রায় দখল করে নিয়েছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
নতুন হামলার ভয়ে কিয়েভ
ইউক্রেনের নাকের ডগায় রুশ-বেলারুশ মহড়া
বেলারুশ মিত্রকে সঙ্গে নিয়ে ইউক্রেনের নাকের ডগায় বিমান মহড়া শুরু করেছে রাশিয়া। ঘটা করে দুই মিত্রের এই বড়োসড়ো রণদামামায় নতুন করে স্থল আক্রমণের শিকার হওয়ার শঙ্কায় পড়েছে কিয়েভ। রোববার মস্কোর বিমান ইউনিটগুলো বেলারুশে পৌঁছালে সোমবার থেকে মহড়া শুরু করেছে দুই দেশ। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে। বেলারুশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে দুই দেশের এ যৌথ মহড়া। দেশটির বিমানবাহিনী ও সব ঘাঁটি এই মহড়ায় যুক্ত থাকবে। খবর রয়টার্স, বিবিসি, আলজাজিরার।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়া ও বেলারুশ সোমবার থেকে যৌথ বিমান মহড়া শুরু করতে যাচ্ছে। এই সুযোগে মস্কো তার মিত্রকে ইউক্রেনে নতুন স্থল আক্রমণে ব্যবহার করতে পারে বলে কিয়েভ ও তার পশ্চিমা মিত্রদের মধ্যে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। তবে মিনস্ক বলেছে, রাশিয়া ও বেলারুশের যৌথ এই মহড়া প্রতিরক্ষামূলক। অবশ্য গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার ইউক্রেন আগ্রাসন শুরুর পর থেকে বেলারুশ একাকী এবং রাশিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে অনেক সামরিক মহড়া চালিয়েছে। এমনকি মস্কোর সঙ্গে একত্রে বেলারুশও অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম ব্যবহার করে মহড়া জোরদার করছে। রয়টার্স বলছে, বেসরকারি টেলিগ্রাম মিলিটারি মনিটরিং চ্যানেলগুলোয় চলতি বছরের শুরু থেকে বেলারুশে একের পর এক যোদ্ধা, হেলিকপ্টার এবং সামরিক পরিবহণ বিমানের আসার বিষয়টি রিপোর্ট করছে। সূত্র: যুগান্তর
মিয়ানমারকে অস্ত্র তৈরিতে ১৩ দেশের সহায়তা
মিয়ানমারের সামরিক জান্তাকে অস্ত্র তৈরিতে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সাহায্য করছে ১৩ দেশের প্রতিষ্ঠান। মিয়ানমারের রাষ্ট্রমালিকানাধীন অস্ত্র তৈরির কারখানায় ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর কাঁচামাল, প্রশিক্ষণ ও যন্ত্রপাতি জোগান দিচ্ছে। মিয়ানমারবিষয়ক বিশেষ উপদেষ্টা পরিষদের প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। দ্য গার্ডিয়ান জানায়, সীমান্ত রক্ষা নয়, বরং নিজ দেশের জনগণের বিরুদ্ধেই সেই অস্ত্র ব্যবহার করছে মিয়ানমারের জান্তা।অস্ট্রিয়া, ফ্রান্স, চীন, সিঙ্গাপুর, ভারত, ইসরায়েল, ইউক্রেন, জার্মানি, তাইওয়ান, জাপান, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলো মিয়ানমারকে অস্ত্রের কাঁচামাল, প্রযুক্তিসহ বিভিন্নভাবে সহায়তা করছে।
প্রতিবেদনটির অন্যতম লেখক ইয়াংহি লি বলেন, ‘মিয়ানমারকে কোনো রাষ্ট্রই আক্রমণ করেনি, তারা অস্ত্র রপ্তানিও করে না। ১৯৫০ সাল থেকে তারা নিজ জনগণের ওপর চালানোর জন্যই অস্ত্র তৈরি করে আসছে।’ সূত্র: দৈনিক বাংলা।
বিধ্বস্ত হওয়ার আগে বিমানে ‘লাইভ’
বিধ্বস্ত হওয়ার আগে ইয়েতি এয়ারলাইন্সের বিমানটিতে একজন আরোহী ফেসবুকে লাইফ করছিলেন। সেই ভিডিও ইতোমধ্যে অনলাইনে ছড়িয়ে পড়েছে। সেখান থেকে ভয়ঙ্কর সেই দুর্ঘটনার শেষ মুহূর্তের চিত্রও দেখা গেছে। ভিডিওটি শুরু হয়েছে উড়োজাহাজের ভেতরে যাত্রীদের বসে থাকা দৃশ্য দিয়ে। জানালা দিয়ে দেখা যাচ্ছিল নিচের পোখরা শহর। বিমানটি তখন অবতরণের আগে আকাশে চক্কর দিচ্ছিল। এর পর হঠাৎ বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে মোবাইল। ক্যামেরার সামনের দৃশ্য ওলট-পালট হয়ে যায়। শেষ কয়েক সেকেন্ডে স্কিনে দেখা যায় ভয়াবহ আগুনে জ্বলছে সব। শোনা যায় যাত্রীদের আতঙ্কিত চিৎকার। তবে খবরে বলা হয়েছেÑ ওই ভিডিওর সত্যাসত্য তারা স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি। তবে ওই ফ্লাইটে থাকা পাঁচ ভারতীয় নাগরিকের একজন, উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা সনু জইশওয়াল উড়োজাহাজটি বিধ্বস্ত হওয়ার আগে আগে ফেসবুকে লাইভ করছিলেন। এনডিটিভি।- সূত্র: দৈনিক আমাদের সময়।
মহাকাশে মানুষের নতুন অভিযান কি সফল হতে পারে?
মহাকাশে তৈরি হচ্ছে শক্তির নতুন এক বিন্যাস – আমেরিকা ও চীনের মধ্যে প্রতিযোগিতা। কিন্তু মহাকাশ অন্বেষণের যে চাহিদা তৈরি হয়েছে, এই দুটো পরাক্রমশালী দেশও নিজেরা এককভাবে এই কাজ করতে পারবে না।
এর আগে প্রযুক্তিগতভাবে চ্যালেঞ্জিং এবং অত্যন্ত ব্যয়বহুল নানা লক্ষ্য তুলে ধরা হয়েছে, বলা হয়েছে আগামী ১০ বছরের মধ্যে অন্য গ্রহে মানুষের বসবাস ও কাজ করার কথাও – কিন্তু বিভাজিত এই বিশ্বে, যেখানে আন্তর্জাতিক সদিচ্ছার অভাব রয়েছে, সেখানে এই স্বপ্ন কি বাস্তবসম্মত?আর্টেমিস কর্মসূচির মধ্য দিয়ে নাসার চাঁদে প্রত্যাবর্তনের অভিযান শুরু হয়েছে।এর তিনটি মিশনের প্রথমটি শুরু হয়েছে সফলভাবে। মানব-বিহীন এই ফ্লাইট দেখিয়ে দিয়েছে রকেট এবং প্রযুক্তি ঠিকভাবেই কাজ করছে।দ্বিতীয় মিশনটি মানুষকে মহাকাশের আরো গভীরে নিয়ে যাবে। এতোটা দূরে সে আগে কখনো যায় নি।আর তৃতীয় মিশনে নভোচারীরা চাঁদে যাবেন এক সপ্তাহের জন্য। সেখানে তারা পরীক্ষা নিরীক্ষা চালাবেন।দীর্ঘ মেয়াদে এই আর্টেমিস মিশনের লক্ষ্য হচ্ছে চাঁদকে মহাকাশের এমন একটি স্থান হিসেবে ব্যবহার করা যেখান থেকে মঙ্গল গ্রহে অভিযান চালানো যাবে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।
গোপন নথি কাণ্ডে বাইডেনকে ভণ্ড বললেন রিপাবলিকানরা
যুক্তরাষ্ট্রে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের বাড়িতে গতবছর রাষ্ট্রীয় গোপন নথি পাওয়া নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে হৈচৈয়ের মধ্যে পূর্বসূরীর ওই কাণ্ড নিয়ে বেশ উচ্চকিত ছিলেন জো বাইডেন। এবছর তার বাড়ি ও সাবেক কার্যালয়ে গোপন নথি আবিষ্কারের পর বিরোধী রিপাবলিকনরা প্রেসিডেন্ট বাইডেনের বিরুদ্ধে ভণ্ডামির অভিযোগ তুলেছেন।গোপন নথি উদ্ধার করতে এফবিআই ট্রাম্পের বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল এবং ট্রাম্পকে নিয়ে প্রেসিডেন্ট বাইডেন ওই সময় বলেছিলেন, ‘‘কীভাব একজন এতটা দায়িত্বজ্ঞনহীন হতে পারেন?”এ সপ্তাহে নেব্রাস্কার কংগ্রেসম্যান ডন বেকন এবিসি-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বাইডেনকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘‘যদি আপনি নিজে কাঁচের বাড়িতে বসবাস করেন তবে (অন্যের বাড়িতে) ঢিল ছুড়বেন না।” সূত্র: বিডি নিউজ