আজকের দিনের জাতীয় পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর

সারাদিন ডেস্কসারাদিন ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১:০৬ পূর্বাহ্ণ, জুন ১০, ২০২৩

দেশে তিন দশকে বেশি দিন তপ্ত যশোর, কম চট্টগ্রাম
গবেষণার তথ্য বলছে, দেশে ৩১ বছরে যশোর সর্বোচ্চ ৯২৭ দিন তপ্ত ছিল। এর পরেই আছে চুয়াডাঙ্গা, ৯০০ দিন। এই সময়ে চট্টগ্রাম মাত্র ৯ দিন তপ্ত ছিল।

চলতি জুন মাসের প্রথম সাত দিনের প্রতিদিন দেশের কোনো না কোনো স্থানে বয়ে গেছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এই সাত দিনের মধ্যে তিন দিন তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে গেছে যশোরে। গবেষণায় দেখা গেছে, দেশে ৩১ বছরে দিনের হিসাবে সবচেয়ে বেশি দিন তপ্ত ছিল যশোর। তপ্ত দিনগুলোয় যশোরে তাপমাত্রা কখনোই ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামেনি।একই গবেষণার তথ্য বলছে, যশোরের পর তপ্ত দিন গেছে চুয়াডাঙ্গা ও রাজশাহীতে। এর পরে রয়েছে পাবনা ও সাতক্ষীরা।আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক তাপপ্রবাহের অবস্থা নিয়ে ‘বাংলাদেশে সাম্প্রতিক তাপপ্রবাহের প্রবণতা’ শীর্ষক ওই গবেষণা করেছেন। আবহাওয়া অধিদপ্তর দেশের ৪৪টি স্টেশনের আবহাওয়া পরিস্থিতি তুলে ধরে। গবেষণায় এসব স্টেশনের তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়েছে। গবেষণায় ১৯৮৮ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ৩১ বছরের তাপপ্রবাহের উপাত্ত বিশ্লেষণ করা হয়েছে। সূত্র: প্রথম আলো

উষ্ণতম বছর হতে পারে ২০২৪

প্রশান্ত মহাসাগরে ‘এল নিনো’ নামে পরিচিত প্রাকৃতিক আবহাওয়া প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে এরই মধ্যে উষ্ণ হতে থাকা পৃথিবীর তাপমাত্রা আরো বাড়বে। নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বদলে যাবে পৃথিবীর স্বাভাবিক পরিবেশ।উষ্ণতম বছর হতে পারে ২০২৪গত বৃহস্পতিবার মার্কিন বিজ্ঞানীরা এমন তথ্য জানিয়ে বলেছেন, এল নিনোর প্রভাবে ২০২৪ সাল বিশ্বের এ যাবৎকালের উষ্ণতম বছর হয়ে উঠতে পারে। এর জেরে বিশ্ব দেড় ডিগ্রি উষ্ণতা বৃদ্ধির মাইলফলক পেরিয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বলা হয়ে থাকে, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ন্ত্রণে গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি দেড় ডিগ্রির মধ্যে সীমিত রাখতেই হবে। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, এল নিনোর প্রভাবে অস্ট্রেলিয়া ও এশিয়ার কিছু অংশে আবহাওয়া অধিকতর শুষ্ক থাকবে। ভারতীয় এলাকায় মৌসুমি বায়ু দুর্বল হয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।সাগর থেকে আসা মৌসুমি বায়ুই বর্ষার বৃষ্টিপাত বয়ে আনে। এ ছাড়া সামনের শীতে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলে আবহাওয়া অধিকতর আর্দ্র থাকতে পারে। এল নিনো আফ্রিকার খরা পরিস্থিতিকে তীব্র করে তুলতে পারে। পরবর্তী বসন্ত পর্যন্ত এমন পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে। সূত্র: কালের কন্ঠ

বিভিন্ন ব্যাংকে ৮ মাসে আড়াই কোটি সিটিআর তল্লাশি
সন্দেহজনক লেনদেন ৮৩৫২

বৈদেশিক বাণিজ্য ও রেমিট্যান্সের অন্তরালে বাড়ছে অর্থ পাচার-এমন শঙ্কা সংশ্লিষ্টদের। কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে চলতি অর্থবছরে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৮ হাজার ৩৫২টি সন্দেহজনক লেনদন শনাক্ত হয়েছে। এটি নিশ্চিত করতে গ্রাহকের আড়াই কোটির বেশি নগদ লেনদেন (সিটিআর) তল্লাশি করতে হয়।
পাশাপাশি রেমিট্যান্সের অর্থ হুন্ডির মাধ্যমে পাচারের সন্দেহে ৫ হাজার ৭৬৬ মোবাইল ব্যাংকিং (এমএফএস) এজেন্টের তথ্য দেওয়া হয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হাতে। এ বিষয়ে তদন্ত হচ্ছে। আর প্রাথমিকভাবে হুন্ডির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ইতোমধ্যে ফ্রিজ করা হয়েছে ৬ হাজার ৯৬৭টি মোবাইল ব্যাংক হিসাব। অর্থ বিভাগের এক প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে মানি লন্ডারিং (অর্থ পাচার) ও সন্ত্রাসীকার্যে অর্থায়ন প্রতিরোধসংক্রান্ত এসব কার্যক্রম। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের। ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, উল্লিখিত সন্দেজনক লেনদেনের মধ্যে পৃথকভাবে ৪০টির প্রয়োজনীয় তদন্ত সম্পন্ন করে প্রতিবেদন তৈরি করেছে বাংলাদেশ আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট (বিএফআইইউ)। সূত্র: যুগান্তর

Nagad

‘পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রে মাসে গচ্চা ১৮০ কোটি টাকা’

পায়রায় ১ মাসে গচ্চা ১৮০ কোটি টাকা। যুগান্তরের প্রথম পাতার শিরোনাম।

সমন্বয়হীনতা, অব্যবস্থাপনা আর ভুল পরিকল্পনার কারণে বন্ধ থাকার পরও পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ১৮০ কোটি টাকা। বসিয়ে বসিয়ে ক্যাপাসিটি চার্জ হিসাবে এ টাকা গচ্চা দিতে হবে সরকারকে। চুক্তি অনুযায়ী কোনো কারণে পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ না কিনলে প্রতি ইউনিট (পার কিলোওয়াট আওয়ার) বিদ্যুতের জন্য পায়রাকে ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হবে ৪ টাকা। সে হিসাবে ১ মাসে ১৩২০ মেগাওয়াটের জন্য দিতে হবে ১৮০ কোটি টাকার বেশি অর্থ।সংশ্লিষ্টরা বলছেন, উৎপাদন বন্ধ থাকায় একদিকে বিদ্যুতের অভাবে দেশব্যাপী মানুষজন চরম কষ্ট ভোগ করছেন অপরদিকে অহেতুক ক্যাপাসিটি চার্জে খালি হচ্ছে সরকারের কোষাগার। এ যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

খালি মাঠেও গোলপোস্ট খুঁজছেন নৌকার প্রার্থী

বিএনপি নির্বাচন বর্জন করায় ধারণা করা হচ্ছিল, বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে খালি মাঠে সহজে গোল দেবে আওয়ামী লীগ। কিন্তু প্রচার শুরুর পর নির্বাচনে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। প্রচারে চরমোনাই পীরের হাতপাখা টক্কর দিচ্ছে আওয়ামী লীগের নৌকাকে। জাতীয় পার্টিও (জাপা) সর্বশক্তি নিয়ে আছে মাঠে। ভোটের অঙ্ককে আরও জটিল করেছে নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত হওয়া প্রার্থীর টেবিলঘড়ি। বিএনপি সমর্থকদের ভোট হাতপাখা, লাঙ্গল ও ঘড়ির মধ্যে কীভাবে ভাগ হবে, তার ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে নৌকাকে। তবে নৌকার বিপদ অনেকটা বাড়িয়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগের গৃহবিবাদ। ক্ষমতাসীন দলেরই মনোনয়নবঞ্চিত অংশ হাতপাখায় বাতাস দিচ্ছে বলে ভোটের মাঠের খবর। ক্ষমতাসীন দলের মেয়র প্রার্থীর নির্বাচন পরিচালনায় যুক্ত নেতারা সমকালকে জানিয়েছেন, বিএনপির ভোট যেন হাতপাখার দিকে না যায়, সেজন্য নির্বাচনে রাখা হয়েছে ঘড়িকে। কিন্তু তাতেও বিপদ পুরোপুরি কাটেনি। আওয়ামী লীগের সব ভোট নৌকায় তুলতে না পারলে গাজীপুরের মতো বিপদের শঙ্কা রয়েছে বরিশালেও। সূত্র: সমকাল

কাউন্সিলর প্রার্থীর সশস্ত্র মহড়া

সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রতিদ্বন্দ্বী কাউন্সিলর পদপ্রার্থীর বাসার সামনে সশস্ত্র মহড়া দিয়েছেন ওই ওয়ার্ডের সরকারদলীয় কাউন্সিলর প্রার্থী, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফতাব হোসেন খান। আফতাব ওই ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলরও। আফতাবের নেতৃত্বে পাঁচ-ছয়টি মোটরসাইকেলে একদল যুবক প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সাঈদ আবদুল্লাহর বাসার সামনে গিয়ে অস্ত্র উঁচিয়ে মহড়া দেয়। সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়া এ মহড়ার ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও অনলাইনে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে তোলপাড় হচ্ছে সিলেটে। প্রশাসন ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগেও এ নিয়ে হুলস্থুল চলছে।

এদিকে অস্ত্র মহড়ার ঘটনায় কাউন্সিলর প্রার্থী ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফতাব হোসেন খানের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নিতে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারকে গতকাল শুক্রবার নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।সূত্র: দেশ রুপান্তর

রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের কয়লা নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

বাগেরহাটের রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য কয়লা নিয়ে ইন্দোনেশিয়া থেকে মোংলা বন্দরে ভিড়েছে ‘এমভি জে হ্যায়’ জাহাজ। চীনের পতাকাবাহী জাহাজটি শনিবার ভোর ৫টার দিকে বন্দরের পশুর চ্যানেলের হাড়বাড়ীয়ার ১১ নম্বর অ্যাংকোরেজে ভেড়ে। এর আগে শুক্রবার রাতে জাহাজটি বন্দরের ফেয়ারওয়ে বয়া এলাকায় পৌঁছায়। শনিবার সকাল থেকেই জাহাজটি থেকে কয়লা খালাস ও পরিবহণের কাজ শুরু হয়েছে। জাহাজ থেকে খালাস করা এ কয়লা লাইটারেজে (নৌযান-কার্গো বা কোস্টার) করে নেয়া হচ্ছে তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নিজস্ব জেটিতে। তারপর তা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হচ্ছে কেন্দ্রটির শেড বা গোডাউনে। সূত্র: দৈনিক বাংলা।

পূর্ণাঙ্গ রূপ পাচ্ছে থার্ড টার্মিনাল
৭৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন ♦ চলছে যন্ত্রপাতি লাগানোর কাজ

সিলিংয়ে সোনালি-ক্রিম রঙের চোখধাঁধানো কারুকাজ। মেঝেতে লাগানো হচ্ছে বাহারি টাইলস। চারপাশের নীল কাচে শেষ বিকালের আলো ঠিকরে পড়ে তৈরি করছে মোহনীয় দৃশ্যপট। হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় (থার্ড) টার্মিনালের ভিতরে প্রবেশ করলে অনিন্দ্যসুন্দর এ কর্মযজ্ঞে যে-কারও চোখ আটকাতে বাধ্য।দেশের অন্যতম মেগা প্রকল্প শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের নির্মাণকাজ এগিয়ে চলছে দ্রুতগতিতে। এখন পর্যন্ত এ প্রকল্পের ৭৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আসছে অক্টোবরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ টার্মিনাল উদ্বোধন করবেন। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘থার্ড টার্মিনাল নির্মাণকাজের ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি হয়েছে। অক্টোবরে এ প্রকল্পের আংশিক উদ্বোধনের (সফট ওপেনিং) সময় ৯০ শতাংশ কাজ শেষ হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘সিলিংয়ের কাজ প্রায় শেষ। মেঝের টাইলস লাগানোর কাজ চলছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন।

বাংলাদেশে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ ব্যয় এত বেশি কেন

একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করতে গিয়ে খরচ হওয়া স্থায়ী ও দীর্ঘমেয়াদি ব্যয়গুলোকে ধরা হয় কেন্দ্রটির মূলধনি ব্যয় হিসেবে। এর মধ্যে রয়েছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ ব্যয়, ভূমি অধিগ্রহণ ব্যয়, গ্রিডে সংযুক্তির খরচ, প্রাথমিক অর্থায়ন খরচ ইত্যাদি। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, কিলোওয়াটপ্রতি বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা তৈরি করতে গিয়ে ব্যয় হওয়া মূলধনি খরচ সবচেয়ে বেশি হয় বাংলাদেশে। বিপুল পরিমাণ ব্যয়ে নির্মিত এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মূলধনি ব্যয়ের বড় একটি অংশ চলে যায় ডলারে। পরামর্শক থেকে শুরু করে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি, বিদেশী ঠিকাদারের বিলসহ আনুষঙ্গিক অনেক খরচই মুদ্রাটিতে পরিশোধ করতে হয়। দেশের বিদ্যুৎ খাতে বিদেশী বিনিয়োগগুলো আসছে ঋণ হিসেবে। টাকার অবমূল্যায়ন বা ঋণ পরিশোধে বিলম্বিত হলে এর সুদ বেড়ে যাচ্ছে। দেড় দশক আগেও দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ছিল ৪ হাজার ৯৪২ মেগাওয়াট। বর্তমানে এ সক্ষমতা দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার ৩৬১ মেগাওয়াটে (ক্যাপটিভ বাদে)। এ অনুযায়ী, গত দেড় দশকে বিদ্যুৎ খাতের সক্ষমতা বেড়েছে ১৯ হাজার ৪১৯ মেগাওয়াট বা প্রায় চারশ শতাংশ। ২০২৫ সালের মধ্যে কমিশনিংয়ের জন্য পাইপলাইনে আছে আরো প্রায় পাঁচ হাজার মেগাওয়াট সক্ষমতার বিদ্যুৎ কেন্দ্র। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা ও বিশেষজ্ঞদের হিসাব অনুযায়ী, এ সক্ষমতা অর্জন করতে গত দেড় দশকে অন্তত ৩৫ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হয়েছে বাংলাদেশকে। যদিও দেশী-বিদেশী বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর মূলধনি ব্যয় বিশ্লেষণের ভিত্তিতে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এ ব্যয় সমসক্ষমতার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ ব্যয়ের বৈশ্বিক গড়ের চেয়ে অন্তত ৫-৭ বিলিয়ন ডলার বেশি। সূত্র; বণিক বার্তা।

নতুন ব্যাগেজ বিধিমালার ফাঁদে ৩২০ প্রবাসীর সোনার বার

দুটি করে বার আনা যাবে, এই কথা জেনে স্বর্ণ এনে বিপাকে পড়েছেন কয়েকশ প্রবাসী। তারা দেশে ফিরতে ফিরতেই সরকারের নিয়ম পাল্টে গেছে। একটির বেশি বার থাকলেই তা জব্দ হয়ে যাচ্ছে।গত ১ জুন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবে এই সিদ্ধান্ত জানানোর পর শুধু তিন দিনে ৩২০ জন প্রবাসীর কাছ থেকে ১১৭ গ্রামের একটি করে বার জব্দ করা হয়েছে। এই স্বর্ণ ফেরত পেতে ভুক্তভোগীরা ঢাকা কাস্টমস হাউজে ঘোরাঘুরি করছেন। কিন্তু তারা সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য জানতে পারছেন না।কাস্টমস কর্তৃপক্ষও বুঝতে পারছে, এই প্রবাসীরা না জেনে এই কাজ করেছেন। তাদের স্বর্ণ কীভাবে ফিরিয়ে দেওয়া যায়, সে বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সঙ্গে কথাও বলেছে সংস্থাটি। এনবিআর পরামর্শ দিয়েছে, কিছু জরিমানা দিয়ে তা ফিরিয়ে দেওয়া যেতে পারে। এতদিন যে কোনো প্রবাসী ভরিতে দুই হাজার টাকা কর দিয়ে দুটি বার আনতে পারতেন। এই সুযোগে বৈদেশিক মুদ্রার বদলে দুটি করে স্বর্ণের বার এনে দেশে বেচে দিলে মুনাফা হত তিন লাখ টাকা বা এর চেয়ে বেশি। সূত্র: বিডি নিউজ