আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২:০৬ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ৯, ২০২৩

তেঁতুলিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও শ্রীমঙ্গলে এত শীত কেন

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া, মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল এবং চুয়াডাঙ্গা। দেশের তিন ভৌগোলিক অবস্থানে থাকা তিনটি এলাকা। তেঁতুলিয়া দেশের সর্বোত্তরের জনপদ, দক্ষিণ-পশ্চিমের জেলা চুয়াডাঙ্গা আর উত্তর-পূর্বের এলাকা শ্রীমঙ্গল। ভিন্ন অবস্থানে থাকলেও এ তিন এলাকার এক অভিন্ন বৈশিষ্ট্য আছে। সেটি হলো, এই তিন জেলা বাংলাদেশের ‘শীতের হটস্পট’। অর্থাৎ এই তিন জনপদে সবচেয়ে বেশি শীত পড়ে। গতকাল রোববার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গায়, ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি এ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। শীত মৌসুমের শুরুতে একনাগাড়ে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল তেঁতুলিয়ায়। গত ৩০ বছরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল তেঁতুলিয়ায়। ২০১৮ সালের ৮ জানুয়ারি তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। সে বছর তাপমাত্রা ছিল ২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর শ্রীমঙ্গলে গত সপ্তাহে একাধিকবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। ফি বছরই এমন থাকে। কিন্তু তিন দিকে অবস্থিত এলাকাগুলো কীভাবে বেশি শীতে কাঁপে? সূত্র: প্রথম আলো

জেলে গেলে পাবেন বাড়ির সুবিধা
♦ স্বাস্থ্যকর খাবার, স্বাস্থ্যসম্মত পোশাক ও বিছানাপত্র ♦ পর্যাপ্ত চিকিৎসক ও নার্সের পাশাপাশি উন্নত স্বাস্থ্যসেবার ব্যবস্থা ♦ নৈতিকতা শেখাতে লাইব্রেরি ও কারিগরি প্রশিক্ষণ ♦ প্রাধান্য পাবে বন্দির চিন্তা-চেতনা ও ধর্মীয় অনুভূতি ♦ শরীরচর্চা, খেলাধুলা ও বিনোদনের সুযোগ ♦ কারা ও সংশোধন পরিষেবা আইনের খসড়া চূড়ান্ত, শিগগিরই উঠছে মন্ত্রিসভায়

দেশের কারাগারগুলোকে ‘সংশোধনাগার’-এ রূপান্তর করা হচ্ছে। প্রতিটি কক্ষে থাকবে মানসম্মত বিছানাপত্র। থাকবে পর্যাপ্ত আলো ও নির্মল বায়ু প্রবেশের ব্যবস্থা। মিলবে স্বাস্থ্যসম্মত পয়োনিষ্কাশনের সুযোগ। নির্দিষ্ট পরিমাণ দূরত্বে থাকবে আবর্জনা ফেলার বাক্স (বিন)। সরবরাহ করতে হবে আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যসম্মত পোশাক-পরিচ্ছদ এবং বিছানাপত্র। বন্দির শয়নস্থলের মেঝে সপ্তাহে অন্তত একবার জীবাণুনাশক দিয়ে ধোয়ামোছা করতে হবে। বন্দিদের জন্য থাকবে প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক ও নার্স। থাকবে কাউন্সেলিংসহ উন্নত স্বাস্থ্যসেবার সুযোগ। বন্দিদের নৈতিকতা শেখাতে থাকবে প্রয়োজনীয় সংখ্যক লাইব্রেরি ও কারিগরি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও। গুরুত্ব পাবে বন্দির চিন্তা-চেতনা ও ধর্মানুভূতি। কারাবন্দিদের শরীরচর্চা, খেলাধুলা ও বিনোদনমূলক কার্যক্রম পরিচালনার সুযোগ রেখে ‘বাংলাদেশ কারা ও সংশোধন পরিষেবা আইন-২০২৩’ এর খসড়া চূড়ান্ত করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ। অনুমোদনের জন্য প্রস্তাবিত আইনের খসড়াটি শিগগিরই মন্ত্রিসভা বৈঠকে উপস্থাপন করা হবে। এটি কার্যকর হলে দেশের কারাগারগুলোতে মিলবে নিজ বাড়িঘরের সুযোগ-সুবিধা। বন্দিরা কারাগারেই ভোগ করবেন নাগরিক সুবিধাও।
খসড়ায় যা রয়েছে : প্রস্তাবিত কারা ও সংশোধন পরিষেবা আইনে বলা হয়েছে, বন্দির চিন্তা-চেতনা ও ধর্মানুভূতির প্রতি যথাযথ সম্মান দেখাতে হবে। কারা কর্তৃপক্ষ কারা ব্যবস্থাপনার দৈনিক কর্মসূচি এমনভাবে নির্ধারণ করবেন, যাতে বন্দিরা ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান প্রতিপালন করতে পারেন। বন্দিরা যেন কর্তৃপক্ষের অনুমোদিত স্ব-স্ব ধর্মীয় পুস্তকাদি পাঠের সুবিধার্থে নিজ হেফাজতে রাখতে পারেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দুর্বল নীতির পরিপালন কি ইসলামী ব্যাংকগুলোর ঝুঁকি বাড়িয়েছে?

গত চার দশকে দেশে সবচেয়ে দ্রুত বিকশিত হয়েছে ইসলামী ধারার ব্যাংকিং। দেশের ব্যাংক খাতের প্রায় ৩০ শতাংশের নিয়ন্ত্রণই এখন শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোর হাতে। বিকাশ ও প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থাকলেও ইসলামী ধারার ব্যাংকিং বেড়ে উঠেছে কোনো সুনির্দিষ্ট আইন ছাড়াই। দেশে ইসলামী ব্যাংকিং পরিচালিত হচ্ছে শুধু ২০০৯ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা একটি গাইডলাইন বা নির্দেশিকার ওপর ভর করে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বাড়তি নীতিছাড়ে ইসলামী ব্যাংকিংয়ের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। আবার বিশেষ ধারার ব্যাংকগুলো ঘিরে বিতর্ক তৈরি হওয়ার পেছনে নিয়ন্ত্রক সংস্থার এ ধরনের উদার নীতির বড় দায় আছে বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের।
হকদের জমাকৃত অর্থ সুরক্ষার জন্য প্রচলিত ধারার ব্যাংকগুলোকে আমানতের ১৩ শতাংশ অর্থ স্ট্যাটিউটরি লিকুইডিটি রেশিও বা বিধিবদ্ধ জমা (এসএলআর) হিসাবে রাখতে হয়। যদিও ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে এসএলআর রাখতে হয় মাত্র ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। আবার প্রচলিত ধারার ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের আমানতের সর্বোচ্চ ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ দিতে পারে। সূত্র: বণিক বার্তা।

Nagad

এক অফিসেই দিনে ঘুস ১০ লাখ টাকা
ছকে বাঁধা দুর্নীতির চরকি ঘুরছে পাসপোর্ট অফিসে। যেন লাগাম টানার কেউ নেই। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ একদিকে কড়াকড়ি করলে আরেক দিকে খুলে দেওয়া হয় ঘুসের নতুন পথ। এভাবে বেশিরভাগ পাসপোর্ট অফিসে রমারমা ঘুস বাণিজ্য এখনো বহাল। কথিত ‘চ্যানেল মাস্টারের’ মাধ্যমে অধিকাংশ পাসপোর্ট অফিসে প্রতিদিন পাসপোর্ট প্রতি ঘুস তোলা হয়। যার যোগফল কয়েক কোটি টাকা। কমপক্ষে ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুস ওঠে হাতে হাতে। ঘুসের সদর দপ্তর হিসাবে পরিচিত কুমিল্লা পাসপোর্ট অফিসে দিনেই ঘুস ওঠে কমপক্ষে ১০ লাখ টাকা। যুগান্তরের সরেজমিন অনুসন্ধানে এসব বিষয়ে ওঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর নানা তথ্য। তবে প্রভাবশালী দুর্নীতিবাজদের হাত অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কেউ শক্ত ব্যবস্থা নিতে পারছে না। সরেজমিন কুমিল্লা : ১৮ ডিসেম্বর সকাল ১০টা। কুমিল্লা পাসপোর্ট অফিসে হাজির হয় যুগান্তরের অনুসন্ধান টিম। সপ্তাহের প্রথম কর্ম দিবস। তাই লোকে-লোকারণ্য অফিস চত্বর। প্রধান ফটক থেকে সেবাপ্রার্থীদের দীর্ঘ লাইন। লাইনটি কয়েক প্যাঁচ ঘুরে গিয়ে ঠেকেছে ভবনের বারান্দায়। দুটি কাউন্টারে আবেদন জমার কাজ চলছে। বিশেষ কিছু চিহ্ন পরীক্ষা করে একে একে আবেদন ফরম জমা নিচ্ছেন দুজন কর্মচারী। তবে চিহ্ন না থাকলে প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে সংশ্লিষ্ট আবেদনকারীকে। এমনকি অনেককে লাইনের বাইরে বের করে দিচ্ছেন আনসার সদস্যরা। অপেক্ষমাণ কয়েকজনের আবেদন হাতে নিয়ে দেখা যায়, একেকজনের ফরমে একেক ধরনের সাংকেতিক সিল। যেমন ‘ঠিকানা’, এজে ২৩, এ+ ইত্যাদি। এগুলো হলো নির্ধারিত ঘুসের মাধ্যমে পাসপোর্ট দেওয়ার বিশেষ পদ্ধতি। সূত্র: যুগান্তর

বিয়ের অনুষ্ঠানে চুল কেটে আলোচনায়

একটা সময় ছিল যখন বিয়ের অনুষ্ঠানগুলো হতো মানুষের সামাজিক অবস্থান, অর্থবিত্ত আর আভিজাত্য প্রকাশের মাধ্যম। কে কত খরচ করতে পারে, কত জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন করতে পারে, সাজগোজে কে কাকে টেক্কা দিতে পারে, তারই এক প্রতিযোগিতা চলত যেন! বর্তমানেও সে অবস্থা খুব একটা পাল্টেছে তা কিন্তু নয়। তবে এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নতুন নতুন অনুষঙ্গ। ডেস্টিনেশন ওয়েডিং বা সদলবলে পাহাড় বা সমুদ্রের কাছে গিয়ে বিয়ের অনুষ্ঠান, গানের দল, নাচের দলকে নিমন্ত্রণ, সেলিব্রিটি বা নামকরা ব্যক্তিদের হাজির করাসহ বিয়েতে স্ত্রীকে স্বামীর গাধার বাচ্চা উপহার দিয়ে যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনায় আসার চেষ্টা চলে হরদম। বিয়েতে কে কতটা নতুনত্ব আনতে পারে, তারও চেষ্টা চলে। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে যে ভিডিওটি তা হলো- বিয়ের দিনে, বিয়ের পোশাক পরেই কনের চুল কেটে ফেলার ভিডিও। সূত্র; দৈনিক বাংলা।

পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা ৭ ডিগ্রিতে, ঢাকায় স্বস্তি

কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় গত কয়েকদিন ঢাকায় যে শীতের তীব্রতা ছিল সোমবার (৯ জানুয়ারি) তা আর নেই। সকালে হেসেছে সূর্যমামা। তাপমাত্রাও বেড়েছে। ফলে জনজীবনে ফিরেছে স্বস্তি।তবে স্বস্তি নেই হিমালয়কন্যা পঞ্চগড়, দিনাজপুর, বরগুনাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের। তীব্র শীতে এখনো নাকাল এসব অঞ্চলের মানুষ।সোমবার (৯ জানুয়ারি) পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা নেমেছে ৭ ডিগ্রিতে। শৈত্যপ্রবাহও চলছে। টানা তিনদিন মৃদু শৈত্যপ্রবাহের পর ২ দশমিক ৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমে তা মাঝারি শৈত্যপ্রবাহে রূপ নিয়েছে।জেলা আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।এ দিন ভোর ৬টায় রেকর্ড করা হয় ৭ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। টানা তিনদিন প্রায় সাড়ে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ডের পর ৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় মাঝারি শৈত্যপ্রবাহের দাপটে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে পুরো জেলা। সূত্র : প্রতিদিনের বাংলাদেশ।

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা নেমেছে ৭ ডিগ্রিতে

দেশে আজ সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায়। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকালে তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।গতকাল রোববার দেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যশোর ও চুয়াডাঙ্গায় ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।এদিকে আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলা হয়েছে, মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী অববাহিকা ও তৎসংলগ্ন এলাকায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে, যা দেশের কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। ল্লেখিত সময়ে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে বলেও পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে। সূত্র; সমকাল

গ্রাহকদের জন্য এবার বৈদ্যুতিক শক!

সাম্প্রতিক সময়ে জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি, উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি এবং স্থানীয় মুদ্রার অবমূল্যায়নের ফলে জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহে দুর্দশার মধ্যে রয়েছেন গ্রাহকরা। তাদের ওপর আরেকটি আঘাত অচিরেই আসতে চলেছে, কারণ খুচরা বা গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ১৫ শতাংশের বেশি বাড়িয়ে প্রতিইউনিট (কিলোওয়াট ঘণ্টা) ৮ টাকা ২৩ পয়সা করার সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)-র কারিগরি কমিটি। বিইআরসি চেয়ারম্যান আবদুল জলিল ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, সরকার বিদ্যুতে ভর্তুকি দেওয়া বন্ধ করলে, কারিগরি কমিটির সুপারিশের চেয়েও উচ্চ হতে পারে খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম। গত নভেম্বরে পাইকারিতে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পর ছয়টি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা— খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম প্রায় ২০ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে এক গণশুনানিতে। রোববার (৮ জানুয়ারি) ঢাকার বিয়াম মিলনায়তনে এ বিষয়ে দিনব্যাপী গণশুনানি শুরু হয়েছে। বিইআরসি চেয়ারম্যান আবদুল জলিলসহ পাঁচ সদস্যের একটি প্যানেল বিদ্যুৎ বিতরণ ও সরবরাহকারী সংস্থাগুলোর প্রস্তাব শোনেন। বর্তমানে খুচরা পর্যায়ে প্রতিইউনিট বিদ্যুতের দাম ৭.০২ টাকা। তবে খুচরা পর্যায়ে কারিগরি কমিটির সুপারিশকৃত মাত্রার চেয়ে কম বা বেশি, যেভাবেই বাড়ানো হোক না কেন–তা দেশের কৃষি উৎপাদনকে ব্যাপক নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করবে, এতে নিত্যপণ্যের দামে আরেকদফা মূল্যস্ফীতির আঘাত আসবে, বেড়ে যাবে জীবনযাত্রার ব্যয়। এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন অর্থনীতিবিদ ও বিদ্যুৎ, জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড্

কারাগারে জঙ্গি বন্দীদের সাথে কেমন আচরণ করা হয়

শীত নিবারণে বাড়তি কম্বল এবং সাধারণ বন্দীদের মতো সুযোগ সুবিধা দাবি করে গাজীপুরের কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কারাগারের ভেতরে বিক্ষোভ করেছেন বন্দী জঙ্গিরা। কারাগারের কয়েকজন কর্মকর্তার সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার সকাল ১০টার দিকে বন্দী জঙ্গিরা কারাগারের ভেতরে বাড়তি কম্বল, স্বজনদের সঙ্গে প্রতি সপ্তাহে এক দিন সাক্ষাৎ ও ফোনে কথা বলা এবং কারাগারের ভেতরে সাধারণ বন্দীদের মতো চলাফেরার দাবি জানিয়েছে।তবে সাধারণ বন্দীরা এ বিক্ষোভে অংশ নেয়নি। কারা সূত্র বলছে, “বড় কোন বিক্ষোভ হয়নি। পাঁচ সাতজন জঙ্গি বন্দী দাবি দাওয়ার কথা জানিয়েছে। শনিবার সকালে নাস্তাও করেনি। পরে জেল সুপার তাদের সাথে দেখা করে বুঝিয়ে বললে বন্দীরা নাস্তা করেন। কোন বিশৃঙ্খলা হয়নি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।” সূত্র: বিবিসি বাংলা।

৮ ঘণ্টার ব্যবধানে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ২ খুন

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলায় শরণার্থী ক্যাম্পে ‘আধিপত্য বিস্তারের জেরে’ আট ঘণ্টার ব্যবধানে খুন হয়েছেন আরও এক রোহিঙ্গা কমিউনিটি নেতা।শনিবার গভীর রাতে উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের ৮-ওয়েস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বি-ব্লকে এ ঘটনা ঘটে বলে উখিয়া থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ আলী জানান।নিহত মোহাম্মদ সলিম উখিয়ার ৮-ওয়েস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বি-ব্লকের বাসিন্দা আব্দুস সোবহানের ছেলে। তিনি ক্যাম্পের ব্লকটির ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত পরিচালনা কমিটির উপ-কমিউনিটি নেতা (উপ-মাঝি) ছিলেন। এর আগে শনিবার সন্ধ্যায় মুখোশধারী দুষ্কৃতকারীদের এলোপাথাড়ি ছুরিকাঘাতে খুন হন উখিয়ার ১৫ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের এ-ব্লকের প্রধান কমিউনিটি নেতা মোহাম্মদ রশিদ (৩৬)। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত এপিবিএন ও স্থানীয়দের বরাতে ওসি শেখ মোহাম্মদ আলী বলেন, “শনিবার গভীর রাত ৩টায় একদল মুখোশধারী দুষ্কৃতকারী মোহাম্মদ সলিমকে নিজের ঘর থেকে ডেকে আনে। পরে তাকে এলোপাথাড়ি গুলি করে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।“ সূত্র: বিডি নিউজ