আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর
‘আমলাতান্ত্রিক’ আদেশে দুদকের ক্ষমতা খর্ব
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একটি অফিস আদেশ নিয়ে অনুসন্ধান ও তদন্তকাজে সরাসরি সম্পৃক্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে অসন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে। এই আদেশবলে একক সিদ্ধান্তে তদন্ত ও অনুসন্ধান কর্মকর্তাদের বদলি করা যাবে, যা আগে ছিল কমিশনের হাতে।এখন উপপরিচালক ও সহকারী পরিচালক পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের বদলির ক্ষমতা দুদক চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের হাত থেকে সরিয়ে সচিবের হাতে ন্যস্ত করা হয়েছে। এতে খর্ব হয়েছে কমিশনের ক্ষমতা। সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ-নতুন এই আদেশের মাধ্যমে অনুসন্ধান ও তদন্ত কর্মকর্তাদের ওপর আমলাদের নিরঙ্কুশ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে এই আদেশকে ‘হাতিয়ার’ হিসাবে ব্যবহার করে অনুসন্ধান ও তদন্তকাজে অযাচিত হস্তক্ষেপ এবং কর্মকর্তাদের হয়রানিমূলক বদলির আশঙ্কা করা হচ্ছে। দুদক কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে এসব তথ্য। জানতে চাইলে দুদক সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, ‘দাপ্তরিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে কম সময়ে যাতে নিষ্পত্তি করা যায়, সে লক্ষ্যে সরকারের বিভিন্ন দপ্তর ও মন্ত্রণালয়ে ডেলিগেশন অব অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল পাওয়ার (প্রশাসনিক ও আর্থিক ক্ষমতা অর্পণ) বিষয়ক বিধিমালা আছে। দুর্নীতি দমন কমিশনে এটা ছিল না। সূত্র: যুগান্তর


সংসদ অধিবেশন উপলক্ষে ডিএমপির নিষেধাজ্ঞা
একাদশ জাতীয় সংসদের ২১তম অধিবেশন বসছে আজ বৃহস্পতিবার। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিকেল ৪টায় প্রথম দিনের বৈঠক শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। সংসদ অধিবেশন চলাকালে জাতীয় সংসদ ভবন ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকার শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক স্বাক্ষরিত এক আদেশে গত ৩১ ডিসেম্বর এ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। আদেশে বুধবার (৪ জানুয়ারি) দিনগত রাত ১২টা থেকে সকল প্রকার অস্ত্রশস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, অন্যান্য ক্ষতিকারক ও দূষণীয় দ্রব্য বহন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়াও যেকোনো প্রকার সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা, বিক্ষোভ প্রদর্শন ইত্যাদি নিষেধ করা হয়েছে।যেসব এলাকায় নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে-ময়মনসিংহ রোডের মহাখালী ক্রসিং থেকে পুরাতন বিমান বন্দর হয়ে বাংলামোটর ক্রসিং পর্যন্ত, বাংলামোটর লিংক রোডের পশ্চিম প্রান্ত থেকে হোটেল সোনারগাঁও রোডের সার্ক ফোয়ারা, পান্থপথের পূর্ব প্রান্ত থেকে গ্রিন রোডের সংযোগস্থল হয়ে ফার্মগেট, মিরপুর রোডের শ্যামলী মোড় থেকে ধানমন্ডি-১৬ (পুরাতন-২৭) নং সড়কের সংযোগস্থল, রোকেয়া সরণির সংযোগস্থল থেকে পুরাতন ৯ম ডিভিশন (উড়োজাহাজ) ক্রসিং হয়ে বিজয় সরণির পর্যটন ক্রসিং, ইন্দিরা রোডের পূর্ব প্রান্ত থেকে মানিক মিয়া-সূত্র: সমকাল
৮১২ কোটি বিনিয়োগে ১ লাখ কোটি টাকার এলএনজি ব্যয় সাশ্রয় করেছে বাপেক্স
গ্যাসের স্থানীয় পর্যায়ে সরবরাহ সংকট ও বিশ্ববাজারে এলএনজির দাম বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে স্থানীয় গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে গুরুত্ব দেয় জ্বালানি বিভাগ। এ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি বাপেক্সকে গ্যাস অনুসন্ধানে ব্যাপকভাবে কাজে লাগানোর উদ্যোগ নেয়া হয়। এতে সফলতাও মিলেছে এরই মধ্যে। গত এক বছরে অনুসন্ধান, উন্নয়ন ও ওয়ার্কওভারের মাধ্যমে নয়টি কূপের উত্তোলন শুরু ও বাড়িয়েছে বাপেক্স। এসব কূপে ৮১২ কোটি টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে ৭২৩ বিসিএফ (বিলিয়ন ঘনফুট) গ্যাসের মজুদ আবিষ্কার করেছে সংস্থাটি। প্রতি ঘনফুটে ৩ টাকা ৪ পয়সার সামান্য বেশি মূল্যের বাপেক্স মার্জিন ধরে এ গ্যাসের দাম দাঁড়ায় ৬ হাজার ৩৩০ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। আবার দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির আওতায় তুলনামূলক সুলভে (প্রতি এমএমবিটিইউ ১৪ ডলার হিসাবে) এলএনজি আমদানি মূল্য হিসাব করলে এ পরিমাণ গ্যাসের দাম পড়ে ৯৬ হাজার ৩৬৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা। আবার স্পট এলএনজির গত বছরের গড় দাম ২৪ দশমিক ৭৫ পয়সা হিসাবে এ পরিমাণ গ্যাসের দাম পড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার ১৪৯ কোটি টাকা। বর্তমানে স্পট মার্কেটে প্রতি এমএমবিটিইউ এলএনজির দাম ২৯ ডলার ৩৪ সেন্টে ওঠানামা করছে। এ দর অনুযায়ী বাপেক্স আবিষ্কৃত গ্যাসের দাম হিসাব করলে ২ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। বাপেক্স জানিয়েছে, গত এক বছরে গ্যাস উত্তোলন বাড়াতে সংস্থাটি মোট নয়টি কূপে কাজ করেছে। এর মধ্যে চারটিতে ওয়ার্কওভার (সংস্কার) এবং চারটি অনুসন্ধান কার্যক্রম চালিয়েছে বাপেক্স। এর বাইরেও আরেকটি কূপের উন্নয়ন কার্যক্রম চালিয়েছে সংস্থাটি, বর্তমানে যেটিতে খনন কার্যক্রম পরিচালনা করছে রুশ কোম্পানি গ্যাজপ্রম। এসব কূপে বাপেক্স নতুন করে মোট ৭২৩ দশমিক ৬৫ বিসিএফ গ্যাসের মজুদ আবিষ্কার করেছে। এসব কূপের অনেকগুলো দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে ছিল। সূত্র: বণিক বার্তা।
সেন্ট মার্টিনে উজাড় হচ্ছে কেয়াবন, জেনেও চুপ প্রশাসন
হোটেল, রিসোর্ট, রেস্তোরাঁসহ নানা স্থাপনা নির্মাণে ধ্বংস করা হচ্ছে কেয়াবন। ২০ কিলোমিটারের বন এখন ঠেকেছে ৮ কিলোমিটারে।
দুর্যোগে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের ‘রক্ষাদেয়াল’ সারিবদ্ধ কেয়াবন। পাঁচ বছর আগেও দ্বীপের চারপাশে কেয়াবন ছিল প্রায় ২০ কিলোমিটার। উজাড় হতে হতে সেই বন এখন ঠেকেছে ৮ কিলোমিটারে। প্রায় ১২ কিলোমিটার কেয়াবন নেই। কেয়াবন ধ্বংসের এই চিত্র জানান পরিবেশবাদী ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। অবশিষ্টটুকুও কত দিন টিকে থাকবে, তা নিয়ে সংশয়ে আছেন তাঁরা। সেন্ট মার্টিনে কেয়াবন উজাড়ের একমাত্র কারণ হোটেল, রিসোর্ট, রেস্তোরাঁসহ নানা স্থাপনা নির্মাণ। এসব স্থাপনা নির্মাণ করতে গিয়ে কেয়াবন আগুনে পুড়িয়ে ও কেটে ধ্বংস করা হয়েছে। এর ফলে সৈকতের বালিয়াড়ি বিলীন হচ্ছে। এর প্রভাবও ইতিমধ্যে পড়তে শুরু করেছে। দুই বছর ধরে সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসে বিলীন হচ্ছে দ্বীপের শত শত নারকেলগাছ ও বসতবাড়ি, যা আগে কখনো হয়নি বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।এভাবে কেয়াবন ধ্বংসের পেছনে স্থানীয় প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের গাফিলতিকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞ ও পরিবেশবাদীরা। আর স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, সেন্ট মার্টিনের পরিবেশ রক্ষাকারী কেয়াবন উজাড়ের প্রতিবাদ করলেও সুফল পাচ্ছেন না। কেননা ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের প্রভাবশালীরা ঠিকই পরিবেশ অধিদপ্তরসহ স্থানীয় প্রশাসনকে ‘ম্যানেজ’ করে অবকাঠামো নির্মাণ অব্যাহত রেখেছেন। সূত্র: প্রথম আলো
শিক্ষক প্রশিক্ষণ শেষ হয়নি, পাঠদান শুরু
শিক্ষকদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ দেওয়া ছাড়াই শুরু হয়েছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর বিভিন্ন শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রমে পাঠদান। প্রাথমিক স্তরের শিক্ষকদের কোনো ধরনের প্রশিক্ষণ ছাড়াই ২ জানুয়ারি থেকে প্রথম শ্রেণির নতুন শিক্ষাক্রমে পাঠদান শুরু হয়েছে। মাধ্যমিক পর্যায়ে এক ঘণ্টার অনলাইন প্রশিক্ষণ দিয়ে শুরু হয়েছে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির পাঠদান কার্যক্রম। এসব শিক্ষককে অফলাইন বা সরাসরি প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে পাঁচ দিনের।,নতুন শিক্ষাক্রমে পাঠদানে শিক্ষকদের বিষয়ভিত্তিক অনলাইন ও অফলাইন—এই দুই ধরনের পাঠদানের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শুধু অনলাইন প্রশিক্ষণই নিতে পারেননি মাধ্যমিকের প্রায় ৮৬ হাজার শিক্ষক। প্রাথমিক স্তরে এই প্রশিক্ষণ এখনো শুরু করা হয়নি। এ ছাড়া দেশের কিন্ডারগার্টেনগুলোর শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।, গতকাল বুধবার জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি), শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।,সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, পাঠদানে নতুন শিক্ষাক্রম সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে সাজানো হয়েছে। শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ ছাড়া এই শিক্ষাক্রমে পাঠদান প্রায় অসম্ভব। শিক্ষকরা এ ধরনের শিক্ষাক্রমে অভ্যস্ত না থাকায় প্রতিবছর তাঁদের এই প্রশিক্ষণ দিতে হবে। সূত্র: কালের কণ্ঠ
কে হচ্ছেন পরবর্তী রাষ্ট্রপতি
কে হচ্ছেন পরবর্তী রাষ্ট্রপতি- এমন আলোচনা এখন সর্বত্র। টানা দুই মেয়াদে দায়িত্বে থাকা বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২৩ এপ্রিল। সংবিধান অনুযায়ী একজন রাষ্ট্রপতি দুবারের বেশি রাষ্ট্রপতি পদে থাকতে পারেন না। সংবিধান সংশোধন করে আবদুল হামিদ আবার রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন কি না, এ নিয়েও আলোচনা আছে। গতকাল আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের বলেছেন, নির্ধারিত সময়েই রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হবেন। আর সংবিধান সংশোধনের কোনো পরিকল্পনাও সরকারের নেই। সে জন্য অভিজ্ঞ ও দলমতের ঊর্ধ্বে জনপ্রিয় এবং সর্বজনগ্রহণযোগ্য ব্যক্তি আবদুল হামিদ আর পদে থাকতে পারছেন না। নতুন মুখই আসছেন দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে- এটা নিশ্চিত। কোন সৌভাগ্যবান ব্যক্তি এবার বঙ্গভবনে আসীন হচ্ছেন দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনসহ সর্বত্র আলোচিত হচ্ছে এ বিষয়টি। যেহেতু বর্তমান সংসদে বিএনপি নেই, আওয়ামী লীগের একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা, এমপিদের দলের বাইরে ভোট দেওয়ার বিধান নেই, তাই সংখ্যাগরিষ্ঠ দল আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের মনোনীত প্রার্থীই হবেন পরবর্তী রাষ্ট্রপতি। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।
আসন্ন মন্দাকে উপেক্ষা করে, ৪০০ কোটি ডলার নতুন বিনিয়োগের জন্য প্রস্তুত পোশাক ও বস্ত্র খাত
উচ্চ মূল্যস্ফীতির সময়ে অর্থনীতিবিদ ও আর্থিক খাতের বিশেষজ্ঞরা বিশ্ব অর্থনীতি মন্থর হয়ে পড়ার সতর্কতা দিচ্ছেন ক্রমাগত। এরমধ্যে বিশ্বব্যাপী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে আনার মতো পদক্ষেপ নিলেও, বাংলাদেশের পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বিপুল বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংঠন বিজিএমইএ এবং টেক্সটাইল মিল মালিকদের সমিতি (বিটিএমএ) সূত্র, ২০২৪ সাল নাগাদ এখাতে আরও উচ্চ সক্ষমতা তৈরির লক্ষ্যে ৪০০ কোটি ডলারের বিনিয়োগ পাইপলাইনে রয়েছে বলে জানিয়েছে।এছাড়া, ১০০ কোটি ডলারের নতুন বিনিয়োগ পরিকল্পনার কথাও জানা গেছে। এরমধ্যে শুধু একটি কোম্পানিই করবে ৭০ কোটি ডলার। এসব বিনিয়োগের সুফল চলতি বছর থেকেই পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। সূত্র; বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড
বান্দরবানের লামার প্রত্যন্ত ম্রো পাড়ায় মধ্যরাতে কী ঘটেছে
বান্দরবানে প্রত্যন্ত পাহাড়ি এলাকায় ম্রো জনগোষ্ঠীর মানুষ বসবাস করেন এমন একটি গ্রামে রাতের অন্ধকারে কয়েকটি বাড়িঘরে আগুন ও ভাংচুরের ঘটনার তিনদিন পরেও সেখানকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি। লামা উপজেলার সরইয়ে এ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন প্রশাসনের কর্মকর্তারা বুধবার বিকেলে।
তবে পুলিশ বলছে, পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক এবং ঘটনাটির তদন্ত চলছে।যদিও স্থানীয়রা বলছেন ‘আপাতদৃষ্টিতে’ স্বাভাবিক মনে হলেও হামলার শিকার পরিবারগুলো দুর্বিষহ পরিস্থিতিতে আছে।তাদের অভিযোগ, পাহাড়ের ওই এলাকার জমি একটি কোম্পানিকে লিজ দেয়ার কারণেই এসব ঘটনা ঘটছে। সূত্র: বিবিসি বাংলা।