আজকের দিনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শীর্ষ ১০ খবর
গাজার রাস্তায় চলছে ডায়াপার পরা ঘোড়ার গাড়ি
শিশুদের পরিষ্কার–পরিচ্ছন্ন রাখতে ডায়াপার পরানো হয়। বাজারে বড়দের জন্যও পাওয়া যায় বিশেষ ডায়াপার। তবে ঘোড়াকে ‘ডায়াপার’ পরানো হচ্ছে, এমন কথা কি কেউ শুনেছেন? হয়তো না। ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় গেলে কিন্তু চোখে পড়বে বিচিত্র এই ঘটনা। সেখানের রাস্তাঘাট পরিষ্কার রাখতে নেওয়া হয়েছে ঘোড়াকে ডায়াপার পরানোর উদ্যোগ। মালামাল ও কৃষিপণ্য পরিবহনে গাজায় ঘোড়া বা গাধায় টানা গাড়ির চল রয়েছে। এতে একদিকে যেমন সুবিধা পাচ্ছেন গাজাবাসী, তেমনি সমস্যাও দেখা দিচ্ছে। প্রাণীগুলোর মল রাস্তায় পড়ে পরিবেশ নোংরা করছে। রাস্তায় ঘোড়ার মল দুর্গন্ধ ছড়ায়। বাড়ে মাছির উপদ্রব। এ ছাড়া এ থেকে নানা রোগবালাই ছড়ায় বলে জানালেন সাহের খাত্তাব। তিনি গাজার একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মী। ময়লা–আবর্জনা সংগ্রহ করতে ঘোড়ায় টানা একটি গাড়ি ব্যবহার করেন সাহের। এই ঘোড়াগুলোর শরীরের পেছনের অংশে বাঁধা থাকে ডায়াপারের মতো ব্যাগ। ফলে ঘোড়াগুলো মলত্যাগ করলে তা জমা হয় ওই ব্যাগে। সূত্র: প্রথম আলো


উত্তরের খরার প্রভাব দক্ষিণ ও মধ্য পূর্বাঞ্চলে ছড়াবে
বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলীয় খরার প্রভাব আগামী ৫০ বছরের মধ্যে দক্ষিণ ও মধ্য পূর্বাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়তে পারে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে তাপমাত্রা বৃদ্ধি, জলাধার শুকিয়ে যাওয়া, বন উজাড় হওয়া এবং অপরিকল্পিত উন্নয়নের কারণে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।বাংলাদেশে মূলত উত্তরাঞ্চলে খরার প্রভাব দেখা যায়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে খরার এই প্রভাব দক্ষিণাঞ্চলের কুষ্টিয়া, যশোরসহ বিভিন্ন অঞ্চল ও মধ্য পূর্বাঞ্চলের টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহসহ বিভিন্ন এলাকায় দেখা যেতে পারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিজাস্টার সায়েন্স অ্যান্ড ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্স বিভাগের অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামালের নেতৃত্বে পরিচালিত এক গবেষণায় এমন আভাস পাওয়া গেছে। ২০২০ থেকে ২০৬০ ও ২০৬০ থেকে ২১০০ সাল পর্যন্ত ১.৫ ও ২.৫ সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রা বাড়লে এর প্রভাব দেশে কিভাবে পড়বে, তা নিয়ে এই গবেষণা করা হয়। এতে খরা বিস্তৃত হওয়ার কারণ হিসেবে আগামী বছরগুলোতে জলবায়ু পরিবর্তনের ব্যাপক প্রভাব, বৃষ্টিপাত কমে যাওয়া, উষ্ণতা বেড়ে যাওয়া ও মাটির আর্দ্রতা কমে যাওয়ার বিষয় উঠে এসেছে। সূত্র: কালের কণ্ঠ
মণিপুরে উত্তেজনা, কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর বাড়ি জ্বালিয়ে দিল বিক্ষুব্ধরা
জনজাতি সংঘাতে উত্তপ্ত ভারতের মণিপুর রাজ্যে এবার কেন্দ্রীয় সরকারের এক প্রতিমন্ত্রীর বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে উচ্ছৃঙ্খল জনতা। গত বৃহস্পতিবার রাতে ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী রাজকুমার রঞ্জন সিংয়ের মণিপুরের বাড়িতে চড়াও হয় এক হাজারের বেশি বিক্ষুব্ধ মানুষ।ভারতের সংবাদমাধ্যম জানায়, মণিপুরে কুকি ও মেইতেই জনগোষ্ঠীর সংঘর্ষের জেরে গত দুই মাস ধরে উত্তপ্ত হয়ে রয়েছে মণিপুর। রাজধানী ইম্ফল থেকে শুরু করে নানা এলাকায় সহিংসতায় নিহত হন বহু মানুষ। গত বুধবারই কাংপোকপি জেলার খামেলক গ্রামে ভয়াবহ সহিংসতায় ১১ জন প্রাণ হারান। এই হত্যাকাণ্ডের পরেই মেইতেই জনগোষ্ঠীর নেতা রঞ্জন সিংয়ের মণিপুরের বাড়িতে হামলা চালায় উচ্ছৃঙ্খল জনতা। রাজধানী ইম্পল লাগোয়া এলাকায় অবস্থিত প্রতিমন্ত্রীর বাড়িতে নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন থাকা সত্ত্বেও বিক্ষুব্ধ জনতাকে আটকানো যায়নি। চারদিক থেকে পেট্রলবোমা ছোড়ে তারা। দাউদাউ করে আগুন ধরে যায় মন্ত্রীর বাসভবনে। যদিও ঘটনার সময় প্রতিমন্ত্রী বাড়িতে ছিলেন না ।নএদিকে গত বৃহস্পতিবার মণিপুর সরকারের একমাত্র নারী মন্ত্রী কাংপোকপি কেন্দ্রের বিধায়ক নেমচা কিগপেনের বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছিল বিক্ষুব্ধ জনতা। কুকি জনগোষ্ঠীর নেত্রী নেমচার বিরুদ্ধে পক্ষপাতদুষ্টতা এবং সহিংসায় মদতের অভিযোগ এনেছিলেন মেইতেই গোষ্ঠীর কয়েকজন নেতা। সূত্র:দৈনিক বাংলা।
সমকামিতাবিরোধী আইন
উগান্ডার কর্মকর্তাদের ওপর মার্কিন ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা
পূর্ব আফ্রিকার দেশ উগান্ডার প্রেসিডেন্ট ইওয়েরি মুসেভিনি গত মাসে সমকামিতাকে অবৈধ ঘোষণা করা আইনে সাক্ষর করেছেন। এ আইনের কারণে উগান্ডার কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। খবর: আলজাজিরা’র। উগান্ডার আইনটিকে বিশ্বের সবচেয়ে কড়া সমকামবিরোধী আইন হিসেবে আখ্যায়িত করা হচ্ছে। অন্যান্য ধারার মাঝে উগান্ডার নতুন আইনের একটি ধারায় বলা হয়েছে, কেউ ‘সমকামিতায় লিপ্ত’ হিসেবে প্রমাণিত হলে মৃত্যুদণ্ডও দেওয়া যাবে। সমকামকে এইচআইভি সংক্রামক অপরাধ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।সমলিঙ্গের কারও সঙ্গে সহবাস প্রমাণিত হলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধানও রাখা হয়েছে উগান্ডার আইনে। আর কেউ সমকামিতার পক্ষে প্রচারণা চালালে তাকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া যাবে। সূত্র: সমকাল
যুদ্ধ বন্ধ চেষ্টায় এবার আফ্রিকা
যে কোনো আলোচনার জন্য এখনো প্রস্তুত পুতিন : ক্রেমলিন
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধে এবার মধ্যস্থতায় নেমেছেন আফ্রিকা মহাদেশের নেতারা। এ উদ্দেশ্যে শুক্রবার প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনা করতে ইউক্রেনে গেছেন আফ্রিকার পাঁচ দেশের প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী। ইউক্রেন সফর শেষে শনিবার রাশিয়ায় যাবেন নেতারা। সেখানে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গেও বৈঠকে বসবেন তারা। বিবিসি। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার নেতৃত্বে পোল্যান্ড থেকে ট্রেনে করে এদিন কিয়েভে পৌঁছান জাম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হাকিন্দে হিচিলেমা, সেনেগালের প্রেসিডেন্ট ম্যাকি শ্যাল, কমোরোসের প্রেসিডেন্ট আজালি আসোমানি এবং মিসরের প্রধানমন্ত্রী মুস্তফা মাদবুলি। নেতাদের এই সফরের মাঝেই রাজধানী কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় রাশিয়া।
ইউক্রেনীয় বিমানবাহিনী জানিয়েছে, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যবহার করে রাশিয়ার ছয়টি হাইপারসনিক কিনজাল ক্ষেপণাস্ত্র এবং ছয়টি কালিবার ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রসহ দুটি ড্রোন ভূপাতিত করা হয়েছে। এ হামলার পরও রাজধানীতে জীবনযাত্রা স্বাভাবিকভাবেই চলছে বলে দাবি করেছে তারা। ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার পর টুইট করেছেন ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা। বলেন, নেতাদের উপস্থিতিতেই ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ে রাশিয়া বার্তা দিয়েছে-তারা শান্তি নয়, যুদ্ধ চায়। টুইটে আরও লিখেছেন, ঠিক আফ্রিকান নেতাদের সফরের মাঝে গত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে সবচেয়ে বড় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে পুতিন আত্মবিশ্বাস তৈরি করছেন। রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্রগুলো আফ্রিকার কাছে বার্তা-রাশিয়া আরও যুদ্ধ চায়, শান্তি নয়।’ গার্ডিয়ান, এএফপি। এদিকে ইউক্রেন সংকট সমাধানে যে কোনো আলোচনা ও যোগাযোগের জন্য এখনো পুতিনের দুয়ার খোলা আছে। শুক্রবার এ কথা জানিয়েছে রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিন। আফ্রিকান নেতাদের সঙ্গে পুতিনের শান্তি উদ্যোগবিষয়ক বৈঠকের আগে এ কথা জানিয়েছে মস্কো। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, ‘ইউক্রেন সমস্যা সমাধানের আলোচনায় ও যোগাযোগের জন্য প্রেসিডেন্ট ?পুতিন আগেও প্রস্তুত ছিলেন এবং এখনো আছেন।’ সূত্র:যুগান্তর
ইউক্রেনে বাঁধ ধ্বংসে হুমকিতে কৃষি, খাদ্য সংকটে পড়ছে বিশ্ব
দক্ষিণ ইউক্রেনে সোভিয়েত যুগের কাখোভকা বাঁধ ধ্বংস হওয়ায় ইউক্রেনের বিস্তীর্ণ জমি সেচের পানি পাবে না। ডিনিপ্রো নদীর বিশাল বাঁধটি ধ্বংস করে ফেলায় বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তার ওপর ব্যাপক প্রভাব পড়বে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ।
আর ইউক্রেনের কৃষিমন্ত্রী জানিয়েছেন, প্রায় ৬ লাখ হেক্টর জমিতে পানি যেত কাখোভকা বাঁধের রিজার্ভার থেকে। বাঁধটি ধ্বংস হওয়ায় সব পানি বের হয়ে বন্যা হয়েছে। এবার খরার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ওই বাঁধ থেকে যে জমিতে পানি যেত সেখানে আর পানি পৌঁছবে না। ফলে ওই জমি চাষের অযোগ্য হয়ে পড়বে। এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব দেখা যাবে বিশ্ববাজারে। খাদ্যশস্যের দাম বাড়বে। খাদ্যের অভাবও তৈরি হতে পারে। কারণ এ খাদ্যশস্য বিশ্বের বহু দেশে খাদ্যের জোগান দেয়। ইউক্রেনের কৃষি মন্ত্রণালয়ের দাবি, ওই অঞ্চলের জমিতে ৪০ লাখ টন খাদ্যশস্য এবং তেলের বীজ তৈরি হতো। যার বাজারমূল্য সব মিলিয়ে এক দশমিক পাঁচ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। এ বাজারটি এবার সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে।
সমস্যার সূত্রপাত আগেই। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ইউক্রেনের ‘লাইট ব্রিগেড’ কৌশল আত্মঘাতী; পশ্চিমা সামরিক পর্যবেক্ষক
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় সামরিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ইউক্রেনীয় সেনাদের গত দুই দিনের যুদ্ধ প্রচেষ্টায় সমর কৌশলের সাধারণ নীতি অনুসরণ করা হয়নি। তাদের কাজকে ‘আত্মঘাতী মিশন’ বলে মন্তব্য করেছেন তারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ইউরোপীয় জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তা বলেন, আপনি যদি আক্রমণ চালাতে চান, আর আপনার হাতে কেবল এক ডজনের মতো সামরিক ইউনিট এবং কয়েক ডজন ট্যাংক থাকে, তাহলে সেগুলোকে জড়ো করুন। এরপর (প্রতিপক্ষের) প্রতিরোধ ভাঙার চেষ্টা করুন। কিন্তু ইউক্রেনীয় বাহিনী (সেনাদলগুলো একসাথে না করে) ভিন্ন পাঁচ দিকে ছুটছে। তিনি আরও বলেন, আমরা তাদেরকে এমন বিচ্ছিন্ন কৌশল বন্ধ করে পদাতিক বাহিনীর সহায়তায় একটি কঠোর হামলার পরামর্শ দিয়েছি। এরপর তারা যা পারে করুক। এই ইউরোপীয় কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘তারা (ইউক্রেনীয় বাহিনী) ব্রিটিশদের হাতে প্রশিক্ষিত। আর এখন তারা “লাইট ব্রিগেড” খেলছে।’ লাইট ব্রিগেড ছিল ১৮৫৪ সালের বালাক্লাভা যুদ্ধের সময় রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে কম সদস্যের ব্রিটিশ অশ্বারোহী বাহিনী কর্তৃক গৃহীত একটি সামরিক পদক্ষেপ, যে ভুল সিদ্ধান্তে অশ্বারোহী বাহিনীর বেশিরভাগই মারা যায়। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।
দক্ষিণ কোরিয়ার বন্দরে মার্কিন পরমাণু সাবমেরিন
পিয়ংইয়ংয়ের হুমকি মোকাবেলার সিউলকে দেয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা করল যুক্তরাষ্ট্র। চুক্তি অনুযায়ী আজ শুক্রবার (১৬ জুন) সকালে মার্কিন নৌবাহিনীর একটি পারমাণু চালিত সাবমেরিন বন্দর শহর বুসানে পৌঁছে গেছে। খবর এপি।খবরটি নিশ্চিত করেছে দক্ষিণ কোরিয়া সামরিক বাহিনী। নোঙর করা ইউএসএস মিশিগান পারমাণবিক চালিত গাইডেড মিসাইল সাবমেরিন। ছয় বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো বুসানে পৌঁছেছে এটি। উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের অনমনীয় মনোভাব ও একের পর এক পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষার কারণে দুই কোরিয়ার মধ্যে সম্পর্ক এখন তলানিতে। এ পরিস্থিতিতে মাস কয়েক আগে যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা দেয়, কখনো পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করলে পিয়ংইয়ং একই জবাবের মুখোমুখি হবে এবং উত্তর কোরিয়ার বর্তমান সরকারের ‘অবসান’ ঘটবে।দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, এপ্রিলে ওয়াশিংটন সিউলের নেতাদের সাক্ষরিত ঘোষণা অনুযায়ী সামরিক সহযোগিতার অংশ হিসেবে বুসানে এসেছে ইউএসএস মিশিগান। সূত্র: বণিক বার্তা।
‘বৈদেশিক ঋণ এখন গলার কাঁটা’
বৈদেশিক ঋণ এখন গলার কাঁটা – দৈনিক যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম। বলা হচ্ছে দেশের বৈদেশিক ঋণ বেড়েই যাচ্ছে, যা শোধ করা কঠিণ হয়ে পড়ছে।সাম্প্রতিক সময়ে সরকারি খাতের চেয়ে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ বেশি বেড়েছে। এর মধ্যে স্বল্পমেয়াদি ঋণ সবচেয়ে বেশি। স্বল্পমেয়াদি ঋণেই ঝুঁকি বেশি। অন্যদিকে সরকারি খাতে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, গত ১৪ বছরে দেশের বৈদেশিক ঋণ বেড়েছে ৭ হাজার ৩৪৬ কোটি ডলার।একদিকে ডলার সংকট, অন্যদিকে ঋণের বোঝা বেড়ে যাওয়ার কারণে বৈদেশিক ঋণ এখন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন স্বল্পমেয়াদি বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করতে গিয়েই ডলার সংকট আরও প্রকট হচ্ছে। জাতীয় নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হবে-প্রধানমন্ত্রী বণিকবার্তার অন্যতম শিরোনাম। সূত্র: বিবিসি বাংলা।
ডেইলি মেইলে কলাম লেখার চাকরি পেলেন বরিস জনসন
পার্লামেন্ট থেকে পদত্যাগের পর সাংবাদিকতায় ফিরছেন যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন; দেশটির অন্যতম প্রভাবশালী পত্রিকা তাকে তাদের নতুন কলামিস্ট হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। এখন থেকে প্রতি শনিবার পত্রিকাটিতে তার কলাম থাকবে বলে শুক্রবার ডানপন্থি ঘরানার এই সংবাদমাধ্যম নিশ্চিত করেছে।বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, কলামে যুক্তরাজ্যের বর্তমান সরকার ও প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের নানান পদক্ষেপ বিষয়ে জনসন তার দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরবেন বলেই মনে করা হচ্ছে।ব্রিটিশ পার্লামেন্ট থেকে বরিস জনসনের পদত্যাগলাভজনক এ চাকরিতে পত্রিকাটির পক্ষ থেকে একটি গাড়িও পাচ্ছেন ব্রেক্সিটের পক্ষে লড়ে যাওয়া প্রভাবশালী এ রাজনীতিক- সূত্র: বিডি নিউজ